বাংলাদেশ থেকে থাইল্যান্ড ভ্রমণ খরচ সম্পর্কে সর্বশেষ আপডেট জানুন
প্রতিবছর বাংলাদেশ থেকে অনেকেই ভ্রমণ করতে পছন্দের তালিকায় রাখেন থাইল্যান্ড। তাই বাংলাদেশ থেকে থাইল্যান্ড ভ্রমণ খরচ কত হতে পারে। এ সম্পর্কে অনেকে জানতে চায়, চলুন থাইল্যান্ড ভ্রমণ করার জন্য কত টাকা খরচ হতে পারে সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
থাইল্যান্ড একটি প্রাকৃতিক মনোরম পরিবেশ এবং বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান রয়েছে। এজন্য আপনি ভ্রমণ করার জন্য পছন্দের তালিকায় থাইল্যান্ডকে রাখতে পারেন। তাই বাংলাদেশ থেকে থাইল্যান্ড ভ্রমণ খরচ কত? জানতে আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।
পোস্টসূচিপত্রঃবাংলাদেশ থেকে থাইল্যান্ড ভ্রমণ খরচ কত টাকা [আপডেট জানুন]
বাংলাদেশ থেকে থাইল্যান্ড ভ্রমণ খরচ
থাইল্যান্ড একটি সুন্দর প্রাকৃতিক মনোরম পরিবেশ দেশ এজন্য অনেকেই ভ্রমণ করতে চায়। তাই বাংলাদেশ থেকে থাইল্যান্ড ভ্রমণ খরচ কত টাকা হতে পারে। সম্পর্কে জানা প্রয়োজন, চলুন এ বিষয়ে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
এই দেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং প্রাণবন্ত পরিবেশ রয়েছে। যেখানে বিভিন্ন ধরনের স্থাপত্য আছে যা দেখতে খুবই সুন্দর, এছাড়া অনেক মন্দির রয়েছে এই সকল স্থাপত্য এবং প্রাকৃতিক পরিবেশ দেখার জন্য পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গা থেকে প্রতিবছরে লক্ষ লক্ষ মানুষ এখানে ঘুরতে আসে এবং তারা আনন্দিত হয়। রিলাক্স মোডে ঘুরে বেড়ায় প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ করে।
এছাড়া অনেকেই পরিদর্শন করতে আসে মন্দিরগুলো, এছাড়াও শহরের রাস্তা দিয়ে যখন আপনি যাবেন তখন বিভিন্ন ধরনের স্ট্রিট ফুড দেখতে পারবেন। যা পর্যটক হিসাবে আপনার কাছে খুবই আকর্ষণ লাগবে এবং এই খাবারগুলো খেতেও খুবই মজাদার।
আপনি যদি ৫ দিন ভ্রমণ করার ইচ্ছা পোষণ করে থাকেন, সেক্ষেত্রে প্রতিজন ব্যক্তির ক্ষেত্রে খরচ হবে ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকার মত। এই টাকার মধ্যে যাতায়াত খরচ, খাওয়া-দাওয়া ইত্যাদি করতে পারবেন।
তবে আপনার শপিং করা বা অন্যান্য যদি বেশি খরচ করে ফেলেন তাহলে আরো বেশি টাকা লাগবে। হয়তো ৫ থেকে ১০ হাজার টাকার মতো বেশি লাগতে পারে। এছাড়া ৭ থেকে ১০ দিনের হিসাব করে টাকা নিয়ে যেতে পারেন।
এই দেশে যদি আপনি যেতে চান সে ক্ষেত্রে ৩ মাসের ভিসার মেয়াদ পাবেন। এজন্য আপনি শেষ মাসের দিকে পরিকল্পনা করতে পারেন, অনলাইনের মাধ্যমে চেক করবেন ওয়েবসাইটগুলোতে চেক করে দেখবেন। বিভিন্ন ধরনের বিমান রয়েছে যেমন বিমান বাংলাদেশ ইউএস-বাংলা থাই, এয়ার এশিয়া এছাড়া আরো বিভিন্ন ধরনের বিমান রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে আপনি থাইল্যান্ডে যেতে পারবেন।
এজন্য সর্বনিম্ন ৩০ হাজার এর উপর বিমান ভাড়া ধরে নিতে হবে, যদিও এর সাথে আরো অতিরিক্ত অনেক টাকা হয়তো লাগতে পারে। তবে বাংলাদেশের বিমানে যদি আপনি যেতে চান সে ক্ষেত্রে ৩৩ হাজার টাকার মত লাগতে পারে। তাছাড়া আপনি যদি চান তাহলে ভারতের মাধ্যমেও যেতে পারবেন এক্ষেত্রে আরো কম টাকা খরচ হবে।
ভারতের মাধ্যমে যদি যেতে চান সেক্ষেত্রে আপনি কলকাতা ২ থেকে ৩ দিন ঘুরতে পারবেন এরপরে ভিয়েতনামে যাবেন, তারপরে সেখান থেকে কম্বোডিয়া ঘুরবেন এর পরে লাউস অথবা ভিয়েতনামে যেতে পারেন এরপর আপনি সেখান থেকে সরাসরি থাইল্যান্ডে যেতে পারবেন।
বাংলাদেশ থেকে সরাসরি যেতে চান সেক্ষেত্রে যেতে পারবেন তবে অন্যান্য দেশগুলো ঘুরতে পারবেন না। সেই ক্ষেত্রে আপনি বিমানের টিকিট কাটবেন এবং থাইল্যান্ডের টিকিট কাটতে পারেন তারা সরাসরি আপনাকে থাইল্যান্ডে নিয়ে যাবে। এক্ষেত্রে আপনার ৩৩ হাজার টাকার মত খরচ হতে পারে।
আবার দেখা যায় আপনি বিভিন্ন এজেন্সির মাধ্যমে যেতে পারেন সে ক্ষেত্রে কিছু এজেন্সি বিভিন্ন প্যাকেজ দিয়ে থাকে। এর মধ্যে অনেকেই ৬০ থেকে ৭০০০০ হাজার টাকার মধ্যেও ৫ দিনের জন্য থাইল্যান্ড থেকে ঘুরে আসতে পারবেন এবং বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে বেড়াতে পারবেন।
এজন্য আপনার বিমান খরচ এবং আরো কিছু খরচ রয়েছে সেক্ষেত্রে ১৩ থেকে ১৫ হাজার টাকা আরো লাগবে। বিলাসবহুল বিমানে যদি যেতে চান সে ক্ষেত্রে আপনার ৪৫ হাজার টাকার মত লাগতে পারে। এছাড়াও আপনি বিমান থেকে নামার পরে আনলিমিটেড এমবি কিনতে পারবেন।
আপনি নতুন একটা সিম যে কিনলেন সেটা ৫ দিনের মতো ব্যবহার করবেন, এজন্য আপনার ২৫০ থেকে ৩০০ থাইল্যান্ডের টাকা খরচ হতে পারে। এছাড়াও ব্যাংককের মোটামুটি অনেক ভালো হোটেল রয়েছে সেগুলোতে আপনি থাকার জন্য প্রতি রাত্রে ১৫০০ থেকে ২০০০ টাকার মত লাগবে। তবে এর থেকে অনেক সময় কম বেশি হতে পারে।
এছাড়াও ব্যাংকক থেকে আলাদা জায়গাতে বা দর্শনীয় স্থানে যদি আপনি ঘুরতে যান সেই ক্ষেত্রে আপনার পছন্দের তালিকায় থাকতে পারে পাতায়া, এখানে এক রাত্রিতে থাকার জন্য ৩০০০ টাকা হোটেল রুম ভাড়া দিতে হবে।
এই হোটেল গুলোর খাবার দাবারের ক্ষেত্রেও খরচ তেমন একটা বেশি নয়, যদি আপনি খেতে চান তাহলে ৫০০ থেকে ১০০০ টাকার মতো খরচ হবে।
পাতায়ার পরে দ্বিতীয় পছন্দ হিসেবে আকর্ষণীয় জায়গা আপনি বেছে নিতে পারেন ফুকেট, যার বিমান খরচ হতে পারে ৪৫০০ টাকার মত এবং এছাড়া আরো কমবেশি খরচ হতে পারে। এখানকার খাবার দাবার মান অনেক ভালো প্রতিবেলার খাবারের ক্ষেত্রে একজন ব্যক্তির খরচ হতে পারে ২০০০ টাকার মতো।
আর ৩ থেকে ৫ হাজার টাকার মতো ভাড়া খরচ করলে এরপরে আশেপাশের সাতটি সমুদ্র আছে সেগুলো আপনি দেখতে পারবেন। এছাড়াও কেনাকাটা অন্যান্য সমস্ত কিছু এগুলো আপনাকে ব্যক্তিগত টাকা দিয়ে কিনতে হবে।
আবার দেখতে পারবেন কিছু আইল্যান্ডের কাছাকাছি রিসোর্ট আছে, এখানেও থাকতে পারেন এক্ষেত্রে আপনার রিসোর্ট গুলোর ভাড়া হতে পারে ১ হাজার থেকে ১৫০০ টাকার মত। এতে অনেক সময় কম বেশি হয়ে থাকে ৩০০০ থেকে ৪০০০ টাকা ওঠানামা করতে পারে।
এই দেশে ভ্রমণের জন্য আপনার সবচাইতে বিখ্যাত দর্শনীয় স্থানের মধ্যে অনেক হোটেল ভাড়া দিয়ে থাকে। লোকাল যানবাহন খরচ একটু বেশি হতে পারে তাই বিলাস প্রিয়ভাবে যদি কাটাতে চান সেই ক্ষেত্রে আপনাকে থাইল্যান্ড পুরাটাই ঘুরে দেখতে হবে।
ব্যাংকক ও পাতায়া ৪ থেকে ৫ দিনের মতো যদি থাকতে চান সেই ক্ষেত্রে আপনার ২৯ হাজার থেকে প্রায় ৩২ হাজার টাকার মত লাগতে পারে। এজন্য ব্যাংকক ৪-৫ দিনের জন্য মিনিমাম ৪২ হাজার টাকার মতো খরচ হতে পারে। এর মধ্যে সাধারণত বিমান ভাড়া এবং যাতায়াত খরচ বিশিষ্ট হোটেলে খাবার ইত্যাদি।
বিমান ভাড়াঃ বিমান ভাড়া নির্ভর করে আপনি কোন মানের বিমানে যেতে চাচ্ছেন, যদি ভালো বিমানে যেতে চান সে ক্ষেত্রে একটু বেশি খরচ হবে এবং নরমাল বিমানে গেলে খরচ কম হবে।
থাই এয়ারওয়েজ, এশিয়া এয়ারওয়েজ এ ধরনের বিমানে যদি আপনি যেতে চান সে ক্ষেত্রে ২৫ থেকে ৪৫ হাজার টাকার মত লাগতে পারে। তবে এটা নির্ভর করে আপনার সিজন এবং বুকিং এর উপরে।
হোটেল ও আবাসনের খরচঃ আপনি যদি ভালো মানের কোন হোটেল বা আবাসনে থাকতে চান সে ক্ষেত্রে আপনার প্রতিদিনে ১৫০০ থেকে ৩ হাজার টাকার মতো ভাড়া লাগবে। এছাড়া আপনি সেখানে মোটামুটি মধ্যম মানের খাবারের জন্য খরচ হবে ৩৫০০ থেকে ৭০০০ টাকার মত। আর যদি লাক্সারি কোন হোটেলে থাকতে চান সেই ক্ষেত্রে প্রতিদিন আপনার ১০ থেকে ২০ হাজার টাকার মতো খরচ হতে পারে।
পরিবহন ব্যবস্থাঃ এখানে আপনি স্থানীয়ভাবে যেখানে বেড়াতে যান না কেন আপনি স্থানীয় পরিবহন ব্যবস্থা পাবেন, এক্ষেত্রে আপনার যাতায়াতের ক্ষেত্রে প্রতি কিলোমিটারের খরচ হবে ২৫ থেকে ৫০ টাকার মতো।
পর্যটন স্থানের প্রবেশ ফিঃ আপনি যদি বিভিন্ন আকর্ষণীয় জায়গায় যেতে চান সে ক্ষেত্রে আপনার ৫০০ থেকে ১০০০ টাকা লাগবে। সামুদ্রিক এক্টিভিটি যদি দেখতে চান সে ক্ষেত্রে স্কোয়া ডাইভিং সার কিলিং খরচ হতে পারে ৫ থেকে ১৫ হাজার টাকার মতো।
থাইল্যান্ডের ভিসা প্রসেসিং
আপনি যদি থাইল্যান্ডের যেতে চান সে ক্ষেত্রে থাইল্যান্ডের ভিসা প্রসেসিং করতে হবে। চলুন কিভাবে এই প্রসেসিং করবেন সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
- অবশ্যই আপনার নিকটস্থ কোন দূতাবাসে যোগাযোগ করবেন
- আপনার যে সকল কাগজপত্র প্রয়োজন হবে সেগুলো জমা দিতে হবে এবং ভিসা ফি প্রদান করতে হবে।
- আপনি যখন আবেদনপত্র জমা দিবেন সেগুলো যাচাই বাছাই করে ইন্টারভিউ নিবে।
- ইন্টারভিউ করার পরে আপনাকে অনুমতি দিবে এবং একটি অনুমোদনপত্র সংগ্রহ করে রাখবেন।
থাইল্যান্ড ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
আপনি যখন থাইল্যান্ডের জন্য ভিসা করবেন, আবেদন করবেন সে ক্ষেত্রে থাইল্যান্ড ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রয়োজন হবে. চলুন, যে সকল কাগজগুলোর প্রয়োজন হবে সে সম্পর্কে জানা যাক.
- অবশ্যই আপনার বৈধ পাসপোর্ট লাগবে যার মেয়াদ ৬ মাস হতে হবে
- ভিসা ফ্রম ডাউনলোড করে সম্পন্ন নির্ভুলভাবে পূরণ করতে হবে এবং জমা দিতে হবে।
- সম্প্রতি তোলা পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি দেওয়া লাগবে।
- ব্যাংকের স্টেটমেন্ট কমপক্ষে ছয় মাসের স্টেটমেন্ট বা খরচ বহন করার মতো টাকা থাকতে হবে।
- আপনি যে আবার ফিরে আসবেন সেই বিমানের টিকিটের প্রিন্ট কপি লাগবে।
- আপনি যেই দেশে হোটেল ভাড়া করছেন তার প্রমাণপত্র হিসেবে দেখাতে হবে, আর যদি বন্ধু-বান্ধবের কাছে থাকেন সেক্ষেত্রে তাদের আমন্ত্রণ পত্র দেখাতে হবে।
- আপনার ভ্রমণ বীমার প্রমাণপত্র দেখাতে হবে।
থাইল্যান্ড কাজের বেতন কত
থাইল্যান্ডের বিভিন্ন ধরনের কাজ রয়েছে যদি আপনি কাজ করতে চান সেক্ষেত্রে বেতন সম্পর্কেও জানতে হবে। তাই থাইল্যান্ড কাজের বেতন কত? সে সম্পর্কে জানা যাক।
এ দেশে বিভিন্ন ধরনের কাজ করা যায় তার মধ্যে কাজের অভিজ্ঞতা যদি থাকে এবং দক্ষতা থাকে তার ওপর নির্ভর করবে আপনার বেতন ভাতা। চলুন বেতন সম্পর্কে জানা যাক।
সর্বনিম্ন বেতন যেমন শ্রমিক, হোটেল কর্মী, দোকানের কর্মচারী তাদেরকে সাধারণত মাসে বেতন দেওয়া হয় ৯০০০ থেকে ১৫ হাজার থাই বাত।
আপনি যদি অফিস বা প্রশাসনিক কোন কাজ করেন যেমন সেক্রেটারি, সহকারী সেক্রেটারি এগুলোর মাসে বেতন ধরা হয় ২০০০০ থেকে ৪০০০০ থাই বাত।
আপনি যদি একটু উচ্চপর্যায়ে চাকরি করেন যেমন হোটেল ম্যানেজমেন্ট, বিশেষজ্ঞ, ইঞ্জিনিয়ার, ডাক্তার, আইটি সেক্টর এগুলোতে আপনার মাসে বেতন ধরা হবে ৫০ হাজার থাই বাত এর উপরে।
বাংলাদেশ থেকে থাইল্যান্ড বিমান ভাড়া কত
বাংলাদেশ থেকে বিমান এর মাধ্যমে থাইল্যান্ডে যেতে হবে। তাই বাংলাদেশ থেকে থাইল্যান্ড বিমান ভাড়া কত? সে ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের বিমান রয়েছে এবং বিভিন্ন রকম দাম হয়ে থাকে। চলুন, ভাড়া সম্পর্কে জানা যাক।
বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স এই বিমানের মাধ্যমে যদি যেতে চান সেক্ষেত্রে ৪৬০০০ থেকে ৫৬ হাজার টাকার মত ভাড়া লাগবে।
থাইল্যান্ড ইউ এস বাংলা এই বিমানের মাধ্যমে যদি যেতে চান সে ক্ষেত্রে ৩৮ থেকে ৪৯ হাজার টাকার মতো ভাড়া লাগবে।
আরো পড়ুঃmamunbi বাংলাদেশ থেকে ব্রাজিল যেতে কত টাকা লাগে জেনে নিন
মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্স বিমানের মাধ্যমে যদি যেতে চান সেই ক্ষেত্রে বিমান ভাড়া হবে ৫০ থেকে ৭০ হাজার টাকার মত।
যদি সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্স এর মাধ্যমে যান সে ক্ষেত্রে বিমান ভাড়া হবে ৬৫ থেকে ৭০ হাজার টাকা।
কাতার এয়ারওয়েস এই বিমানের মাধ্যমে যেতে চান সেই ক্ষেত্রে বিমান ভাড়া হবে ৬৫ থেকে ৭৫ হাজার টাকা।
ব্যাংকক এয়ার ওয়েস এই বিমানের মাধ্যমে যদি যেতে চান সে ক্ষেত্রে ৫৪ হাজার থেকে ৬৫ হাজার টাকার মত লাগবে।
থাইল্যান্ড সম্পর্কে FAQ প্রশ্ন জেনে নিন
বাংলাদেশ থেকে থাইল্যান্ডের দূরত্ব কত?
বাংলাদেশ থেকে এই দেশের দূরত্ব প্রায় ২২৮৫ কিলোমিটার।
থাইল্যান্ডের মুদ্রার নাম কি?
এ দেশের মুদ্রার নাম হলো থাই বাত যা বাংলাদেশের টাকার চাইতে দাম বেশি।
থাইল্যান্ডের ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা?
এ দেশের ১ টাকা সমান বাংলাদেশের ৩.৭৪ টাকা প্রায় কম বেশি হতে পারে।
বাংলাদেশ থেকে থাইল্যান্ড যেতে কত সময় লাগে?
বাংলাদেশ থেকে এই দেশে যেতে প্রায় ৪৬ ঘণ্টার মতো লাগে।
থাইল্যান্ড ভিসা পেতে কতদিন লাগে?
কাজ দ্রুতগতিতে করলে মাত্র ৭ থেকে ১০ দিনের মত লাগবে।
শেষ কথাঃ
পরিশেষে বলা যায় যে আপনি যদি থাইল্যান্ডের ভ্রমণ করতে চান, সে ক্ষেত্রে অবশ্যই ভ্রমণ খরচ সম্পর্কে জানতে হবে এবং কিভাবে থাকবেন সকল কিছুই জানা প্রয়োজন। তাই বাংলাদেশ থেকে থাইল্যান্ড ভ্রমণ খরচ সম্পর্কে আর্টিকেলে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হয়েছে, আশা করি আপনার উপকার হবে। পোস্টটি ভালো লাগলে আপনার বন্ধু-বান্ধবের নিকট শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ
এম আর মাহমুদ ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url