জিংক 20 ট্যাবলেট এর খাওয়ার নিয়ম এবং পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জানুন
জিংক 20 ট্যাবলেট এর খাওয়ার নিয়ম
জিন ট্যাবলেট একদম শিশু থেকে শুরু করে বয়স্ক লোক সবাই খেতে পারবেন তবে এর নিয়ম রয়েছে সেই নিয়ম সম্পর্কে আপনাকে সঠিক তথ্য জানতে হবে তা না হলে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হয়ে আপনার শরীরে ক্ষতি হতে পারে যে কোন ওষুধই খাওয়ার ক্ষেত্রে অবশ্যই একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে কেননা প্রত্যেকটা ওষুধের নিয়ম রয়েছে তাই জিংক টুয়েন্টি ট্যাবলেট খাওয়ার ক্ষেত্রে নিয়ম আছে এছাড়াও এই জিং ক ট্যাবলেটের পাশাপাশি বাচ্চাদের জন্য সিরাপ পাওয়া যায় যেটা বাচ্চাদের ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ থাকে সেক্ষেত্রেও এই সিরাপ খাওয়ার ক্ষেত্রেও নিয়ম নয় রয়েছে এবং যদি আপনি নিয়ম অনুযায়ী একটি শিশুকে না খাওয়ান তাহলে শিশুর ক্ষতিগ্রস্ত হবে তাছাড়াও বড় ধরনের ক্ষতি হতে পারে চলুন এই সিরাপ খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জেনে নেওয়া যাক
যে সকল শিশুদের ওজন ১০ কেজির কম আছে সে সকল শিশুদের জিন সিরাপ এক চামচ পরিমাণ দিনে দুইবার খাওয়াবেন অবশ্যই খাওয়ার পরে যে কোন খাবার খাওয়ার পরে খাওয়াতে হবে এছাড়া যে সকল শিশুর বয়স তার ওজন ১০ থেকে ৩০ কেজির মধ্যে সেই সকল শিশুরা দৈনিক তিনবার খেতে পারবেন দুই চামচ পরিমাণ তিনবার খেতে পারবেন তাছাড়া যারা প্রাপ্তবয়স্ক রয়েছেন এবং ৩০ কেজির উপরে যে শিশুগুলো যে সকল লোকজন রয়েছেন তাদের চার চামচ পরিমাণ দিনে তিনবার খাওয়া যেতে পারে নিয়ম অনুযায়ী আপনি যদি খেতে পারেন তাহলে আপনার শরীরে কাজ করবে এ ছাড়াও আপনি একজন চিকিৎসকের পরামর্শক্রমেই খেতে পারেন এবং তিনিই ডোজ নির্ধারণ করে দিবেন
সাধারণত অল্প বয়সের শিশুগুলো ঘন ঘন ডায়রিয়া হতে থাকে কেননা ছোট বাচ্চারা সাধারণত বিভিন্ন খাবার মুখে দিয়ে ফেলে এতে করে জীবাণু থাকার কারণে তাদের ডায়রিয়া হতে পারে ডায়রিয়া হলে প্রধানত অবশ্যই খাবার স্যালাইন খাওয়াতে হবে পাশাপাশি শরীরের খনিজ পদার্থ দূর করার জন্য পূরণ করার জন্য এবং এই সময় মুখে রুচি কমে যায় এজন্য জিংক সিরাপ খাওয়ানো যেতে পারে তাছাড়াও চিকিৎসকরা সাধারণত ডায়রিয়ার শিশুদেরকে অবশ্যই খাবার স্যালাইন পাশাপাশি জিং সিরাপ খাওয়াতে বলেন তবে ডায়রিয়া হলে বাচ্চাদেরকে যে নিয়মে খাওয়াতে হবে যেমন দুই থেকে ছয় মাস বয়সী
শিশুদেরকে দৈনিক দশ মিলিগ্রাম সিরাপ জিংক সিরাপ খাওয়ানো যেতে পারে আর দশ দিনের মত খেতে পারেন এছাড়াও ছোট শিশুদেরকে যদি আপনি যে টুয়েন্টি ট্যাবলেট খাওয়ান সে ক্ষেত্রে দিনে একটি করে দশ দিন খাওয়াতে হবে অল্প এক চামচ পরিমাণ পানির মাঝে একটি করে জেন ট্যাবলেট জিং ট্যাবলেট পানিতে মিশিয়ে খাওয়ানো যেতে পারে এক্ষেত্রে শিশুরা খাবে কেননা অত্যন্ত মিষ্টি এবং সুস্বাদু লাগে তাই আপনার শিশু যদি ডায়েরি হয় ওর স্যালাইনের পাশাপাশি অবশ্যই লিংক ট্যাবলেট
অথবা সিরাপ খাওয়াতে পারেন এছাড়াও যে সকল শিশুদের ছয় থেকে পাঁচ বছর বয়স হয়েছে তারা দৈনিক ট্যাবলেট জেন ২০ ট্যাবলেট খাওয়ানো যেতে পারে ২০ মিলিগ্রাম জিন ট্যাবলেট খাওয়ানো যেতে পারে সেই ক্ষেত্রে ১০ দিন থেকে ১৪ দিনের মধ্যে খাওয়ানো যাবে তবে জিং ট্যাবলেট খাওয়ানো দুটি নিয়ম রয়েছে এখনো খাবারের এক ঘন্টা আগে খাওয়ানো যেতে পারে আর খাবার খাওয়ার দুই ঘন্টা পরে সবচাইতে ভালো হবে এবং কার্যকারিতা বেশি দেখাবে তাছাড়া পরিপাকতন্ত্রের সমস্যা হতে পারে এবং যদি আপনার পরিপাকতন্ত্রের সমস্যা দেখা দেয় তাহলে খাবারের সাথে সাথে খাওয়া যেতে পারে
দারিয়া হলে সাধারণত শিশুদের উচিত বোধ করে কোন কিছু খাবার খেতে মন চায় না সে ক্ষেত্রে মুখের রুচি ফেরানোর জন্য জিম সিরাপ খাওয়ানো যেতে পারে এক্ষেত্রে কতটুকু খাওয়ানো যেতে পারে সেক্ষেত্রে অবশ্যই একজন চিকিৎসক নির্ধারণ করে দিবেন তবে জিম সিরাপ দুই বেলা করে খাওয়ানো যেতে পারে যদি ১০ কেজি ওজনের বাচ্চা হয় সে ক্ষেত্রে এক চামচ পরিমাণ 5kg ওজনের বাচ্চা মানুষ হতে পারে তাহলে সে ক্ষেত্রে দেয়ার সহজ পরিমাণ দিনে দুইবার খাওয়াবেন আপনার বাচ্চা সুস্থ থাকবে
ভালো থাকবে তাছাড়া ডায়রিয়া যদি বেশি হয়ে যায় এবং বমি করতে থাকে সে ক্ষেত্রে জিম সিরাপ বন্ধ রাখতে হবে কেননা ভুল করলে এই সময় খাওয়ানো যাবে না তবে বাজারে বিভিন্ন ধরনের জিনিস সিরাপ পাওয়া যায় সে ক্ষেত্রে আপনি যে কোম্পানি সেরা ভালো এবং বাচ্চারা খেতে চাচ্ছে বাট টেস্ট ধরনের সেই কোম্পানির আপনি খাওয়াতে পারেন আর যারা প্রাপ্তবয়স্ক নারী রয়েছে তারা জিং ট্যাবলেট খেতে পারেন সে ক্ষেত্রে জিং টুয়েন্টি ট্যাবলেট খাওয়া যেতে পারে সকাল বিকালে সকাল রাত্রিতে এক থেকে দুটি করে ট্যাবলেট খাওয়া যাবে
জিং ট্যাবলেট খাওয়ার ক্ষেত্রে অবশ্যই সতর্কতা থাকতে হবে আপনার খাওয়ার আগে যদি খেতে চান সেক্ষেত্রে এক ঘন্টা আগে খাবেন আর খাওয়ার পরে যদি খেতে চান তাহলে ২ ঘন্টা পরে তিন ট্যাবলেট খেতে হবে অবশ্যই খাওয়ার আগে বা পরে কেন খাবেন এটার কারণ অবশ্যই আছে কেননা খাবার খেলে পাকস্থলীতে এসিডিটি পরিমাণ কিন্তু বৃদ্ধি পেতে পারে সে ক্ষেত্রে জিম খাওয়ার কারণে সেটা শোষণ ক্ষমতা তার বেড়ে যেতে পারে এছাড়া যদি খালি পেটে খেতে থাকেন জিম খেতে থাকে সে ক্ষেত্রে অনেকের বমি হতে পারে এবং অস্বস্তিকর লাগতে পারে সে ক্ষেত্রে অবশ্যই জিং ট্যাবলেট অ্যাপ থেকে
তিন মাস খাওয়া যেতে পারে তবে চিকিৎসকের পরামর্শ ক্রমেই খেতে হবে আপনার শরীরের কি অবস্থা তার উপর নির্ভর করবে কতদিন খেতে হবে আর যদি চিকিৎসক আপনার শরীরে জিংকের ঘাটতি বেশি দেখে তাহলে সে অনুযায়ী আপনাকে সময় নির্ধারণ করে দিবে তবে অতিরিক্ত ভাবে নিজেই আপনার উপকার হবে বিধায়ক প্রতিনিয়ত আপনি খাবেন অথবা আপনার শিশুকে অরুচি হলেই ঘনঘন আপনি খাওয়াতে পারবেন না এতে শিশুর ক্ষতি হতে পারে অতিরিক্ত খেলে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দেবে হা তাছাড়া যেই ট্যাবলেট খাওয়ার অবশ্যই সঠিক সময় এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী খেতে হবে তা না হলে শরীরের জিংকের ঘাটতি পূরণ হবে না ক্ষতিগ্রস্ত হতে থাকবে
যদি আপনি দীর্ঘ মেয়াদী চিকিৎসা নিতে চাচ্ছেন এবং সুস্থ থাকতে চাচ্ছেন সেই ক্ষেত্রে অবশ্যই জিংক ট্যাবলেট খেতে পারেন তবে চিকিৎসকের পরামর্শ ক্রমে খেতে হবে এবং খাবারের অন্ততপক্ষে পরে খেলে সবচাইতে ভালো কাজ করবে এবং বিলটা শোষিত করতে সাহায্য করবে আপনি সকালবেলা জিন ট্যাবলেট যদি খেতে চান সে ক্ষেত্রে অবশ্যই সকালের নাস্তা করবেন এবং এক ঘন্টা বা দুই ঘন্টা পরে আপনি যে ইন্টারনেট খেতে পারবেন এক্ষেত্রে আপনার শরীরে খুব ভালোভাবে শোষণ করতে পারবে এবং গ্যাস্টিকের সমস্যা থাকবে না খালি পেটে কখনো খাওয়ার চেষ্টা করবেন সমস্যা দেখা দিতে পারে তবে এই জিন ট্যাবলেট যদি আপনি সকালবেলা খাবারের খাওয়ার পরে খেতে পারেন সে ক্ষেত্রে শরীরে শক্তি পাবেন এবং প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দিবে
আরেকটি বিষয় খেয়াল রাখবেন রাত্রিতে যদি আপনি জিন ট্যাবলেট খান সেক্ষেত্রে এর সাথে আরও বিভিন্ন ধরনের ঔষধ যেমন ক্যালসিয়াম আয়রন ম্যাগনেসিয়াম সাপ্লিমেন্ট এগুলো একসাথে খাবেন না এতে আপনার শোষণ হবে না এবং সাপ্লিমেন্টে খেলে কোন উপকার পাবেন না অবশ্যই দুই থেকে তিন ঘন্টার ব্যবধান রাখতে হবে তাহলেই আপনার এই ওষুধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে এবং শোষণ করতে পারলে আপনার শরীরে কার্যকারিতা বৃদ্ধি পাবে তবে জিন ট্যাবলেট আপনি রাত্রিতে খেতে পারবেন এক্ষেত্রে আপনার হাতের ঘুম ভালো হবে এছাড়াও আপনার হরমোনের ভারসাম্য রক্ষা পাবে এবং কার্যকারিতা বৃদ্ধি পাবে এছাড়াও নিরাপদ এবং উপকারী পাবেন আপনি এজন্য রাতের খাবার একবার আপনি যে ইন্টারনেট খেতে পারেন

এম আর মাহমুদ ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url