ভিটামিন এ এর অভাবজনিত রোগ কি কি জেনে নিন এর প্রতিকার
অনেকে জানতে চায় যে, ভিটামিন এ এর অভাবজনিত রোগ কি কি? তাই ভিটামিন এ জাতীয় খাবার তালিকা সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। চলুন, ভিটামিন এ এর অভাবজনিত রোগ সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
ভিটামিন এ' যা চোখের রেটিনাকে ভালো রাখে এবং রাতকানা রোগ থেকে রক্ষা করে। এই জন্য ভিটামিন এ এর অভাবজনিত রোগ সম্পর্কে জানতে হবে। তাই ভিটামিন এ এর অভাবজনিত রোগ কি কি? এ সম্পর্কে জানতে আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।
পোস্টসূচিপত্রঃভিটামিন এ এর অভাবজনিত রোগ কি কি জেনে নিন এর প্রতিকার
ভিটামিন এ এর অভাবজনিত রোগ কি কি
অনেকে জানে না ভিটামিন এ এর অভাবজনিত রোগ কি কি? কেননা ভিটামিন এ কোন খাবার গুলোর মধ্যে থাকে সেটা অনেকেই বুঝতে পারে না, যা আমাদের জানা খুবই প্রয়োজন। চলুন, ভিটামিন এ এর অভাবে কি রোগ হতে পারে সে সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জেনে নেওয়া যাক।
প্রথমত ভিটামিন এ আমাদের শরীরে যদি না থাকে তাহলে বড় ধরনের ক্ষতি হতে পারে। বিশেষ করে ছোট শিশুদের ভিটামিন এ যুক্ত খাবার খাওয়াতে হবে, তাহলে তাদের ভিটামিন-এ এর চাহিদা পূরণ হবে। এজন্য প্রতিবছরে কিছু নির্দিষ্ট বয়সে শিশুদেরকে সাপ্লিমেন্ট হিসেবে সরকারিভাবে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়। এই ওষুধটা যদি আপনার শিশুকে খাওয়াতে পারেন তাহলে ভিটামিন এ এর চাহিদা অনেকটা পূরণ হবে এবং রাতকানা রোগ হবে না। এছাড়াও গর্ভাবস্থায় অবশ্যই ভিটামিন এ যুক্ত খাবার খেতে হবে তাহলে গর্ভস্থ শিশুর রাতকানা রোগ হবে না।
ভিটামিন এ এর কাজ কি
অনেকে জানতে চায় যে, ভিটামিন এ এর কাজ কি? আসলে ভিটামিন এ আমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের উপকার করে থাকে। বিশেষ করে ভিটামিন-এ এর চাহিদা পূরণ হলে রাতকানা রোগ থেকে মুক্তি পাবেন। চলুন, ভিটামিন-এ কি কাজ করবে সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
রোগ প্রতিরোধ করা, দেহের স্বাভাবিক বৃদ্ধিতে সাহায্য করা, রাতকানা রোগ প্রতিরোধ করে। ভিটামিন এ দেহের কোন কোন স্থানে ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে, যেমন-শ্বাসতন্ত্রের ক্যান্সার, পরিপাকতন্ত্রের ক্যান্সার, মূত্রথলির ক্যান্সার ইত্যাদি। শিশু মৃত্যুর হার কমায়, ভিটামিন এ এর অভাবজনিত লক্ষণ ভিটামিন এ মানব শরীরে বিভিন্ন ধরনের উপকার করে। তবে ভিটামিন এ এর অভাবজনিত লক্ষণ শরীরে কিভাবে বুঝতে পারবেন সে সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। চলুন, ভিটামিন এ এর অভাব হলে কি লক্ষণ গুলো দেখা যায় সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
ভিটামিন এর অভাবে রাতকানা রোগ হয়, চোখের কনজাংটিভার শুষ্কতা দেখা যায়, চোখে বিটটস স্পট দেখা যায়। চোখে কর্নিয়া নরম হয়ে ঘা হয়ে যায়, ত্বক অমসৃণ ও শুষ্ক হয়ে ওঠে, দেহের স্বাভাবিক বৃদ্ধি ব্যাহত হয়, বন্ধ্যাত্ব ও গর্ভধারণে সমস্যা, গলা এবং বুকে সংক্রমণ, ক্ষত নিরাময়ের সমস্যা।
ভিটামিন এ এর অভাবের কারণ
ভিটামিন এ এর অভাবের কারণে বিভিন্ন রোগব্যাধি হয়ে থাকে তাই ভিটামিন-এ জাতীয় খাবার গুলো খাওয়া প্রয়োজন, তাহলে আপনার শরীরে ভিটামিন এ এর অভাব পূরণ করবে। চলুন, মূল কারণ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই।
পর্যাপ্ত পুষ্টিকর খাদ্যের অভাবে খাদ্য পাওয়া যায় না যেমন গাজর ও মিষ্টি আলো এর ভিতর প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ রয়েছে । আর এই ভিটামিন এ জাতীয় খাবার গুলো না খাওয়ার কারণে তাদের ভিটামিনের অভাব পূরণ হচ্ছে না । বিশেষ করে শিশুরা এই রোগে বেশি ভোগান্তি হচ্ছে। এছাড়াও অতিরিক্ত মদ্যপান বা অ্যালকোহল গ্রহণ করার ফলে লিভারের কার্যকারিতা কমে যায় ,যার ফলে ভিটামিন এ স্টোরেজ বাধাগ্রস্ত হয় এবং ভিটামিন- এ এর অভাব দেখা যায়। প্রাথমিকভাবে অল্পবয়চিত্রসহ প্রধান খাদ্যের উপর ভিত্তি করে ডায়েটের ফলে অপর্যাপ্ত ভিটামিন এ গ্রহণ করতে পারে।
ভিটামিন এ জাতীয় খাবার
ভিটামিন এ যুক্ত খাবার গুলো খাওয়া খুবই প্রয়োজন, তাই ভিটামিন এ জাতীয় খাবার গুলো খাওয়া খুবই প্রয়োজন। তাই সেই খাবার গুলো সম্পর্কে আপনাকে জানতে হবে। চলুন, নিম্নে ভিটামিন এ জাতীয় খাবার তালিকা দেওয়া হলঃ
গাজর এবং অন্যান্য সবজি যাতে প্রাকৃতিক রঙ্গিন রঙ্গক বিটা ক্যারোডিন থাকে যেমন লাল সবুজ ক্যাপসিয়াম হলুদ ক্যাপসিয়াম ইত্যাদি। কড মাছের ,যকৃতের তেল, সবজি যেমন ব্রকলি ,পালং শাক, আঙ্গুর, পেঁপে, খেজুরের মত ফল, কুমড়া যেমন দুধ ,পনির ,দই দুগ্ধজাত পণ্য, মাংস,, হাঁস ,মুরগির মাংস, ডিমের কুসুম, যকৃত, ব্রেকফাস্ট খাদ্যশস্যের মতো কিছু প্যাকেজ করা খাবার । গর্ভবতী মায়ের খাবার থেকে ভিটামিন এ গ্রহণ করবেন। কোন ধরনের ঔষধ সেবন করবেন না ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত কারণ নবজাতকের জন্ম-ত্রুটি হতে পারে।
ভিটামিন এ এর অভাবজনিত রোগের প্রতিকার
ভিটামিন এ এর যদি অভাব হয়, তাহলে ভিটামিন এ এর অভাবজনিত রোগের প্রতিকার সম্পর্কে জানা থাকলে আপনি দ্রুত সুস্থ হতে পারবেন। চলুন, ভিটামিন এ এর অভাব থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য প্রতিকার সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
৬ থেকে ১১ মাস বয়সের শিশুদের এক লক্ষ আইইউ ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়াবেন। ১ থেকে ৫ বছর বয়সের সকল শিশুকে প্রতি ছয় মাস অন্তত ২ লক্ষ আইইউ ক্ষমতা সম্পন্ন ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়াতে হবে। ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইন এবং জাতীয় টিকা দিবসের সাথে ছয় মাস অন্তত বছরে দুইবার এক থেকে পাঁচ বছর বয়সী শিশুদের ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়ে থাকে । সেবা গ্রহণের সকলকে সশস্ত্র থাকতে হবে। প্রসূতিমা সন্তান প্রসবের ছয় সপ্তাহের মধ্যে মাকে দুই লক্ষ আইয়ু ক্ষমতা সম্পন্ন ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়াতে হবে।
পাশাপাশি সকলকে ভিটামিন এ সমৃদ্ধ খাবার সম্পর্কে পুষ্টি শিক্ষা দিতে হবে। নবজাতক শিশুকে শাল দুধ খাওয়ানোসহ শিশুদের দুই বছর বয়স পর্যন্ত মায়ের দুধ খাওয়াতে হবে। শিশুর পূর্ণ ৬ মাস বয়সের পর থেকে ভিটামিন এ যুক্ত পরিপূরক /বাড়তি খাবার দিতে হবে। বাড়ন্ত শিশুদের ভিটামিন এ যুক্ত আমিষ (যেমন মাছ- বিশেষ করে ছোট মাছ, মাংস, কলিজা, ডিম) সবজি ও ফলমূল খেতে দিতে হবে। শিশুরা যেভাবে পছন্দ করে খাবার গুলো সেভাবে তৈরি করতে হবে। শাক-সবজি অবশ্যই পরিমাণমতো তেল দিয়ে রান্না করতে হবে, কারণ ভিটামিন এ দেহে শোষণের জন্য তেলের প্রয়োজন হয়। চাল, ডাল ,সবজি , ডিম ও তেল দিয়ে তৈরি খিচুড়ি শিশুদের জন্য খুবই উপযোগী একটি সুষম খাদ্য।
গর্ভাবস্থায় মায়েদের ভিটামিন -এ এর চাহিদা বেড়ে যায় অথচ এই সময় উচ্চ মাত্রায় ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ালে গর্ভস্থ শিশুর ক্ষতি হতে পারে। এজন্য ভিটামিন এর অভাব পূরণের জন্য গর্ভবতী মায়েদের ভিটামিন -এ সমৃদ্ধ খাবার যেমন -গাঢ় সবুজ শাক-সবজি, হলুদ ফলমুল, সম্ভব হলে মাছ, ডিম, কলিজা, মাংস বারবার বেশি পরিমাণে খেতে দিতে হবে। এই সমস্ত খাদ্য খেলে শরীরে ভিটামিন- এ এর চাহিদা মিটবে এবং গর্ভস্থ শিশুর কোন ক্ষতি হবে না। ভিটামিন এ সমৃদ্ধ খাদ্যের প্রাপ্যতা নিশ্চিত করতে বাড়ির আঙিনায় ও ঘরের চালে ভিটামিন এ সমৃদ্ধ শাকসবজি ও ফলমূলের আবাদ করতে হবে এবং হাঁস-মুরগি কবুতর ও পশু পালন করতে হবে।
ভিটামিন এ এর অভাবজনিত রোগের চিকিৎসা
যাদের ভিটামিন এ এর অভাব রয়েছে তাদের বিভিন্ন ধরনের রোগ হতে পারে। এই জন্য ভিটামিন এ এর অভাবজনিত রোগের চিকিৎসা সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। চলুন, এই ভিটামিনের অভাবে যে রোগ গুলো হয় তার চিকিৎসা সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
রাতকানা ,দীর্ঘমেয়াদী ডায়রিয়া, মারাত্মক অপুষ্টী ও হামে আক্রান্ত শিশুদের বয়স রোগ অনুযায়ী ভিটামিন এ ক্যাপসুল দিয়ে চিকিৎসা করতে হবে। ডায়রিয়া চলাকালীন সময়ে ORS ও জিং ট্যাবলেট দিতে হবে। তবে দীর্ঘমেয়াদী ডায়রিয়া ও মারাত্মক অপুষ্টিত আক্রান্ত কোনো শিশু যদি গত ৪ সপ্তাহের ভিতর ভিটামিন -এ ক্যাপসুল খেয়ে থাকে ,তবে তাদেরকে আর অতিরিক্ত ভিটামিন- এ ক্যাপসুল দেওয়ার প্রয়োজন নেই। তবে যদি কোন শিশু ভিটামিন- এ অভাবজনিত কারণে (যেমন রাতকানা ও জোরেফথালমিয়া/চোখ শুকে যাওয়া )এবং হাম রোগে আক্রান্ত হয় সেই সমস্ত শিশুদের অতিরিক্ত ভিটামিন এ ডোজ খাওয়াতে হবে ,যদি তারা পূর্বে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খেয়েও থাকে।
যদি ডায়রিয়া ১৪ দিনের বেশি স্থায়ী হয় তবে তাকে দীর্ঘমেয়াদী ডায়রিয়া বলা হয়ে থাকে। ৬ মাসের কম বয়সী শিশুদের ক্ষেত্রে রাতকানা বোঝা খুবই কঠিন এই বয়সে সাধারণত শিশুর মায়েরাই শিশুর চোখে সাদা স্পট দেখতে পেয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে আসেন।
ভিটামিন এ ক্যাপসুল এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
ভিটামিন এ এর অনেক উপকার আছে তবে ভিটামিন এ ক্যাপসুল এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে। কি কারনে এই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াগুলো হয়ে থাকে বা কেমন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হয়ে থাকে। সে সম্পর্কে চলুন বিস্তারিতভাবে জেনে নেওয়া যাক।বমি বমি ভাব, উদ্রাময়, বমি, মাথাব্যথা, শুষ্ক ত্বক, ত্বক থেকে খড়ি ওঠা, দেহে যদি অত্যাধিক পরিমাণে ভিটামিন এ জমা করে তাহলে যকৃতের গুরুতর ক্ষতি হতে পারে, এছাড়াও স্নায়ুতন্ত্রের ব্যাধিগুলোও এক্ষেত্রে ঘটতে পারে বিপদজনক।
ভিটামিন এ এর উপকারিতা
ভিটামিন এ এর অভাব সম্পর্কে জানা খুবই প্রয়োজন। পাশাপাশি ভিটামিন এ এর উপকারিতা সম্পর্কে জানতে হবে। কেননা শিশু থেকে বৃদ্ধ পর্যন্ত ভিটামিন এ এর প্রয়োজন তাহলেই সুস্থ থাকবেন। চলুন, ভিটামিন এ এর উপকার সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
চোখের সমস্যা যাদের চোখের সমস্যা রয়েছে বিশেষ করে রাত্রিতে চোখে দেখেনা বা কম দেখে তাদের অবশ্যই ভিটামিন এর অভাব রয়েছে। তাই ভিটামিন এ জাতীয় খাবার গুলো খেলে অবশ্যই এই সমস্যার সমাধান হবে। ভিটামিন এ ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায় আমরা উদ্ভিদ জাতীয় যে ভিটামিন এ খাবার গুলো খেয়ে থাকি এবং প্রাণীজ এর মধ্যে ভিটামিন এ রয়েছে সেগুলো খাবার খেয়ে থাকি। পাশাপাশি ভিটামিন এ সাপ্লিমেন্ট খাওয়া প্রয়োজন গবেষকরা বলেছেন উদ্ভিদের মধ্যে যে ভিটামিন এ থাকে সেই খাবারগুলো খাওয়া সবচাইতে বেশি উপকার এবং ভিটামিন এ এর অভাবে বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সার হতে পারে তাই ক্যান্সার প্রতিরোধে ভিটামিন এ এর গুরুত্ব রয়েছে।
হাড় কে সুস্থ রাখতে হলে ভিটামিন এ এর প্রয়োজন তবে শুধু যে ভিটামিন এ এর প্রয়োজন নয় এর সাথে ক্যালসিয়াম, প্রোটিন ও ভিটামিন ডি এর প্রয়োজন। তবে গবেষণায় দেখা গেছে ভিটামিন এ খাওয়ার কারণে হাড়ের ক্ষয়ের থেকে বা হাড়ের সমস্যার রোগীদের প্রায় ৬ শতাংশ উপকার হয়েছে। তাই হাড় ভালো রাখতে হলে ভিটামিন এ প্রয়োজন। ভিটামিন এ স্বাস্থ্যের জন্য ভালো এবং প্রজনন প্রজনন ক্ষমতা বৃদ্ধি করে পশু পাখি বা প্রাণীর ওপরে গবেষণা করে দেখা গেছে ভিটামিন এ জাতীয় খাদ্য এর অভাবে তাদের প্রজনন ক্ষমতা অনেকটা কমে গিয়েছে এবং বন্ধ্যাত্বের দিকে ঝুঁকি বেশি রয়েছে। তাই মহিলাদের ভিটামিন এ খাবার খাওয়া খুবই প্রয়োজন বিশেষ করে বাচ্চা প্রসব করার পর মহিলাদেরকে সাথে সাথেই ভিটামিন এ সাপ্লিমেন্ট দেওয়া হয়। যেন পরবর্তীতে বন্ধুত্বের শিকার না হয়।
শেষ কথাঃ ভিটামিন এ এর অভাবজনিত রোগ কি কি জেনে নিন এর প্রতিকার
ভিটামিন -এ এর মাধ্যমে চিকিৎসার ব্যাপারে শিশুদের নিকটস্থ স্বাস্থ্য কেন্দ্রের চিকিৎসকদের কাছে রেফার করা উচিত। ভিটামিন এ ক্যাপসুল বেশি মাত্রায় গ্রহণ করলে ভিটামিন এ রক্তের অক্সিজেনের মাত্রা কম করে দিতে পারে। ফলে বাচ্চাদের শ্বাসকষ্ট হতে পারে, তাই অতিরিক্ত খাওয়াবেন না এবং পাশাপাশি ভিটামিন এ জাতীয় খাবার তালিকা তৈরি করে শিশুকে খাওয়াবেন। এই পোস্টটি যদি ভালো লাগে তাহলে আপনার বন্ধু-বান্ধবের নিকট শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ

এম আর মাহমুদ ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url