এলাচ এর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন

অনেকেই এলাচ এর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে তেমন একটা জানেনা কিন্তু এই এলাচ আমরা সাধারণত বিভিন্ন খাবারের সাথে মশলা হিসেবে ব্যবহার করে থাকি। চলুন, এলাচ খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
ছবি
আমার সাধারণত মসলা হিসেবে খাবারের সাথে রান্না করে এলাচ খেয়ে থাকি কিন্তু এলাচ দিয়ে চা বানিয়ে খেলে উপকার রয়েছে। তাই এলাচ এর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানতে পোষ্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।

পোস্টসূচিপত্রঃএলাচ খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন

এলাচ এর উপকারিতা ও অপকারিতা

এলাচ একটি মসলা যা আমরা বিভিন্ন খাবারের মাঝে ব্যবহার করে থাকি। তাই এলাচ এর উপকারিতা ও অপকারিতা রয়েছে। নিম্নে এলাচ এর সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো,

উপকারিতা
এলাচের উপকারিতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যাদের শ্বাসকষ্ট এবং কাশির সমস্যা রয়েছে, তারা মধু লেবুর রস এবং গরম পানিতে একটি এলাচ মিশিয়ে দিয়ে সেই পানিটুকু যদি খেতে পারেন। তাহলে আপনার কাশির জন্য দারুন কাজ করবে। এমনকি যাদের হপিং কাশি রয়েছে তারাও খেলে অনেক উপকার পাবে। যারা ফুসফুসের সমস্যা এবং সংক্রমণ রয়েছে তারাও এই পদ্ধতিটা অবলম্বন করতে পারেন।

যে সকল রোগীর হাঁপানি এবং হার্টের সমস্যা রয়েছে এছাড়া অনেকের উচ্চ রক্তচাপ এর সমস্যা এবং অন্যান্য রোগ ব্যাধি থাকার কারণে যদি এই মসলাটা খাওয়া যায় তাহলে অনেক উপকার পাবেন। হাঁপানি হার্টের সমস্যা এবং উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকবে। এটা রক্তের ঘনত্ব বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে এবং রক্ত সঞ্চালন করতেও ভালো কাজ করে।

যাদের মুখে দুর্গন্ধ থাকে তারা যদি প্রতিনিয়ত একটি করে এলাচ খায় তাহলে তাদের মুখের দুর্গন্ধ দূর হবে। এছাড়াও দাঁতের মাড়ি ও ইনফেকশন হলে সে ক্ষেত্রে এই এলাচ খেলে তাদের সমস্যার সমাধান হবে। মুখের দুর্গন্ধের জন্য যে ব্যাকটেরিয়া গুলো থাকে সেগুলো ধ্বংস করে দেয়।

তাছাড়া দাঁতের মাড়ি ও দাঁতের যে কোন সমস্যার জন্য এই মসলাটি খুবই উপকার করে থাকে। তবে কখনোই অতিরিক্ত খাওয়া যাবে না তাহলে ক্ষতি হতে পারে। তাই খাওয়ার সময় অবশ্যই অতিরিক্ত খাবেন না।

এক দল গবেষক গবেষণা করে দেখেছেন যে কেউ যদি নিয়মিত এলাচ খায় তাহলে ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে পারবে। কেননা এই এলাচ ক্যান্সারের কোষ গঠন করতে বাধা দেয়।

যাদের কাজ করতে গিয়ে পেশীতে টানটান হয় সেই ক্ষেত্রে যদি একটি ছোট অথবা বড় এলাচ গরম পানিতে দেওয়ার পর সেই পানিটুকু খেলে মাথা ব্যথা দূর করে। সাময়িক স্বস্তির জন্য চা পাতা গরম পানি একটি এলাচ এবং মধু দিয়ে চা বানিয়ে খেলে অনেকটাই মাথা ব্যথা দূর হবে।
এলাচ মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা সর্দি-কাশি সহ বিভিন্ন ধরনের রোগ সংক্রমণ কে প্রতিরোধ করতে পারে। তাই নিয়মিত ভাবে এই এলাচ খেলে আপনার শরীরে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে।

রক্তনালীতে যদি রক্ত জমাট হয় সে ক্ষেত্রে যদি নিয়মিত ভাবে আপনি এলাচ খান তাহলে রক্ত দ্রুত চলাচল করবে এবং এতে আপনার হার্টের সমস্যা সমাধান হবে। এছাড়াও উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করবে।

অনেকের পেট ফাঁপা দিয়ে থাকে গ্যাস হয় বমি বমি ভাব হয় বদহজম ইত্যাদি সমস্যা রয়েছে। তারা যদি এলাচ নিয়মিত খেয়ে থাকে তাহলে এ ধরনের সমস্যার সমাধান গুলো হবে।

যাদের শরীরে প্রচুর পরিমাণে টক্সিন রয়েছে তারা নিয়মিত এলাচের পানি খেলে এই শরীর থেকে খারাপ টক্সিন গুলো বের হয়ে যাবে।

যাদের হেঁচকির সমস্যা রয়েছে তারা একটু গরম জলের মাঝে এক চামচ পরিমাণ এলাচ গুড়া গুড়া দিয়ে কিছুক্ষণ রেখে দেওয়ার পরে যদি সেই পানিটুকু পান করেন তাহলে এই সমস্যার সমাধান হবে।

অপকারিতা
গর্ভাবস্থায় এলাচ না খাওয়াই ভালো যদি খেতে চান তাহলে একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের মাধ্যমে পরামর্শ নিয়ে খেতে হবে। যে সকল মায়েরা বাচ্চাকে দুধ খাওয়ান তারাও এলাচ খাবেন না। কেননা এতে শরীরে ক্ষতি হতে পারে।

যাদের কিডনিতে সমস্যা রয়েছে তারা এলাচ না খাওয়াই ভালো যদি খেতে চান তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে খাবেন।

যাদের প্রচন্ড পরিমাণে এলার্জি সমস্যা রয়েছে তারা এলাচ খাওয়া থেকে অবশ্যই বিরত থাকবেন কেননা এতে আরো বেশি অ্যালার্জি বৃদ্ধি পাবে।

অতিরিক্ত ব্যবহার না করাই ভালো এতে পেটের সমস্যা দেখা দিতে পারে। পেট ফাঁপা অথবা ডায়রিয়া শুরু হয়। তাই পরিমাণ মতো খাবেন আর বড় ধরনের রোগ ব্যাধি যদি না হয় তাহলে এই এলাচ খেতে পারেন। তবে বড় ধরনের রোগ ব্যাধি থাকে তাহলে এলাচ না খাওয়াই ভালো। তাই আপনি পরিমাণ মতো এবং একজন চিকিৎসকের পরামর্শক্রমে খেতে পারেন।

খালি পেটে এলাচ খাওয়ার উপকারিতা

অনেকেই জানেনা যে খালি পেটে এলাচ খাওয়ার উপকারিতা রয়েছে। নিম্নে এই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো,

উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণঃ যাদের উচ্চ রক্তচাপ রয়েছে তারা নিয়মিতভাবে সকালবেলা এলাচ ভেজানো পানি খেতে পারেন। এতে আপনার রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকবে। তবে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা যাদের আছে তারা প্রতিনিয়ত এই পানি করতে পারে এতে উপকার পাবেন।

রক্ত জমাট বাধা রোধ করেঃ যাদের রক্ত বাধার সমস্যা রয়েছে তারা এলাচ ভেজা পানির খায় তাহলে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পাবে। রক্ত জমাট বাধা সমস্যার সমাধান হবে। তাই চেষ্টা করবেন খালি পেটে এলাচ খেতে পারেন।

দাঁতের গোড়ার সংক্রমণ রোধ করেঃ যাদের দাঁত দিয়ে রক্ত পড়া, মারি সংক্রমণ হয়েছে অথবা দাঁতের মাড়ি ফুলে গিয়েছে এক কথায় দাঁতের বিভিন্ন ধরনের সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে পারে এই এলাচের পানি।

এলাচ বানানোর নিয়মঃ রাত্রিতে শোয়ার আগে এক গ্লাস পানি নেবেন এবং সাত-আটটি এলাচদানা এর ভিতর ভিজিয়ে রাখবেন এরপর সকালবেলা উঠে পানিটুকু খালি পেটে খেয়ে ফেলবেন। এভাবে কিছুদিন খেলে আপনি অনেক উপকার পাবেন। এছাড়া রান্নাতেও এলাচ ব্যবহার করতে পারেন। তবে অতিরিক্ত খাওয়া যাবে না। কেননা এতে ক্ষতি হতে পারে।

আপনি যদি এ নিয়মিত এলাচের পানি অথবা এলাচ খেতে পারেন। সে ক্ষেত্রে অনেক উপকার পাবেন তাছাড়া এলাচ এর চা খেতে পারেন। রং চা খেলে সবচাইতে ভালো কাজ করবে। তাই আপনি রং চা এর সাথে এলাচ মিশিয়ে খেতে পারেন।

তাছাড়া এলাচের পানি খেলে মানসিক প্রশান্তি পাবেন, মাথা ব্যথা সেরে যাবে। মুখের দুর্গন্ধ থাকলে দুর্গন্ধ সেরে যাবে, এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের রোগ ব্যাধি যদি থেকে থাকে সেগুলো প্রতিরোধ করতে পারবেন।

তাই আপনি চেষ্টা করবেন প্রতিদিন খালি পেটে এলাচ খেতে, যদি আপনি খালি পেটে না হতে পারেন তাহলে রাত্রিতে খাবার খাওয়ার পরে খেতে পারেন। তবে কখনোই অতিরিক্ত খাবেন না কোন কিছুই অতিরিক্ত ভালো নয়।

এলাচ খাওয়ার সঠিক নিয়ম

শুধু এলাচ খেলেই হবে না, অবশ্যই এলাচ খাওয়ার সঠিক নিয়ম ও পরিমাণ মতো খেতে হবে। নিম্নে এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো,

পরিমাণ এবং পরিমিত না খেলে আপনার শরীরের ক্ষতি হবে। সেই ক্ষেত্রে প্রতিদিন এক থেকে দুইটি এলাচ এর বেশি খেলে পেটের সমস্যা হতে পারে।
ছবি
চা বা কফিতে ব্যবহার করতে পারবেনঃ চা বা কফির সাথে মিশিয়ে খেতে পারেন, এতে অনেক উপকার পাবেন। এতে অনেকটা সুগন্ধি এবং স্বাদ দুটোই পাবেন এতে করে হজমের ক্ষেত্রেও ভালো কাজ করে থাকে।
খাবার মিশ্রনেঃ আমরা বিভিন্ন ধরনের খাবার খেয়ে থাকি তার মাঝে এলাচ মিশিয়ে দিলে সেটার উপকারিতা পাওয়া যায়। যেমন বিরিয়ানি,গরুর মাংস, মুরগির মাংস, খাসির মাংস ইত্যাদি এগুলোর মাঝে এলাচ দিলে খাবারের সুস্বাদু হয় এবং পুষ্টি ও পাওয়া যায়।

এলাচ এর চাঃ এলাচ দিয়ে অনেকে চা খেতে পছন্দ করে এবং শরীরের জন্য খুবই ভালো কাজ করে থাকে। বিশেষ করে ঠান্ডা কাশি শ্বাসকষ্ট যাদের রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে অনেক নিরাময় করে।

মসলা মিশ্রণে যোগঃ বিভিন্ন ধরনের মসলা যখন ব্লেন্ডার করা হয় তার সাথে এলাচ দিয়ে মিস্কড করলে ভালো সুগন্ধি প্লাস খাবারের স্বাদ নিয়ে আসে। সেজন্য এলাচ সকল প্রকার মসলার সাথে মিক্সড করা যেতে পারে। তবে অতিরিক্ত এলাচ খাওয়া যাবে না এতে শরীরের ক্ষতি হবে।

চুলের যত্নে এলাচ

যাদের চুল বিভিন্ন ধরনের সমস্যা থাকে সে ক্ষেত্রে চুলের যত্নে এলাচ ব্যবহার করতে পারেন। তবে এটা ব্যবহারের নিয়ম এবং পরিমাণ জানতে হবে। নিম্নে বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো,

চুলের মজবুতঃ মাথার যে ত্বক রয়েছে সেটা যদি আপনি পরিষ্কার না রাখেন। তাহলে চুলের গোড়া মজবুত হবে না এবং চুল পড়ার মত সমস্যা হতে পারে। এজন্য এলাচের মধ্যে যে পুষ্টিকর উপাদান রয়েছে তা চুলের জন্য খুবই উপকার, চুলকে মজবুত এবং ঝলমলে ও লম্বা করবে।

বিশেষ করে কালো এলাচের গুড়া এবং এর সাথে একটি ডিম ও নারিকেলের তেল মিশানোর মাধ্যমে একটি হেয়ার প্যাক তৈরি করবেন। গোসল করার এক ঘন্টা আগে এটা লাগিয়ে রাখবেন, এরপর সুন্দর করে সাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলবেন। এভাবে প্রতি সপ্তাহে একবার করতে পারেন তাহলে দেখবেন ভালো ফলাফল পাবেন।

তবে অবশ্যই এই এলাচের গুঁড়া দেওয়ার সময় পরিমাণ মতো দেবেন ১ থেকে ২ চামচ দিতে পারেন। এর চেয়ে বেশি দিলে ক্ষতি হবে।

মাথার ত্বক ও স্কাল্পের উপকার করেঃ কালো এলাচ এর মধ্যে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকার কারণে মাথার ত্বক ভালো রাখতে পারবে। এছাড়াও চুলের ফলিকল গুলিকে মজবুত করতে পারবে। আর এলাচ ভেজানো জল দিয়ে আপনি চুল পরিষ্কার করতে পারেন অথবা এলাচ এর গুড়ো দিয়ে চলে লাগিয়ে রাখতে পারবেন।

পরবর্তীতে শ্যাম্পু দিয়ে পরিষ্কার করে নেবেন। এলাচের মধ্যে থাকা এন্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান এর মাথার স্কাল্পের ইনফেকশন গুলো দ্রুত সারিয়ে তুলতে পারবেন।

কালো এলাচের উপকারিতা

এলাচ বিভিন্ন প্রকার হয়ে থাকে তার মধ্যে কালো এলাচের উপকারিতা অনেক গুণ বেশি। নিম্নের বিষয়ে আলোচনা করা হলো,

অন্যান্য এলাচ এর চাইতে কালো এলাচের খাওয়ার উপকার বেশি। এটা খাবার হজম করতে সাহায্য করে মুখের
ছবি
দুর্গন্ধ দূর করতে পারে এবং ক্ষুধা বাড়াতে পারে। তাই এই কালো এলাচ আপনি চিবিয়ে খেতে পারেন। এতে আরো অনেক উপকার পাবেন।

অনেকের মাথাব্যথা সমস্যা রয়েছে এছাড়া মুখের ঘা সারাতে পারে, দাঁতের ব্যথা দূর করতে পারে। এছাড়াও আরো অন্যান্য সমস্যা থাকলেও এলাচের মাধ্যমে আপনি এই চিকিৎসা করতে পারেন। 
দীর্ঘদিন যারা আমাশয় এর সমস্যায় ভুগতেছেন তারা এক গ্রাম কালো এলাচের গুড়া নিয়মিতভাবে খেতে পারেন। এছাড়াও হঠাৎ বমি বমি ভাব সে ক্ষেত্রে দুটি এলাচ এবং এর সাথে পুদিনা পাতা গরম পানিতে সিদ্ধ করে খেলে সাথে সাথেই সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।

এছাড়া অনেক রোগ রয়েছে যেগুলো সারাতে এই এলাচ খেতে পারেন। যেমন কুষ্ঠ রোগ কিডনির সমস্যা ক্যান্সার আলসার ইত্যাদির মত বড় ধরনের রোগ ব্যাধি প্রতিরোধ করতে পারে এই কালো এলাচ। তাই আপনি নিয়মিত এটা খেতে পারেন।

তবে কখনোই অতিরিক্ত খাবেন না এক থেকে দুইটি প্রতিদিন খেলে অনেক উপকার পাবেন। কেননা বেশি খেলে শরীরে ক্ষতি হতে পারে পেটের সমস্যা এবং ডায়রিয়া হতে পারে।

উপসংহারঃ এলাচ এর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন

পরিশেষে বলা যায় যে আমরা সাধারণত বিভিন্ন খাবার এর সাথে বিভিন্ন ধরনের মসলা দিয়ে রান্না করে থাকি তার মধ্যে এলাচ অন্যতম। তাই আপনি এলাচ নিয়মিতভাবে খেতে পারেন তবে অতিরিক্ত খাওয়া যাবে না। তাই পরিমাণ মতো খেতে হবে। আজকের পোস্টটি যদি ভালো লাগে তাহলে আপনার বন্ধু-বান্ধবের মাঝে শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এম আর মাহমুদ ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url
Md. Mahmudul Islam
Md. Mahmudul Islam
আমি ডিজিটাল মার্কেটিং এক্সপার্ট ও সরকারি চাকরি করি। আমি অনলাইনে বিভিন্ন বিষয়ে লেখালেখি করে ইনকাম করি, এছাড়াও ব্লগিং, SEO ও টেকনোলজি বিষয় নিয়ে নিয়মিত লেখালেখি করি। এই কাজের উপর আমার ৩ বছরের অভিজ্ঞতা রয়েছে।