বাংলাদেশ থেকে মরক্কো যেতে কত টাকা লাগে আপডেট জানুন

অনেকেই জানতে চায় যে বাংলাদেশ থেকে মরক্কো যেতে কত টাকা লাগে? এ সম্পর্কে যদি আপনার সঠিক ধারণা থাকে তাহলে ভিসার ক্ষেত্রে সুবিধা হবে। চলুন, মরক্কো যাওয়ার জন্য কত টাকা লাগতে পারে সে সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

অনেকে বিভিন্ন এজেন্সির মাধ্যমে যাওয়ার চিন্তাভাবনা করছেন, সে ক্ষেত্রে বেশি খরচ হবে। তবে কত টাকা লাগবে সে সম্পর্কে আপনার ধারণা নেওয়া প্রয়োজন। তাই বাংলাদেশ থেকে মরক্কো যেতে কত টাকা লাগে? এ সম্পর্কে জানতে আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।

বাংলাদেশ থেকে অনেকেই মরক্কো যেতে চায়, তাই বাংলাদেশ থেকে মরক্কো যেতে কত টাকা লাগে? এ সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। এটা নির্ভর করে কোন ভিসার উপরে যাবেন। চলুন, এ বিষয়ে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

অনেকেই এজেন্সির মাধ্যমে এই দেশটিতে যাওয়ার চেষ্টা করে। এতে তুলনা মূলকভাবে বেশি টাকা লাগে এবং বিভিন্ন এজেন্সি বিভিন্ন রকমের টাকা নিয়ে থাকে। সেই ক্ষেত্রে কম বেশি হতে পারে, তবে বাংলাদেশের এজেন্সি গুলো থেকে আপনি যদি এই দেশটিতে যেতে চান, সে ক্ষেত্রে আপনার ন্যূনতম ৫০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ২ লাখ টাকার মতো বিমান ভাড়া লাগতে পারে।

মূলত বিমান ভাড়া যদি আপনি কম দিতে পারেন সে ক্ষেত্রে আপনার খরচ অনেকটাই কমে যাবে। এজন্য আপনি বিমান ভাড়া যদি কম করতে পারেন তাহলে আপনার অনেক টাকা বেঁচে যাবে এবং এর উপর নির্ভর করবে আপনার পুরো ভিসা খরচ এবং যাবতীয় খরচ।

তাছাড়া আপনি যদি এই দেশটিতে যেতে চান, সে ক্ষেত্রে আপনার পাসপোর্ট এর প্রয়োজন হবে। এজন্য বাংলাদেশ থেকে পাসপোর্ট করার জন্য আপনার ১০ থেকে ৩০ হাজার টাকার মত লাগতে পারে। এছাড়া আরো কিছু আনুষঙ্গিক খরচ রয়েছে।

বাংলাদেশ থেকে যদি আপনি সরাসরি যেতে চান সেই ক্ষেত্রে আপনার ৩ লক্ষ টাকা থেকে শুরু করে ১২ লক্ষ টাকার মতো খরচ হতে পারে। এটা মূলত আপনার ভিসার উপর নির্ভর করবে, আপনি কোন কাজের উপরে যাবেন তার ওপর নির্ধারণ করবে কত টাকা লাগতে পারে।

যদি আপনি যদি স্টুডেন্ট ভিসায় যেতে চান সেই ক্ষেত্রে আপনার সর্বনিম্ন ৩ লাখ ২০ হাজার টাকা থেকে ৩ লাখ ৮০ হাজার টাকার মত লাগতে পারে। হয়তো বিভিন্ন এজেন্সির কারণে আপনার কম বেশি হতে পারে। যদি আপনি লেখাপড়ার করার উদ্দেশ্যে যান সে ক্ষেত্রে অনেক বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে যেগুলোর খরচ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় বিভিন্ন রকমের নির্ভর করবে। আপনি কোন বিষয়ে পড়ালেখা করবেন এবং কোন প্রোগ্রামের উপরে যেতে চাচ্ছেন তার উপরে টাকা নির্ভর করবে।

সে ক্ষেত্রে টিউশন ফি হতে পারে ৫০০০০ থেকে ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকার মত খরচ লাগতে পারে। যদি আপনি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় পড়েন। তাছাড়া জীবনযাত্রার মানের ক্ষেত্রে যদি বিবেচনা করা হয় এ দেশটিতে থাকা খাওয়ার ব্যাপারে আপনার ২৫ থেকে ৪০ হাজার টাকার মত লাগতে পারে।

আপনি যদি ফ্যামিলি ভিসার মাধ্যমে এই দেশটিতে যেতে চান সেক্ষেত্রে আপনার প্রত্যেক মেম্বার অনুযায়ী সর্বনিম্ন ৩ লাখ টাকা থেকে শুরু করে ৫ লাখ টাকার মত লাগতে পারে, হয়তো কমবেশি হতে পারে।

আপনি যদি কাজের উদ্দেশ্যে এই দেশটিতে যেতে চান সে ক্ষেত্রে আপনার খরচ পড়বে ৭ থেকে ১০ লক্ষ টাকার মত।

আপনি যদি এই দেশটিতে যেতে চান সেই ক্ষেত্রে আপনার বিভিন্ন এজেন্সি রয়েছে তার ওপর নির্ভর করবে কত টাকা লাগতে পারে। সে ক্ষেত্রে আপনার ১৪ থেকে ১৫ লাখ টাকা লেগে যেতে পারে।

আপনি ভিসা করার ক্ষেত্রে বিভিন্ন ক্যাটাগরির ওপর নির্ভর করবে, চলুন, এ বিষয়ে বিস্তারিতভাবে জেনে নেওয়া যাক।

ওয়ার্ক পারমিট ভিসাঃ আপনি যদি বিভিন্ন কাজের জন্য যেতে চান সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে এই ভিসা করতে হবে। তাহলে আপনি এই দেশটিতে গিয়ে বিভিন্ন ধরনের কাজ করতে পারবেন। এজন্য প্রতিবছর এই দেশের কোম্পানিগুলো বিভিন্ন সেক্টরে তারা লোক নিয়ে থাকে এবং এই ভিসার উপর কাজের চাহিদা বেশি রয়েছে। তাই আপনি এই ভিসায় যদি যেতে চান সেক্ষেত্রে খরচ বেশি হবে। আপনার খরচ পড়বে ৫ থেকে ৮ লক্ষ টাকার মতো লাগতে পারে।

টুরিস্ট ভিসাঃ দেশটির প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের ভরপুর, আপনি মনোমুগ্ধকর পরিবেশ দেখতে পারবেন এবং এই দেশটিতে আপনার ভ্রমণ করার জন্য ভিসা খরচ হতে পারে। ১ লাখ ২০ হাজার থেকে ২ লাখ আপনি ভ্রমণ করতে পারবেন। ৩০ দিন থেকে ৯০ দিনের মধ্যে ফিরে আসতে হবে। তাছাড়া যদি আপনি শিক্ষার জন্য যেতে চান, সে ক্ষেত্রে আপনার একটা নির্দিষ্ট মেয়াদ অনুযায়ী আপনাকে থাকতে হবে। তবে সাধারণত ভ্রমণ ভিসার ৯০ দিনের উপরে গেলে আপনাকে জরিমানা দিতে হবে।

বিজনেস ভিসাঃ অনেকেই বিভিন্ন দেশ থেকে অনেক ধরনের প্রোডাক্ট রপ্তানি করে থাকে। সরাসরি ভাবে সে দেশটি থেকে বিভিন্ন জিনিসপত্র কিনে নিয়ে অথবা ওই দেশে ব্যবসা-বাণিজ্য করার উদ্দেশ্যও গিয়ে থাকে। সেই ক্ষেত্রে আপনার ভিসা করতে হবে আর এক্ষেত্রে ন্যূনতম ভিসার খরচ হতে পারে ৪ লক্ষ ৫০ হাজার থেকে শুরু করে ৫ লক্ষ টাকার মত লাগতে পারে।

আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন যে আপনার ভিসার ও কাজের উপর নির্ভর করে আপনি কত টাকা লাগতে পারে। সে সম্পর্কে জানতে পেরেছেন, এই ক্ষেত্রে আপনার ভিসা তৈরীর প্রাথমিক পর্যায়ে ১২ হাজার থেকে ২০০০০ টাকার মত আবেদন ফি লাগবে। তাহলে আপনি আবেদন করতে পারবেন।

এগুলো মূলত এজেন্সির উপর নির্ভর করে আপনার এই টাকাটা লাগতে পারে। তবে যদি আপনি আপনার কোন পরিচিত বা আত্মীয়স্বজন এই দেশটিতে থাকে। তাদের মাধ্যমে যদি ভিসা করতে পারেন তাহলে আপনার খুবই কম খরচ হবে অথবা যদি কোন কোম্পানির সাথে আপনার পরিচিতি থাকে সেই কোম্পানি যদি সরাসরি আপনাকে ভিসা পাঠিয়ে দেয়, সে ক্ষেত্রে অনেক টাকা খরচ কম হবে। এছাড়াও আপনি যদি সরকারি মাধ্যমে যেতে পারেন। সেই ক্ষেত্রে আপনার খরচ অনেক কমে যাবে।

আপনি যদি মরক্কো যেতে চান সে ক্ষেত্রে কত টাকা বেতন হতে পারে সে সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। তাই মরক্কো বেতন কত? এ সম্পর্কে যদি আপনার জানা থাকে তাহলে আপনার সুবিধা হবে এবং আপনি সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন। কোন কাজের উপর ভিসা করবে। চলুন, এ বিষয়ে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

বিভিন্ন ধরনের কাজের উপর নির্ভর করবে আপনার ভিসার দাম এবং সেক্ষেত্রে প্রতি মাসে আপনি সর্বনিম্ন ৪০ হাজার টাকার মত বেতন পাবেন। এছাড়াও সর্বোচ্চ ৬০ হাজার টাকাও বেতন পাওয়া যায় আর যদি আপনার অভিজ্ঞতা থাকে, তাহলে বেতন আরও বেশি পাবেন। কেননা অভিজ্ঞ ব্যক্তিদেরকে তারা গুরুত্ব দিয়ে থাকে বেশি এক্ষেত্রে আপনার ৫০০০০ থেকে ৭০ হাজার টাকার মতো বেতন পেতে পারেন।

আপনি যদি এই দেশটিতে উচ্চ পদে কোন চাকরি করতে পারেন বা কাজ করতে পারেন, সে ক্ষেত্রে আপনার ৯০ হাজার থেকে ১ এক লক্ষ ৫০ হাজার টাকা পাবেন এবং এর চেয়েও বেশি পেতে পারেন।

একজন সাধারণ কর্মীর সর্বনিম্ন বেতন ৩ হাজার মরোক্কো দিরহাম যা বাংলাদেশী টাকায় হবে ৩৫ হাজার টাকা। তবে কাজের দক্ষতা অভিজ্ঞতার সার্টিফিকেট থাকে তাহলে আপনি বেশি বেতন পাবেন।

একজন অদক্ষ কর্মীর বেতন ভাতা তারা দিয়ে থাকে ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকার মত। আর যদি আপনি দক্ষ শ্রমিক হয়ে থাকেন সেই ক্ষেত্রে ৫০ থেকে ৭০ হাজার টাকার মতো বেতন পাবেন। এ ছাড়া উচ্চপদস্থ ক্ষেত্রে আপনি অবশ্যই ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকার মত বেতন পেতে পারেন। আর যদি নির্ধারিত ডিউটির পরে আপনি ওভারটাইম করতে পারেন সে ক্ষেত্রে বেশি অতিরিক্ত টাকা হিসেবে বেতনের বাহিরেও আরও বেশি টাকা হয়ে যাবে।

আপনি যদি এই দেশটিতে যেতে চান সে ক্ষেত্রে অবশ্যই কিছু যোগ্যতার প্রয়োজন আছে। তাই মরক্কো যেতে কি কি লাগে? বিভিন্ন ধরনের কাগজপত্র লাগতে পারে, সে ক্ষেত্রে আপনার অবশ্যই প্রস্তুত করে রাখতে হবে। চলুন, এ বিষয়ে জেনে নেওয়া যাক।

অনেকেই জিজ্ঞেস করে থাকে যে কি কি কাগজপত্র লাগবে অথবা কি কি ডকুমেন্টস লাগবে। সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনার জানা প্রয়োজন এবং কাগজপত্রগুলো সংগ্রহ করা উচিত। আপনার যে সকল কাগজপত্র প্রয়োজন। সে সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জেনে নেওয়া যাক।

উপরোক্ত এই কাগজপত্র গুলো অবশ্যই সংগ্রহ করে রাখবেন, তাহলে আপনি সুন্দর মতে আবেদন করতে পারবেন।

বিভিন্ন ধরনের কাজ রয়েছে কোন কাজের প্রতি গুরুত্ব বেশি সে সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। তাই মরক্কো কোন কাজের চাহিদা বেশি? এ সম্পর্কে চলুন বিস্তারিতভাবে জেনে নেওয়া যাক।

গার্মেন্টস সেক্টরে তারা গুরুত্ব দিয়ে থাকে, বিশেষ করে সেলাই করা, কাটিং করা এবং বিভিন্ন ডিজাইনের কাপড় চোপড় উৎপাদন করা এই কাজগুলো চাহিদা রয়েছে।

বিভিন্ন রেস্টুরেন্ট বা হোটেলের ওয়েটার হিসেবে কাজের চাহিদা রয়েছে অথবা ক্লিনার অথবা রান্না করার ক্ষেত্রে শেফ প্রয়োজন রয়েছে।

বিভিন্ন শিল্পকল কারখানা এবং বড় বড় প্রতিষ্ঠান নির্মাণ করার ক্ষেত্রে নির্মাণ শ্রমিকের প্রয়োজন হয়। যেমন প্লাম্বার, রাজমিস্ত্রি, ইলেকট্রিশিয়ান ইত্যাদির প্রয়োজন হয়।

কৃষি কাজের জন্য তারা বিভিন্ন ধরনের লোক নিয়ে থাকে বিশেষ করে ফলমূল চাষ করা এবং সেগুলো ফসল কাটা এবং সংগ্রহ করা ইত্যাদি কাজের জন্য গুরুত্ব রয়েছে।

এ দেশটি থেকে অনেকেই আবার উন্নত রাষ্ট্র হিসেবে স্পেনে যেতে চায়। তাই মরক্কো থেকে স্পেন যাওয়ার উপায় সম্পর্কে যদি বৈধ মতে দেশে যেতে পারবেন। চলুন, এ বিষয়ে জেনে নেওয়া যাক।

আপনি যদি এই দেশটি থেকে থেকে স্পেনে যাওয়ার ইচ্ছা পোষণ করে থাকেন, সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনি বেশি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তাই আপনি এই দেশটি থেকে প্রথম আপনাকে রাজধানীতে যেতে হবে। সেখান থেকে আপনি আকাশ পথে অথবা নদীপথে যাওয়া যাবে অথবা বিমানে করে বা গাড়িতে করেও আপনি স্পেনে যাওয়ার সুযোগ পাবেন।

মরক্কো এবং স্পেনের মাঝে একটি প্রণালী রয়েছে যে প্রণালের মাধ্যমে আপনি যেতে পারবেন। এজন্য স্পেনের সরকার এই প্রণালীতে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করেছে। যেন এই পথে অবৈধভাবে এদেশে ঢুকতে না পারে। তাই আপনি যদি এই জিব্রাল্টা প্রণালী দিয়ে নদীপথে যদি যেতে পারেন মাত্র ৪৩ কিলোমিটারের ব্যবধানে যেতে পারবেন। অনেক বছর আগে থেকেই বাংলাদেশ,ভারত, ভুটান, নেপাল অনেক প্রবাসীরা জেব্রাল্টা প্রণালী মাধ্যমে স্পেনে যাওয়ার চেষ্টা করছে।

যার কারণে আপনি যদি এই দেশটি থেকে স্পেনে যেতে চান সেক্ষেত্রে দালালের মাধ্যমে যাওয়া লাগবে। বাংলাদেশের অনেক দালাল রয়েছে যারা আপনাকে সহযোগিতা করতে পারে, সে ক্ষেত্রে স্পেনের ভিসা কিভাবে দিতে হয় সেটাও আপনি তাদের থেকে সহযোগিতা নিয়ে বৈধভাবে স্পেনে যাবেন। কারণ আপনি এই দেশটি থেকে গেলে খুবই কম খরচ আপনি যেতে পারবেন।

এ দেশটির মুদ্রার নাম হল দিরহাম যা ১ দিরহাম সমান বাংলাদেশের ১০ টাকা ৭০ পয়সার মত, যদিও এটা কম বেশি হতে পারে।

বাংলাদেশ থেকে যদি আপনি যেতে চান সে ক্ষেত্রে আপনার ১২ থেকে ১৮ ঘণ্টার মতো সময় লাগতে পারে।

আপনি যদি কাজ করার জন্য যেতে চান সে ক্ষেত্রে আপনার ২১ বছর আর যদি টুরিস্ট বা স্টুডেন্ট ভিসার মাধ্যমে যেতে চান সে ক্ষেত্রে বয়স এর কোন নির্দিষ্টতা নেই।

বাংলাদেশ থেকে এই দেশটির দূরত্ব হলো ৯২৯৫ কিলোমিটার এর মত।

সঠিকভাবে যদি কাজ করা যায় তাহলে ১ থেকে ৩ মাসের মধ্যেই আপনি ভিসা পাবেন।

পরিশেষে বলা যায় যে আপনি যদি মরক্কো যেতে চান, সে ক্ষেত্রে যাবতীয় সম্পর্কে জানতে হবে। তাই আপনি যদি এদেশে যেতে চান তাহলে কোন কাজের উপর যাবেন তার উপর নির্ভর করবে ভিসা খরচ। তাই বাংলাদেশ থেকে মরক্কো যেতে কত টাকা লাগে? এ সম্পর্কে আর্টিকেলে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি আপনার উপকার হবে। পোস্টটি ভালো লাগলে আপনার বন্ধু বান্ধবের নিকট শেয়ার করবেন।ধন্যবাদ