বাংলাদেশ থেকে তিউনিসিয়া যেতে কত টাকা লাগে আপডেট জানুন

অনেকে জানতে চায় যে বাংলাদেশ থেকে তিউনিসিয়া যেতে কত টাকা লাগে? আসলে ভিসা খরচটা নির্ভর করে কি কাজের উপরে ভিসা করবেন। চলুন, তিউনিসিয়া যাওয়ার জন্য কত টাকা লাগতে পারে সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
ছবি
বাংলাদেশ থেকে যদি আপনি তিউনিসিয়া যেতে চান সেক্ষেত্রে ভালো কোন এজেন্সির মাধ্যমে যেতে হবে। এছাড়া জানতে হবে কত টাকা লাগে, তাই বাংলাদেশ থেকে তিউনিসিয়া যেতে কত টাকা লাগে? এ সম্পর্কে জানতে আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।

পোস্টসূচিপত্রঃবাংলাদেশ থেকে তিউনিসিয়া যেতে কত টাকা লাগে আপডেট জানুন

বাংলাদেশ থেকে তিউনিসিয়া যেতে কত টাকা লাগে

বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে অনেক লোকই তিউনিসিয়া যাচ্ছে, তাই বাংলাদেশ থেকে তিউনিসিয়া যেতে কত টাকা লাগে? এ সম্পর্কে অনেকে জানতে চায়, চলুন কত টাকা লাগতে পারে সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানানো যাক।

কিছুদিন পূর্বেও বাংলাদেশ থেকে সরাসরি এই দেশে যাওয়া যেত না। ভারত অথবা পাকিস্তান বা অন্য কোন রাষ্ট্রের মাধ্যমে যাওয়া লাগতো কিন্তু বর্তমানে সরাসরি প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সকল কিছু যদি প্রসেসিং থাকে, তাহলে বাংলাদেশের ঢাকা থেকেই আপনি এই দেশটিতে যেতে পারবেন। সরকার অনুমোদিত এজেন্সির মাধ্যমে এই দেশের বিভিন্ন কোম্পানিতে আপনি কাজের ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন এবং যেতে পারবেন।

এজন্য যারা বাংলাদেশ থেকে এই দেশে যেতে চাচ্ছেন তারা সরাসরি টুরিস্ট ভিসা, স্টুডেন্ট ভিসা, কাজের ভিসা, এই ভিসা গুলোর মাধ্যমে আপনি যেতে পারবেন। বর্তমানে ঢাকার বিভিন্ন এজেন্সির মাধ্যমে আপনি সরাসরি যেতে পারবেন। এতে কোন সমস্যা হবে না, কেননা বর্তমানে বাংলাদেশে এই দেশটির দূতাবাস রয়েছে।

তবে আপনি যদি এই দেশটিতে যেতে চান, তাহলে কত টাকা খরচ হবে। সেটা নির্ভর করবে আপনি কোন কাজের উপরে যাবেন এবং বিভিন্ন এজেন্সি রয়েছে তারা বিভিন্ন রকমের টাকা নিয়ে থাকে। সে ক্ষেত্রে কম বেশি হতে পারে। তারপরেও সর্বনিম্ন একটা ধারণা দেওয়া যেতে পারে। এই দেশে যাওয়ার ক্ষেত্রে আপনার খরচ হতে পারে ৩ থেকে ৪ লাখ টাকার মত। এছাড়া আরো বিভিন্ন খরচ রয়েছে সব মিলিয়ে এ রকম খরচ হতে পারে।

এ দেশটিতে যাওয়ার জন্য আপনার কত টাকা খরচ হবে সে সম্পর্কে মোটামুটি ধারণা দেওয়া যায় সবমিলিয়ে আপনার কি রকম খরচ আসতে পারে বিস্তারিতভাবে তুলে দেওয়া ধরা হলো;

ভিসা ফিঃ এ দেশে যাওয়ার জন্য আপনার ভিসা ফি দিতে হবে ১৫ থেকে ৫০ হাজার টাকার মত।

বিমান ভাড়াঃ আপনি যদি বিমানের মাধ্যমে যেতে চান সে ক্ষেত্রে আপনার ৫০ থেকে ১ লক্ষ টাকার মতো খরচ হবে। তবে এটা বিমানের উপর নির্ভর করবে কেমন ধরনের বিমানে আপনি যাবেন।
এজেন্সি ফিঃ আপনি যদি সরকার অনুমোদিত একটি নির্ভরযোগ্য এজেন্সির মাধ্যমে যেতে চান, সেই ক্ষেত্রে ২ থেকে ৩ লক্ষ টাকার মত লাগতে পারে। তবে এটা নির্ভর করবে বিভিন্ন এজেন্সির উপরে কেননা একেক এজেন্সি এক রকমের টাকা নিয়ে থাকে, সে ক্ষেত্রে আপনার খরচ কম বেশি হতে পারে।

অন্যান্য খরচঃ এছাড়াও আপনার আরো বিভিন্ন ধরনের খরচ রয়েছে যেমন মেডিকেল টেস্ট করা, পাসপোর্ট ফি, থাকা খাওয়া ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের খরচ থাকে সব মিলিয়ে আরো আপনার কিছু টাকা খরচ হবে।

বর্তমানে সরাসরি ঢাকার মাধ্যমেই এ দেশটিতে যেতে পারছেন সে ক্ষেত্রে কোন দালাল বা অন্য কোন মাধ্যম ব্যক্তির মাধ্যমে যাওয়ার চেষ্টা করবেন না। এতে আপনার টাকা নষ্ট হবে বা অর্থনৈতিকভাবে আপনি বিশাল ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন। সেজন্য আপনি অবশ্যই সরাসরি ঢাকাস্থ বিভিন্ন সরকারি বিশ্বাসযোগ্য এজেন্সির মাধ্যমে যোগাযোগ করবেন এবং ভিসা সেখান থেকে করার চেষ্টা করবেন।

তবে বর্তমানে বিভিন্ন ধরনের দালাল চক্র রয়েছে যারা আপনাকে কম টাকার মাঝে এই দেশে নিয়ে যাওয়ার জন্য চেষ্টা করবে, তাদের থেকে দূরে থাকবেন। তারা বিভিন্ন ধরনের আপনাকে প্রলোভন দেখাবে সেগুলো দেখে আপনি লোভে না পড়ে অবশ্য বিশ্বস্ত এজেন্সি এবং সরকার অনুমোদিত এজেন্সির মাধ্যমে অবশ্যই যাওয়ার চেষ্টা করবেন। কখনোই অবৈধ পথে যাওয়ার চেষ্টা করবেন না, এতে আপনি অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।

তাছাড়া এই দেশটিতে আপনার পরিচিত বা আত্মীয়-স্বজন থাকে বা খুবই কাছের মানুষ থাকে তাদের মাধ্যমে ভিসা করতে পারেন। এতে আপনার সমস্যা হবে না এবং অনেক খরচ কমে যাবে। নিরাপদে আপনি যেতে পারবেন।

বর্তমানে এই দেশটিতে অনেকেই টুরিস্ট ভিসায় যাওয়ার জন্য বেশি আগ্রহ রয়েছে। কারণ এই দেশটি দেখতে খুবই সুন্দর এবং প্রাকৃতিক মনোমুগ্ধকর পরিবেশ রয়েছে। তাই অনেকেই ভিজিট ভিসায় যাওয়ার জন্য চেষ্টা করছে। সে ক্ষেত্রে আপনি ৩০ থেকে ৯০ দিনের মতো থাকতে পারবেন। এর বেশি আপনি থাকতে পাবেন না। এক্ষেত্রে অবশ্যই আপনি যেতে পারেন, তাহলে আপনার খরচ হতে পারে প্রায় ৩ থেকে ৫ লক্ষ টাকার মতো খরচ হতে পারে।

তিউনিসিয়া যাওয়ার উপায়

আপনি যদি এই দেশটিতে যেতে চান তাহলে বিভিন্ন উপায় রয়েছে। তাই তিউনিসিয়া যাওয়ার উপায় সম্পর্কে জানা থাকলে এ দেশে যাওয়ার জন্য খুবই সুবিধা হবে। চলুন, এ বিষয়ে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

পূর্বে বাংলাদেশ থেকে সরাসরি যাওয়ার কোন অনুমতি ছিল না কিন্তু বর্তমানে এ দেশটির সরকার বাংলাদেশের লোকজনের জন্য সুযোগ দিয়েছে। বাংলাদেশের দূতাবাস এই সংবাদটি দিয়েছে সেটা আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং খুশির সংবাদ। এই জন্য আমরা সরাসরি ভাবেই বাংলাদেশের সরকার অনুমোদিত এজেন্সির মাধ্যমে যেতে পারবো অথবা সরকারি বোয়েসেলার মাধ্যমে আবেদন করেও বিভিন্ন কোম্পানিতে চাকরি করার জন্য যাওয়া যেতে পারে।

উল্লেখ্য যে পূর্বে ইন্ডিয়া বা পাকিস্তানের মাধ্যম হয়ে তারপরে সেখানে এজেন্সির মাধ্যমে এই দেশটিতে যাওয়া লাগতো। বর্তমানে আমাদের অনেকটাই কষ্ট কমে গেছে, কারণ আমরা বাংলাদেশের মাধ্যমেই এই দেশটিতে যেতে পারছি।

তাই আপনি যদি বাংলাদেশের কোন সরকার অনুমোদিত এজেন্সির মাধ্যমে যেতে চান সেই ক্ষেত্রে অবশ্যই যে কোম্পানিতে আবেদন করবেন, সেই কোম্পানির অফার লেটার থাকতে হবে। এছাড়া আপনার যদি কোন পরিচিত আত্মীয়-স্বজন বা শুভাকাঙ্ক্ষী থাকে তাদের মাধ্যমেও যেতে পারেন।

ফ্রেশ পাসপোর্টে ইন্ডিয়ার মাধ্যমেও আপনি যেতে পারেন এজন্য আপনাকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট অবশ্যই দিতে হবে। তার মধ্যে আপনার পাসপোর্ট এর মেয়াদ কমপক্ষে ৬ মাস থাকতে হবে। এছাড়াও আপনার সাম্প্রতিক তোলা রঙিন ছবি লাগবে, তাছাড়া জাতীয় পরিচয় পত্র লাগবে।

তিউনিসিয়া কোন কাজের বেতন বেশি

দেশটিতে বিভিন্ন ধরনের কাজ রয়েছে তাই তিউনিসিয়া কোন কাজের বেতন বেশি? এ সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। তাহলে আপনার সুবিধা হবে, কোন কাজটা করলে বেশি টাকা বেতন পাবেন এবং কোন কাজের চাহিদা রয়েছে। চলুন এ বিষয়ে জেনে নেওয়া যাক।
ছবি
বর্তমানে এই দেশটিতে সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ বা চাহিদার কাজ হল; ইলেকট্রিক্যাল এর কাজ, কনস্ট্রাকশন এর কাজ। কেননা বিভিন্ন ধরনের কোম্পানিগুলো কনস্ট্রাকশনের কাজ করার জন্য লোক নিয়োগ দিয়ে থাকে অথবা এদেশের বিভিন্ন ধরনের নির্মাণ কাজের জন্য ইলেকট্রিশিয়ানের প্রয়োজন হয়। তাই আপনার ইলেকট্রিশিয়ানের কাজ যদি জানা থাকে তাহলে দেড় লক্ষ থেকে ২ লক্ষ টাকার মতো মাসে বেতন পেতে পাবেন।
এছাড়া আরও বিভিন্ন ধরনের কাজ রয়েছে তার মধ্যে যেমন রেস্টুরেন্টের কাজ, কৃষি কাজ এ ধরনের কাজের উপর আপনি যেতে পারেন। এই কাজগুলোর মাধ্যমে গিয়ে যেতে পারেন। এছাড়া ভালো বেতনের চাকরি করতে পারবেন। তাছাড়াও অন্যান্য দেশের মত এখানেও ৮ থেকে ১২ ঘণ্টার মতো কাজ করা লাগে। এছাড়াও ওভার টাইমের সুযোগ রয়েছে, ওভারটাইম সাধারণত অনেকে বারো ঘন্টা পর্যন্ত কাজ করতে পারে সে ক্ষেত্রে অনেক বেতন পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

তিউনিসিয়া ভিসা পাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

আপনি যদি তিউনিসিয়া যেতে চান সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আবেদন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে যেতে হবে। তাই তিউনিসিয়া ভিসা পাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রয়োজন হয়। এজন্য এই কাগজপত্র গুলো সংগ্রহ রাখার প্রয়োজন। চলুন এ বিষয়ে জেনে নেওয়া যাক।
  • আপনি সর্বপ্রথম ভিসা আবেদন ফরম ডাউনলোড করে সেটা সুন্দরভাবে পূরণ করে করতে হবে।
  • আপনার বৈধ পাসপোর্ট প্রয়োজন হবে এবং ছয় মাস মেয়াদ থাকতে হবে।
  • যে কোম্পানির মাধ্যমে আপনি চাকরি করবেন তার অফার লেটার লাগবে এবং সেখানে আপনার চাকরির পদ, বেতন, চুক্তি সময় উল্লেখ করা লাগবে।
  • সাম্প্রতিক তোলা পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি প্রয়োজন।
  • মেডিকেল সার্টিফিকেট লাগবে এক্ষেত্রে অবশ্যই আপনার স্বাস্থ্য পরীক্ষা নিরীক্ষা করে দেখতে হবে, কোন রোগ ব্যাধি আছে কিনা।
  • পুলিশ ভেরিফিকেশন সার্টিফিকেট এর প্রয়োজন হবে, আপনার নামে কোন মামলা বা ফৌজদারি মামলা আছে কিনা সে ক্ষেত্রে যাচাই করার জন্য।

তিউনিসিয়া কাজের বেতন কত

আপনি যদি কাজের উদ্দেশ্যে এই দেশ থেকে যেতে চান সে ক্ষেত্রে বেতন সম্পর্ক জানতে হবে। তাই তিউনিসিয়া কাজের বেতন কত? এ সম্পর্কে জানা থাকলে আপনি সেই কাজের উপরে যেতে পারবেন। চলুন এ বিষয়ে জেনে নেওয়া যাক।
ছবি
এ দেশটিতে বিভিন্ন ধরনের কাজ রয়েছে এবং বিভিন্ন কাজের উপর বেতন ভিন্ন রকম হয়ে থাকে। চলুন সর্বনিম্ন এবং গড়ে যে বেতনটা দিয়ে থাকে সে সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

গড় ভিত্তিক প্রতি মাসে ১ থেকে ২ হাজার তিউনেশিয়ান দিনার দিয়ে থাকে। এ ছাড়া যদি আপনি তথ্য প্রযুক্তি ক্ষেত্রে কাজ করতে চান, ভাল দক্ষতা থাকে, আইটি সেক্টরে কাজ করতে চান সেক্ষেত্রে আপনার ১৫০০ থেকে ৩ হাজার তিউনিসিয়ান দিনার দেবে। নির্মাণ খাতে কাজ করতে চান সেক্ষেত্রে আপনি বেতন পাবেন মাসে ১ হাজার ১ দুই হাজার ৫০০ তিউনিসিয়ান দিনার।
তাছাড়া হোটেল ম্যানেজমেন্ট সে ক্ষেত্রে আপনার ১ থেকে ২ হাজার তিউনিসিয়ান দিনার পাবেন। এছাড়াও যদি আপনি শিক্ষা খাতে যেতে চান, সে ক্ষেত্রে আপনার বেতন হবে ১২০০ থেকে ২২০০ তিউনিসিয়ান দিনার বেতন পাবেন। আর যদি স্বাস্থ্য খাতে কাজ করতে চান সে ক্ষেত্রে আপনি ১৫০০ থেকে ৩০০০ তিউনিসিয়ান দিনার পাবেন।

এ দেশটিতে সর্বনিম্ন আপনি মজুরি পাবেন দৈনন্দিন হিসেবে প্রতি মাসে ৪৫০ থেকে ৬০০ তিউনিসিয়ান দিনার পাবেন। তাছাড়া কর্মচারীর যদি দক্ষতা ভালো থাকে তাহলে এর চেয়েও বেশি পাওয়া যাবে এবং ধাপে ধাপে সে বেতন বৃদ্ধি পাবে।

সর্বোচ্চ পর্যায়ে যারা চাকরি করে থাকেন যেমন ব্যবস্থানা প্রকৌশলী, বড় বড় ইঞ্জিনিয়ার, ডাক্তার তাদের সাধারণত মাসে বেতন দিয়ে থাকে ৪০০০ থেকে ৮০০০ তিউনিসিয়ান দিনার। এর চেয়ে আরো বেশি তবে এদেশের বেতন কাঠামো প্রতিবছরেই পরিবর্তন হয়। যদি অর্থনৈতিকভাবে দেশটি উন্নত হয় তাহলে এ বছরেও তাদের বেতনটা বৃদ্ধি পাবে। নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের উপর নির্ভর করেও বেতন বৃদ্ধি করা হয়ে থাকে।

তিউনিসিয়া সম্পর্কে FAQ প্রশ্ন জানুন

তিউনিসিয়া থেকে ইতালি কত কিলোমিটার?

আপনি যদি এই দেশ থেকে থেকে ইতালি যেতে চান, সেই ক্ষেত্রে দূরত্ব হবে ১৭১৩ কি কিলোমিটার।

তিউনিসিয়ার টাকার মান কত? 

এই দেশের ১ টাকা সমান বাংলাদেশের ৩৮ থেকে ৪০ টাকার মত।

তিউনিসিয়া ভিসা পেতে কতদিন লাগে?

এক্ষেত্রে আপনার কাজের উপর নির্ভর করবে কত দ্রুততে কাজ করা যেতে পারে, সে ক্ষেত্রে ৫ থেকে ২০ দিনের মতো লাগতে পারে।

তিউনিসিয়া মুসলিম কত?

এই দেশটিতে অধিকাংশ মানুষই মুসলিম প্রায় ৯৯% মুসলমান বসবাস করে এবং অনেকেই সুন্নি মুসলমান।

শেষ কথাঃ

পরিশেষে বলা যায় যে আপনি যদি তিউনিশিয়া যেতে চান সে ক্ষেত্রে কত টাকা খরচ হতে পারে। এটা জানা প্রয়োজন, তাই বাংলাদেশ থেকে তিউনিসিয়া যেতে কত টাকা লাগে? এটা আসলে নির্ভর করবে কাজের উপর ভিত্তি করে। কেননা বিভিন্ন কাজের ভিসা বিভিন্ন রকমের দাম হয়ে থাকে। তাই এ সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আর্টিকেল আলোচনা করা হয়েছে, আশা করি আপনার উপকার হবে। পোস্টটি ভাল লাগলে আপনার বন্ধু বান্ধবের নিকট শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এম আর মাহমুদ ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪