বাচ্চাদের হাম উঠলে ও চিকিৎসা সম্পর্কে জানুন

আপনার শিশুর যদি হাম ওঠে এক্ষেত্রে বাচ্চাদের হাম উঠলে করণীয় কি? এ সম্পর্কে যদি আপনার প্রাথমিক ধারনা থাকে, তাহলে প্রাথমিক চিকিৎসা করতে পারবেন। চলুন, বাচ্চাদের হাম হলে কি করবেন সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
ছবি
অনেক অভিভাবকের অসচেতনতার কারণে শিশুদের হাম উঠে থাকে আবার আক্রান্ত শিশুর কাছাকাছি বা সংস্পর্শ থাকার কারণেও এই হাম উঠতে পারে। তাই বাচ্চাদের হাম উঠলে করণীয় কি? সম্পর্কে জানতে আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।

পোস্টসূচিপত্রঃবাচ্চাদের হাম উঠলে করণীয় কি ও চিকিৎসা সম্পর্কে জানুন

বাচ্চাদের হাম উঠলে করণীয় কি

ছোট বাচ্চাদের সাধারণত হাম উঠে থাকে কিন্তু বাচ্চাদের হাম উঠলে করণীয় কি? এ সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। কিভাবে আপনি এই হামের চিকিৎসা করবেন সে সম্পর্কে চলুন জেনে নেওয়া যাক।

বর্তমানে অনেক শিশুর সাধারণত হাম উঠছে এটা সাধারণত হয়ে থাকে অভিভাবকের ও অসচেতনতার কারণে কারণ অনেকে হামের টিকার ডোজ সময়মতো দেয় না আবার অনেকে এক ডোজ দেয় যার কারণে অনেকের ভুল পদ্ধতি দেওয়ার কারণে ও এ ধরনের সমস্যাগুলো হয়ে থাকে

হাম যখন ওঠা শুরু করে প্রায় তিন দিন আগে এবং ছয় দিন পর পর্যন্ত এটা ছড়িয়ে থাকে যে শিশুটি হামে আক্রান্ত হয়েছে অথবা আক্রান্ত ব্যক্তি কাছাকাছি যদি থাকে তাহলে তারও হবে আবার হামে আক্রান্ত ব্যক্তি যদি এখানে এসে চলে যায় সে ক্ষেত্রে বাতাসের মাধ্যমে এই জীবাণু এক ঘন্টা পর্যন্ত ছড়াতে পারে

যার কারণে এই সময় যদি শিশুর নয় মাস পূর্ণ হয় এবং 15 মাস এর টিকা দিয়ে থাকে তাহলে এটা প্রতিরোধ করা সম্ভব এজন্য এই সময়ে টিকা দেওয়া খুবই জরুরী একবার টিকা দেওয়ার কারণে প্রায় সফলতা দেখা যায় এবং দ্বিতীয় ডোজ যদি দেওয়া হয় শেষে প্রায় 97% রোগ মুক্তি থেকে রক্ষা পাবে

আবার অনেকেই টিকা ভুল পদ্ধতি দিয়ে থাকে অথবা সরকার অনুমোদন নাই এই ধরনের হাসপাতাল থেকে টিকা নিয়ে থাকে এর কারণেও সমস্যা দেখা দিতে পারে অনেকের টিকা দেওয়ার পরেও হাম উঠে এটা নেয়া হয়তো অনেকে চিন্তিত হয়ে যান এতে চিন্তা কারণ নাই এর চিকিৎসা রয়েছে

অনেক শিশুর অত্যন্ত জ্বর হয় সাথে কাশি থাকতে পারে তাছাড়া নাক ও চোখ দিয়ে পানি পড়তে পারে পানি পড়ে থাকে তিনদিন পর্যন্ত হালকা জ্বর থাকে আবার একটু কমে যায় তখনই দেখা যাবে র‍্যাশ ওঠে থাকেন মাথার পিছনে এবং মুখে সাধারণ প্রয়োজন সাধারণত রাশ ছড়িয়ে পড়ে তাই নির্দিষ্ট কোন চিকিৎসা না থাকলেই

তবে প্রচুর পরিমাণ পানি খাওয়া লাগতে পারে এবং দুই বছরের কম বয়স যদি হয় সে ক্ষেত্রে ঘন ঘন দুধ খাওয়াটা হবে বুকের দুধ খাওয়া ও জ্বর যদি হয় সেই ক্ষেত্রে ওষুধ খাওয়া লাগবে শ্বশুরের প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায় নিউমোনিয়া ডায়রিয়া সমস্যা দেখা দেয় এগুলো আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে আবার অনেক শিশুর ভিটামিন এর অভাব হয়ে থাকে সঠিক চিকিৎসা নিতে হবে

এ সময় শিশুদের প্রচন্ড পরিমাণ শরীর ব্যথা হয় এছাড়াও অনেকের প্রায় 14 দিন পর্যন্ত এই ভাইরাস সংক্রমণ করে থাকে আবার অনেক শিশুর প্রচুর পরিমাণে জ্বর সর্দি কাশি হয়ে থাকে এছাড়াও শিশুরা সাধারণত আলোর প্রতি সংবেদনশীল হতে পারে এছাড়াও মুখের ভিতর চোয়ালের পাশে ছোট ছোট সাদা দাগ হয়ে যায় এবং ফুসকুড়ি উঠতে পারে এই সাদা দাগগুলো সাধারণত ছোট দানার মত দেখ ায় লাল হয়ে যায়

চামড়ার উপরে সাধারণত ফুসকুড়ি হয় এতে সাধারণত মুখ থেকেই শুরু হয়ে থাকে সারা শরীরে অনেক সময় ছড়িয়ে পড়ে প্রথমে সাধারণত মুখ গলা কানের পিছন দেয়া হয়ে থাকে তারপরে পিঠে শরীরের অন্যান্য জায়গায় এই ফুসকুড়ি গুলো সাধারণ তাই হতে পারে পাঁচ দিনের মতো হতে পারে তারপরে এই পোস্টগুলো আস্তে আস্তে মিলিয়ে যাবে

শিশু আক্রান্ত হওয়ার পর অত্যন্ত দুর্বলতা হয় ক্লান্ত লাগে অস্বস্তি রকম দেখা যায় শিশুটি অতিরিক্ত ক্লান্ত হওয়ার কারণে যে কোন কার্যকলাবোর আগ্রহ থাকে না খিদে লাগে না এবং কোন খাবারও খেতে চায় না এই ধরনের লক্ষণ ছাড়াও আরো বিভিন্ন ধরনের লক্ষ ণ লক্ষণ দেখা দিতে পারে যা আপনার শিশুর জটিল আকার ধারণ করতে পারে এজন্য প্রাথমিক চিকিৎসা করার প্রাথমিকভাবে লক্ষণ গুলো দেখা দিলেই চিকিৎসা নিতে হবে তাছাড়া আবার অনেক কিছু ডায়রিয়া হয়ে পানি শূন্যতাও দেখা দিতে পারে

এই রোগে শিশু আক্রান্ত হলে অনেক সুখের কানের সংক্রমণ দেখা যায় শ্রবণ শক্তি কমে যেতে প্রচন্ড পরিমাণে কানে ব্যথা হয় তারা নিউমোনিয়া ফুসফুস সংক্রমণ শ্বাসকষ্ট শ্বাসযন্ত্রের ব্যথা এই ভাইরাস মস্তিষ্ক দিয়েও ব্যাথা করতে পারে কে সেফালাইটিস হয়ে থাকে এটা আবার অনেকে জীবন সাথী হতে পারে এছাড়াও এই শিশুর সাধারনত রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়ার কারণ অন্যান্য রোগের সংক্রমণ দেখা যেতে পারে

শিশুদের হামের চিকিৎসা

আপনার শিশুর যদি হাম হয়ে থাকে সে ক্ষেত্রে সে ক্ষেত্রে শিশুদের হামের চিকিৎসা সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা থাকলে শিশুটা অনেকটাই সুস্থ হয়ে যাবে এবং পাশাপাশি জরুরী চিকিৎসা নিয়ে পুরোপুরি জটিলতা কেটে যাবে এটা একটি ভাইরাস রোগ এর কোন অ্যান্টিভাইরাল ওষুধ নির্দিষ্ট করে পাওয়া যায় না যা এই ভাইরাস থেকে ধ্বংস করতে পারবে তাই আপনি যদি সঠিকভাবে যত্ন নেন প্রয়োজনের চিকিৎসা করতে হবে সেক্ষেত্রে শিশুটা অনেকটাই সুস্থ হবে কিভাবে চিকিৎসা নিবেন

আরাম ও পর্যাপ্ত বিশ্রামঃ আক্রান্ত শিশু এই সময়ে পর্যাপ্ত পরিমাণ বিশ্রাম নেওয়া প্রয়োজন এতে শরীরের সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করবে তাই তাকে আরামদায়ক পরিবেশে রাখার চেষ্টা করবেন এবং বিশ্রাম দেবেন মানসিকভাবে চাপমুক্ত থাকা লাগবে

পানি জাতীয় খাবার গ্রহণঃ শিশুর অত্যন্ত জ্বর হয় এবং সংক্রমণ হওয়ার কারণে শরীরে পানি স্বল্পতা দেখা দিতে পারে এজন্য শিশুকে পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি খাওয়াতে হবে এর ফলের রস অন্যান্য তরফ জাতীয় খাবার গুলো বেশি বেশি খাওয়া বেন এটা শরীরের পানির অভাব পূরণ করবে পাশাপাশি সহিত ক্ল ান্তি ক্লান্ত পথ হবে না

জ্বরের ওষুধ খাওয়াবেনঃ আক্রান্ত শিশুর অত্যন্ত জ্বর হতে পারে এজন্য প্যারাসিটামল জাতীয় ওষুধগুলো খাওয়ানো যেতে পারে ওষুধ খাওয়ানোর পূর্বে অবশ্যই একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন তাছাড়া ওষুধের পার্শ্ববর্তী ক্রিয়া হিসেবে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হিসেবে ক্ষতি হবে

পুষ্টিকর খাবারঃ প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিকর খাবার দেওয়া লাগবে এবং এই শিশু খাওয়ার প্রতি তেমন একটা আগ্রহ থাকবে না যার কারণে বেশি বেশি পুষ্টিকর খাবার দেবেন এতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে

হামের ঘরোয়া চিকিৎসা

আপনার শিশুর যদি হাম ওঠে সে ক্ষেত্রে ঘরোয়া চিকিৎসা করতে পারেন তাই হামের ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে জানা থাকলে আপনার শিশু একটা সুস্থ হয়ে যাবেন এরপরে চিকিৎসা নিলে অসুবিধা হবে না

চোখের যত্নঃ হামে আক্রান্ত শিশুর সাধারন তোর চোখে ব্যথা করে আলো সহ্য করতে পারে না এজন্য শিশু অন্ধকারে বা কমালো কম আলো থাকে এই ধরনের জায়গায় রাখার চেষ্টা করবেন এতে চোখে ব্যথা করবে না এবং নরম কাপড় দিয়ে আলতোভাবে পরিষ্কার করে দিতে পারে

ভিটামিন এ ক্যাপসুলঃ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও বিভিন্ন সংস্থা গুলো বলে থাকেন হামে আক্রান্ত শিশুদেরকে সাধারণত ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো প্রয়োজন এতে হামের জটিলতা সমস্যার সমাধান হবে এবং অন্ধত্ব দূর করতে সাহায্য করবে এজন্যই সাধারণত হামের দুটি কার্যকারিতা দেওয়া হয়

জটিলতা প্রতিরোধ ও চিকিৎসাঃ হামে আক্রান্ত শিশুর একসময় দেখা যায় জটিল আকার ধারণ করতে পারে যেমন নিউমোনিয়া ডায়রিয়া কানে সংক্রমণ হওয়া যা অ্যান্টিবায়োটিক এবং অন্যান্য ওষুধ কাজ করে না এতে জটিলতা দেখা দিতে পারে এজন্য দ্রুত চিকিৎসকের মাধ্যমে চিকিৎসা নিতে হবে

অন্যান্য রোগের প্রতিরোধঃ যে সকল শিশুর হাম হয়েছে তারা সাধারণত রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার ক্ষেত্রে ঝুঁকি থাকে এজন্য সংক্রমণ থেকে রক্ষা করার ক্ষেত্রে আপনার পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা রাখতে হবে এবং সংক্রমিত ব্যক্তির সংস্পর্শ থেকে বিরত থাকতে হবে

পৃথকীকরণঃ আক্রান্ত শিশুটিকে অন্যান্য শিশুদের থেকে আলাদা করতে হবে এতে করে রোগ ছড়াবে না আর যদি ফুসকুড়ি দেখা যায় সে ক্ষেত্রে চার দিন পর্যন্ত থাকতে পারে এজন্য আলাদা রেখেই আপনার সেবা দিয়ে যেতে হবে

চিকিৎসকের পরামর্শঃ আক্রান্ত শিশুর চিকিৎসা করার জন্য শিশুর অবস্থা এবং শরীরের প্রতিক্রিয়ার উপর নির্ভর করবে যদি জটিলতা দেখা দেয় সেই ক্ষেত্রে অবশ্যই দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে এরপরে চিকিৎসক পরামর্শ দেবেন এবং প্রয়োজনীয় পরীক্ষা নিরীক্ষা করে চিকিৎসা করলে দ্রুত সুস্থ হবে

শিশুদের হাম কেন হয়

এই রোগটি সাধারণত ভাইরাস জনিত রোগ যা স্বাস্থ্যক্রান্তের মাধ্যমে শ্বাসতন্ত্রের মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করে থাকে এবং দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে এজন্য কয়েকটি প্রধান কারণ থাকতে পারে চলুন জেনে নেওয়া যাক

এ রোগটি সাধারণত হাঁচি কাশির মাধ্যমে বাতাসের সাথে ছড়িয়ে পড়ে একজনের থেকে আরেকজনের সরাতে পারে এবং কয়েক ঘন্টার মধ্যে এটা ছড়াতে পারে ঘন্টাখানেকের মত এই ভাইরাসটি জীবিত থাকে এর মাঝে যদি কোন শিশু কাছাকাছি চলে আসে তাহলে বাতাসের মাধ্যমে শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে আক্রান্ত ব্যক্তি থেকে এই শিশুটির হতে পারে আবার আক্রান্ত ব্যক্তির থুতু স্পর্শ যদি করে থাকে সে ক্ষেত্রে আপনার শিশু ঘামে হাম রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা

জনাকীর্ণ পরিবেশঃ এটা এমন একটি রোগ যা অত্যন্ত দ্রুতগতিতে ছড়িয়ে পড়তে পারে এজন্য জোনাকীর্ণ এলাকায় অর্থাৎ যেমন স্কুলে বা বাচ্চারা যেখানে খেলাধুলা করে এই সকল জায়গা থেকে এই রোগটা বেশি ছড়িয়ে যেতে পারে

ভ্রমনের ক্ষেত্রেঃ কোন মানুষ যদি এক অঞ্চল থেকে আরেক অঞ্চলে চলে যায় সে ক্ষেত্রে যদি হামের ভ্যাকসিনেশন না দেওয়া থাকে সে ক্ষেত্রে আবহার পরিবেশে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায় এবং দ্রুত গতিতে লোকটা শরীরের ভিতরে প্রবেশ করতে পারে এবং অন্য শিশুর মাধ্যমে এই শিশুটির রোগের ঝুঁকি থাকে তাই অবশ্যই এই ক্ষেত্রে সচেতন থাকতে হবে

হামের উপসর্গগুলো কি কি

এ রোগের আক্রান্ত শিশু সাধারণ প্রভু স্বর্গগুলো যেমন দেখা যায় তার মধ্যে অন্যতম হলো প্রচুর পরিমাণে জ্বর থাকবে এছাড়াও লক্ষণগুলো তেমন একটা বোঝা যায় না এছাড়াও শ্বাস-প্রশ্বাসের ক্ষেত্রে অনেকটাই সমস্যা দেখা যায় শিশুর একটানা কান্না করতে থাকে এবং দ্রুত শ্বাস নিতে থাকে

হামে আক্রান্ত শিশুর সাধারণত শ্বাস নেওয়ার অনেক কষ্ট হয় ফুসফুসে আক্রমণ করে অত্যন্ত কষ্ট হয় এটি একটি জটিলতা লক্ষণ হতে পারে তাছাড়া অনেক শিশুর ডায়রিয়া দেখা হজমের সমস্যা দেখা যায় এ পর্যায়ে অবশ্যই একজনকে স্বীকার পরামর্শ নিতে হবে

আমি আক্রান্ত শিশুর সাধারনত অতিরিক্ত ঘুমাতে চাই এবং শরীর দুর্বলতা লাগে প্রচুর পরিমাণ কম দিতে এর কারণে ভাইরাস মস্তিষ্কের আক্রমণ করতে পারে এছাড়াও মাঝেমাঝে ঘুমাতে গিয়ে অনেক হতে পারে

হাম কিভাবে প্রতিরোধ করা যায়

আপনার শিশুর সাধারন তো যদি হামে আক্রান্ত হয় সেক্ষেত্রে যেভাবে প্রতিরোধ করতে পারবেন এক্ষেত্রে অবশ্যই হামের টিকা দিতে হবে এটাই মূলত প্রতিরোধের অন্যতম উপায় এজন্য আমাদের দেশে বিভিন্ন স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে হামের টিকা দিয়ে থাকে না আপনার শিশুকে সেখানে গিয়ে দুটি হামের ডোজ কমপ্লিট করবেন একটি নয় মাস বয়সে দিবেন এরপর ১৫ মাস বয়সে দিতে হবে

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এম আর মাহমুদ ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪