জিরা খেলে কি ওজন কমে ও এর পানি খাওয়ার নিয়ম
সাধারণত রান্না কে সুস্বাদু করার জন্য জিরা ব্যবহার করা হয় কিন্তু জিরা খেলে কি ওজন কমে? এ সম্পর্কে হয়তো অনেকের জানা নেই। জিরা ওজন কমাতে সাহায্য করে, চলুন জিরা কিভাবে ওজন কমায় সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
অনেক আগে থেকেই এই মসলাটি ব্যবহার করা হয় রান্নার ক্ষেত্রে, যদিও মূলত এটা সুস্বাদু করার জন্য ব্যবহার করা হয় কিন্তু এটা আমাদের শারীরিকভাবে অনেক উপকার করে। তাই জিরা খেলে কি ওজন কমে? সম্পর্কে জানতে আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।
পোস্টসূচিপত্রঃজিরা খেলে কি ওজন কমে ও এর পানি খাওয়ার নিয়ম
জিরা খেলে কি ওজন কমে
আমাদের রান্না ঘরে সাধারণত জিরা থাকে যা খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। জিরা খেলে কি ওজন কমে? বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করে খেলে আপনার ওজন কমবে। সেই পদ্ধতি সম্পর্কে আপনাকে জানতে হবে চলুন জেনে নেওয়া যাক।
অনেকেই ওজন কমানো নিয়ে চিন্তিত থাকেন, বিভিন্নভাবে পরিশ্রম করে, ব্যায়াম করে, খাবার খাওয়া বন্ধ করে দেয় ইত্যাদি কাজ করে তারা ওজন কমাতে চায় কিন্তু পুষ্টিবিদরা বলেছে কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করলে এবং কিছু খাবার বিভিন্ন উপায়ে খেলে ওজন কমবে। তবে শারীরিক ব্যায়াম করা অথবা জিমে যাওয়া খাবার দাবার মেনে চলা বাইরের খাবার খাওয়া যাবে না ইত্যাদি। অনেক ধরনের নিয়ম মেনে আপনাকে শরীরের চর্বি কমাতে হয়।
তাই আপনি কি জিনিস খাবেন এবং কোনটা খাওয়া আপনার জন্য জরুরী কোন খাবারগুলো খেলে আপনার পেটের চর্বি কমে যাবে এবং ওজন কমবে, সেই জিনিস সেই নিয়ম এবং সেই খাবারগুলো সম্পর্ক জানতে হবে। সেই খাবার গুলোর মধ্যে অন্যতম খাবার আপনি খেতে পারেন জিরা, যা দ্রুত গতিতে ওজন কমাতে সাহায্য করবে। কেননা বিভিন্ন পুষ্টিবিদ ও চিকিৎসকরা ওজন কমানোর জন্য জিরা খাওয়ার পরামর্শ দেন।
এ সম্পর্কে যদি আপনি জানেন তাহলে অবাক হয়ে যাবেন যে এই মসলাটি আপনার শরীরে কতটা চর্বি কমাবে এবং ওজন কমাবে। গবেষণায় দেখা গেছে যে জিরার গুড়া আপনি যদি খেতে পারেন এতে দ্রুত ওজন কমবে, শরীরের চর্বি কমাবে এছাড়াও প্রাকৃতিকগতভাবে আপনার খারাপ কোলেস্টেরল গুলো নিয়ন্ত্রণ করবে।
অনেক বছর আগে থেকেই রান্না করার ক্ষেত্রে সুস্বাদু করার জন্য এবং সুগন্ধির জন্য আমরা জিরা ব্যবহার করি। জিরা আমাদের তরকারিতে স্বাদ নিয়ে আসে গন্ধ আসে এবং ঔষধি হিসেবে কাজ করে। বৈজ্ঞানিক উপায়ে যদি আপনি এটা খেতে পারেন, তাহলে আপনার শরীরে অনেক উপকার হবে। বহু দেশ থেকে আমাদের দেশে এই মসলা এবং জিরা নিয়ে তাদের দেশে খাবারের সুস্বাদু বৃদ্ধি করেছে এবং এর চাহিদা বেড়েছে।
দ্রুত ওজন কমাতে পারেঃ এটা যদি আপনি খেতে পারেন সে ক্ষেত্রে আপনার হজম শক্তি বৃদ্ধি পাবে, দেহে খারাপ টক্সিন গুলো বের করে দেবে, পরিপাকতন্ত্র ঠিক রাখবে এবং পেট পরিষ্কার হবে, চর্বি কমে যাবে। যার কারণে আপনার ওজনও কমতে সাহায্য করে। তাই দ্রুত ওজন কমানোর জন্য আপনি জিরা খেতে পারেন।
এর সাথে যদি আপনি লেবুর রস মিশিয়ে খেতে পারেন তাহলে আপনার ওজন দ্রুত কমাতে সাহায্য করবে। কেননা লেবুর মধ্যে থাকে ভিটামিন সি আর এই ভিটামিন সি ওজন কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও আমাদের শরীরে ওজন কমাতে সাহায্য করবে, এজন্য এক কাপ পানির মধ্যে জিরা ভিজিয়ে রাখবেন সকালবেলা পানিটুকু থেকে নিয়ে লেবুর রসের সাথে মিশিয়ে খেতে পারেন।
এর সাথে আদার রস এবং পানি মিশিয়ে যদি আপনি খেতে পারেন এতে আপনার দ্রুত ওজন কমবে। এছাড়াও এর মাঝে কিছু পুষ্টি উপাদান আছে যা আপনার ওজন কমাতে সাহায্য করবে। আপনি যদি চর্বি মুক্ত শরীর গঠন করতে চান সেই ক্ষেত্রে জিরা ও আদার পানি খেতে পারেন। এজন্য আপনি এক কাপ জিরা ভেজানোর পরে কুচি কুচি করে আদা করে নিবেন, এরপরে সেই পানির মাঝে মিশিয়ে পানিটুকু ছেঁকে নিয়ে দুই থেকে তিনবার খেতে পারেন।
বিভিন্ন মানুষ চায়ের মধ্যে এটা মিশিয়ে খেতে পছন্দ করে এতে নতুন একটা স্বাদ পাওয়া যায়। এছাড়াও ওজন কমাতে দারুন কাজ করবে, তাই আপনি যখন চা খাবেন তখন এর মাঝে দুই একটা জিরা দিতে পারেন। এর সাথে আরো লবঙ্গ, এলাচ এগুলোও দিতে পারেন এতে আপনার ফ্লেভারটা সুন্দর হবে। এগুলো যদি খেতে পারেন তাহলে আপনার দ্রুত ওজন কমতে সাহায্য করবে। প্রতিদিন যদি খেতে না পারেন তাহলে সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার এই পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন।
আপনি এর পানি খেতে পারেন যে পদ্ধতি অবলম্বন করবেন সেটা হল এটা সারারাত ভিজিয়ে রাখবেন এরপরে সেই পানি হালকা গরম করে নিবেন, এরপরে ছেকে নিতে হবে তারপরে আপনি এটা খেতে পারেন দেখবেন আপনার দ্রুত ওজন কমবে।
এর সাথে কয়েক চামচ মধু দিবেন এবং এটা গুড়া করে দিতে হবে এরপর অল্প একটু পানি দিয়ে মিশিয়ে নিতে হবে। এভাবে যদি আপনি প্রতিদিন খেতে পারেন দেখবেন আপনার দ্রুত ওজন কমবে।
কিছু সবজি রয়েছে যেমন গাজর অথবা অন্যান্য সবজির সাথে সিদ্ধ করে রসুন কুচি করে দিয়ে লেবুর রস এবং জিরার গুঁড়া মিশাতে হবে। এই জিরাযুক্ত খাবার যদি আপনি নিয়মিত ভাবে খেতে পারেন আশা করি ১৫ দিনের মধ্যে ভালো ফলাফল পাবেন, দ্রুত ওজন কমবে।
জিরা ও দইঃ অনেকেই খালি জিরা খেতে গেলে তিতা লাগতে পারে তাই জিরা ভেজানো পানি অথবা জিরার গুড়া একগ্লাস পানির মাঝে মিষ্টি করার জন্য দই দিতে পারেন। এর মাঝে অল্প পরিমাণ দই মিশিয়ে যদি আপনি খেতে পারেন আশা করি দুই সপ্তাহের মধ্যে আপনি ভালো ফলাফল পাবেন এবং আপনার ওজন কমবে।
হজমশক্তি বৃদ্ধি করেঃ এই মসলা যদি আপনি নিয়মিত ভাবে খেতে পারেন এতে আপনার পেটের গ্যাস কমাবে, বদহজম কমবে। এজন্য আপনাকে এক গ্লাস পানির মধ্যে এক চামচ জিরা জাল করতে হবে। এরপরে যখন রং পরিবর্তন হয়ে আসবে তখন আপনাকে নামাতে হবে, এরপরে ঠান্ডা হলে আপনি এই পানিটুকু খেতে পারেন। আশা করি দুই থেকে তিনবার যদি খান তাহলে আপনার পেট ব্যথা দ্রুত কাজ করবে।
পেট পরিষ্কার করেঃ অনেকেরই কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য এই জিরার গুড়া পানির সাথে মিষ্টি করার জন্য মধু মিশিয়ে যদি আপনি প্রতিদিন সকালবেলা খেতে পারেন। দেখবেন আপনার কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হবে এবং পেটের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
জিরা এর পুষ্টিগুণ
এর মাঝে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি রয়েছে যা আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকার বিশেষ করে ওজন কমানোর ক্ষেত্রে দারুন কাজ করে থাকে। এর মাঝে অনেক ক্যালোরি থাকে যা আমাদের শক্তি যোগাবে তবে এটা ওজন বৃদ্ধি করবেন না। এর মাঝে রয়েছে ফ্যাট, কার্বোহাইড্রেট, সোডিয়াম, পটাশিয়াম প্রোটিন এবং বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন যা আমাদের সুস্বাস্থ্যের জন্য উপকার করবে। এটা সুগন্ধি মসলা হিসেবে আমরা রান্নাবান্নার ক্ষেত্রে ব্যবহার করে থাকি। বিভিন্ন ধরনের রোগ ব্যাধি থেকে সুস্থ রাখে।
জিরা খাওয়ার উপকারিতা
আপনি জিরা বিভিন্নভাবে খেতে পারেন রান্না করে অথবা পানি সাথে মিশিয়ে। কেননা জিরা খাওয়ার উপকারিতা রয়েছে। চলুন, এটা আমাদের শরীরে কতটা উপকার করে সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
ঘুমের সমস্যা দূর করেঃ যারা রাত্রিতে ঘুমাতে পারেন না, ঘুম আসে না তারা চেষ্টা করে দেখতে পারেন। জিরা পানি নিয়মিত রাত্রিতে ঘুমানোর পূর্বে যদি খেতে পারেন তাহলে আপনার ভালো ঘুম হবে এবং মস্তিষ্ক ঠিক থাকবে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণঃ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করার জন্য বিভিন্ন খাবার খেয়ে কন্ট্রোল করে থাকেন, তাই আপনি একবার জিরার পানি খেয়ে দেখতে পারেন। কেননা এটা আপনার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ থাকবে এবং রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করবে। তাই রক্তের শর্করা মাত্রা ঠিক রাখার জন্য আপনি জিরার পানি খেতে পারেন এবং এতে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ থাকবে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়ঃ এর মাঝে পটাশিয়াম, আয়রন এবং ফাইবার থাকার কারণে আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। এছাড়াও কোন বড় ধরনের রোগ ব্যাধি সংক্রমণ করতে পারবে না। যার কারণে আপনি ঘন ঘন অসুস্থ হবেন না তাই এই জিরার পানি খেতে পারেন।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণঃ অনেকেরই উচ্চ রক্তচাপ রয়েছে যারা নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন না। তাদের ক্ষেত্রে জিরার পানি খাওয়া যেতে পারে। কেননা এর মাঝে পটাশিয়াম থাকে যা আপনার শরীরের সঠিক কার্যক্রম বজায় রাখবে এবং উচ্চ রক্তচাপ থেকে রক্ষা করবে। এছাড়াও লবণের নেতিবাচক প্রভাবগুলো নিয়ন্ত্রণ রাখবে এতে আপনার উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ থাকবে।
লিভারের জন্য উপকারঃ এটা আপনার শরীরের ডিটক্সিফিকেশন হিসাবে কাজ করবে, আপনার লিভারের জন্য দারুন কাজ করে এবং হজমের ক্ষেত্রে কাজ করে থাকে। এনজাইম তৈরি করতে পারে তাই নিয়মিতভাবে এর পানি আপনি খেতে পারেন। এছাড়া আপনার শরীর থেকে খারাপ টক্সিন গুলো বের করে দেবে এবং আপনার লিভারের সুস্থ রাখবে।
আরো পড়ুনঃ ডিম খেলে কি ওজন কমে নাকি বাড়ে জেনে নিন
রক্তস্বল্পতা দূর করেঃ এর মাঝে আয়রন রয়েছে যা রক্তস্বল্পতা দূর করতে সাহায্য করে। বিশেষ করে যাদের রক্তস্বল্পতার সমস্যা রয়েছে, তারা এটি খেতে পারেন। এছাড়া এটা শরীরের রক্ত চলাচল কে দ্রুত করতে পারে, রক্তের হিমোগ্লোবিন গঠন করতে পারে। তাই আপনার শরীরের রক্তস্বল্পতা দূর করার জন্য আয়রনের ঘাটতি পূরণ করার জন্য নিয়মিতভাবে এই জিরার পানি খেতে পারেন।
ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়ঃ আপনার শরীরকে যদি ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে চান সেই ক্ষেত্রে জিরার পানি খেতে পারেন। কেননা এর মধ্যে এন্টি কার্সিনোজেনিক নামের উপাদান থাকে যা আপনার ক্যান্সারের ভীতি কমাতে সাহায্য করবে। তাই নিয়মিতভাবে এর পানি খেতে পারেন দেখবেন আপনি সুস্থ থাকবেন।
হৃদরোগের জন্য উপকারঃ যেহেতু এটা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে এছাড়াও খারাপ কোলেস্টেরল দূর করতে পারে। তাই আপনার হৃদরোগের ক্ষেত্রে দারুন কাজ করবে এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করবে।
ত্বক ও চুলের উপকারঃ এর মাঝে এন্টিঅক্সিডেন্ট এবং এন্টি মাইক্রোবিয়াল উপাদান থাকে যা আপনার শরীরের থেকে বা আপনার শরীরকে ডিটক্স করে থাকে। এতে আপনার ত্বক উজ্জ্বল হবে সুন্দর থাকবে। এছাড়াও এটা ত্বকের ব্রণ দূর করতে সাহায্য করবে বিভিন্ন সংক্রমণ দূর করবে চুলের জন্য দারুন কাজ করবে। চুলের গোড়ালি শক্ত করবে, চুল পড়া বন্ধ করবে, খুশকি দূর করে, অকালে চুল পেকে যাওয়ার সমস্যা দূর করতে সাহায্য করবে।
গর্ভবতী নারীর উপকারঃ যারা গর্ভবতী নারী রয়েছেন তারা এই জিরা বিভিন্ন তরকারি বা বিভিন্ন সবজির সাথে মিশিয়ে খেতে পারেন। কেননা এর মাঝে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে যা আপনার রক্তস্বল্পতা বৃদ্ধি করবে এবং গর্ভস্থ শিশুর বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে। এছাড়াও এটা হজম শক্তিতে কাজ করে থাকে তাই আপনি প্রতিদিন এক গ্লাস গরম দুধের সাথে মিশিয়ে খেতে পারেন এবং হালকা মধু দিলে সুস্বাদু হবে।
জিরা পানি কিভাবে খেলে ওজন কমে
জিরা পানি খেলে আপনার ওজন কমবে কিন্তু জিরা পানি কিভাবে খেলে ওজন কমে? সে সম্পর্কে আপনাকে জানতে হবে। তাই চলুন বিষয় জেনে নেওয়া যাক।
এর মধ্যে থাকে থাইমল এবং আরো অন্যান্য উপকারী কিছু তেল থাকে। যা আমাদের লালা গ্রন্থির উদ্দিপ্ত করে হজম শক্তিকে বৃদ্ধি করে। এছাড়াও দুর্বল পাচনতন্ত্রকে শক্তিশালী করবে, হজমের সমস্যা দূর করবে। তাই আপনি জিরার চা খেতে পারেন। এছাড়াও কলার সাথে মিশিয়ে আপনি যদি খেতে চান সে ক্ষেত্রেও দারুণ ওজন কমতে সাহায্য করবে।
২ চামচ এই মসলার সাথে পানি মিশিয়ে সারারাত ভিজিয়ে রাখবেন সকালবেলা সিদ্ধ করে এর সাথে মিশিয়ে যদি খেতে পারেন। এটা আপনার দারুন উপকার করবে নিয়মিতভাবে এটা যদি খেতে পারেন তাহলে আপনার শরীরের চর্বি কমে যাবে এবং দ্রুত ওজন কমবে।
প্রথমে আপনি এটা পরিমাণ মতো নিবেন এবং এর সাথে দই মিশিয়ে খেতে পারেন, এতে আপনার হজম শক্তি বৃদ্ধি পাবে। কেননা দইয়ের মাঝে ভালো ব্যাকটেরিয়া থাকে যা আমাদের হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। এছাড়া হজম শক্তি ভালো থাকবে ও দ্রুত ওজন কমবে।
আমাদের শেষ কথাঃ
পরিশেষে বলা যায় যে যদি আপনি ওজন কমাতে চান সে ক্ষেত্রে জিরা পানি খেতে পারেন। তাই জিরা খেলে কি ওজন কমে? এ সম্পর্কে আর্টিকেলে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি আপনার উপকার হবে। পোস্টটি ভালো লাগলে আপনার বন্ধু বান্ধবের নিকট শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ
এম আর মাহমুদ ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url