বাংলাদেশ থেকে আর্জেন্টিনা যেতে কত টাকা লাগে আপডেট জানুন

অনেকে জানতে চায় যে, আর্জেন্টিনা যেতে কত টাকা লাগে? আসলে এটা নির্ভর করবে আপনার ভিসা ক্যাটাগরির উপর। তবে এই দেশটিতে একটু বেশি টাকা লাগবে। চলুন, এ দেশে যাওয়ার জন্য কত টাকা লাগতে পারে সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
ছবি
যেহেতু আর্জেন্টিনা একটি উন্নত রাষ্ট্র যেখানে কাজের সুবিধা রয়েছে, বেতন ভাতা অনেক বেশি এজন্য এ দেশে যাওয়ার জন্য বেশি টাকা লাগবে। তাই আর্জেন্টিনা যেতে কত টাকা লাগে? এ সম্পর্কে জানতে আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।

পোস্টসূচিপত্রঃবাংলাদেশ থেকে আর্জেন্টিনা যেতে কত টাকা লাগে আপডেট জানুন

আর্জেন্টিনা যেতে কত টাকা লাগে

বাংলাদেশের অনেক লোক এই দেশটিতে যেতে চায় কিন্তু আর্জেন্টিনা যেতে কত টাকা লাগে? এ সম্পর্কে অনেকে হয়তো জানেন না। চলুন, কোন ভিসার কত টাকা লাগে এ সম্পর্কে জানা যাক।
বাংলাদেশের লোকজন এ দেশটিতে যাওয়ার জন্য যেসব ভিসা করতে পারবে। যেমন;
  • ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যেতে পারবে
  • বিজনেস ভিসায় যেতে পারবে
  • টুরিস্ট ভিসায় যাওয়া যাবে
  • স্টুডেন্ট ভিসায় যেতে পারবেন
  • পরিবার সংযুক্তি করন ভিসায় যাওয়া যাবে।
টুরিস্ট ভিসাঃ আপনি যদি এই দেশটিতে ভ্রমণ করার জন্য যেতে চান, সে ক্ষেত্রে আপনাকে টুরিস্ট ভিসা করতে হবে। তবে একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য সেখানে থাকতে পারবেন, এরপর আপনাকে আবার ফিরে আসতে হবে। আর এই ভিসা করার জন্য আপনাকে এই দেশটির অ্যাম্বাসিতে সরাসরি যোগাযোগ করতে হবে এবং তাদের কিছু শর্ত থাকবে সেগুলো পূরণ করে এই ভিসা পেতে পারেন, সে ক্ষেত্রেখরচ হতে পারে ভিসা ফি বাবদ খরচ হবে ১০০ থেকে ১৬০ মার্কিন ডলারের মত।

তাছাড়াও বিমানের টিকিটের খরচ একটু বেশি হবে, সে ক্ষেত্রে মোটামুটি আপনার খরচ হতে পারে ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ২ লক্ষ টাকার মত। যদি আপনি বেসরকারিভাবে কোন এজেন্সির মাধ্যমে যেতে চান সে ক্ষেত্রে মোট খরচ হতে পারে ৮ থেকে ১২ লাখ টাকার মত, এটা নির্ভর করবে বিভিন্ন এজেন্সির উপরে।

স্টুডেন্ট ভিসাঃ আপনি যদি এই দেশটিতে পড়াশোনার উদ্দেশ্যে যেতে চান, সে ক্ষেত্রে একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত থাকতে পারবেন। সেখানে পড়াশোনার পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের কাজ করা যাবে, কিছু টাকাও ইনকাম করতে পারবেন। এরপর যখন আপনার কোর্স শেষ হয়ে যাবে তখন আপনাকে আবার ফিরে আসতে হবে অথবা ওই দেশে থাকাকালীন পুনরায় ভিসা করতে হবে।
এক্ষেত্রে আপনার খরচ হতে পারে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপর নির্ভর করবে কত টাকা খরচ হতে পারে তারপরেও যদি আপনি কোন এজেন্সির মাধ্যমে যেতে চান তাহলে ১০ থেকে ১৫ লাখ টাকার মত খরচ হতে পারে।

ওয়ার্ক পারমিট ভিসাঃ এই ভিসায় যদি আপনি যেতে চান, তাহলে ওই দেশে আপনি বিভিন্ন ধরনের কাজ করতে পারবেন। প্রতি বছর তারা লোক নিয়োগ দিয়ে থাকে, আপনি যদি কাজের উদ্দেশ্যে যেতে চান তাহলে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা করতে হবে। এজন্য দেশটির অ্যাম্বাসিতে গিয়ে আপনি সরাসরি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সংগ্রহ করবেন এবং কোন ক্যাটাগরির কাজগুলো আপনি করবেন সেই অনুযায়ী ভিসা আবেদন করবেন।

এরপরে ভিসা ফরম সুন্দর মত পূরণ করবেন, তাছাড়াও আপনি ইচ্ছা করলেও ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ফর্মটি ডাউনলোড করেও পূরণ করতে পারবেন। এরপরে কিছু কাগজপত্র জমা দিতে হবে সেগুলো নিম্নে আলোচনা করা হলো;
  • আপনার বৈধ পাসপোর্ট থাকতে হবে সে ক্ষেত্রে কমপক্ষে পাসপোর্ট এর মেয়াদ ৬ মাস থাকতে হবে।
  • পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি লাগবে
  • জন্ম সনদ ও জাতীয় পরিচয় পত্র প্রয়োজন হবে
  • পুলিশ ভেরিফিকেশন সার্টিফিকেট প্রয়োজন
  • মেডিকেল সার্টিফিকেট লাগবে
  • শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ যদি থাকে সেটা দিবেন
  • ব্যাংকের স্টেটমেন্ট প্রয়োজন হবে সর্বনিম্ন আপনার ছয় মাসের টাকা থাকতে হবে।
  • এছাড়া যে কোম্পানির মাধ্যমে যেতে চাচ্ছেন তাদের অফার লেটার লাগবে।
বিজনেস ভিসাঃ অনেকে ব্যবসা করার ক্ষেত্রে এ দেশটিতে যায়, বিভিন্ন পণ্য কেনার জন্য তারা এ দেশটিতে গিয়ে থাকে। এক্ষেত্রে আপনার ব্যবসা বাণিজ্য করার জন্য বিজনেস ভিসা প্রয়োজন। তবে বিজনেস ভিসা করার জন্য প্রয়োজনীয় কিছু ডকুমেন্টস আপনাকে দিতে হবে। তাহলে আপনি এই ভিসাটি পাবেন, এছাড়াও আরো কিছু প্রক্রিয়া রয়েছে যা আপনাকে অনুসরণ করতে হবে। তবে বিজনেস ভিসা টা পাওয়া খুবই কঠিন, তাই বিশ্বাস্ত কোন এজেন্সির মাধ্যমে ভিসা করার চেষ্টা করবেন।

বাংলাদেশ থেকে আর্জেন্টিনা যাওয়ার উপায়

অনেকে জানতে চায় যে বাংলাদেশ থেকে আর্জেন্টিনা যাওয়ার উপায় সম্পর্কে। এজন্য আপনাকে কিছু নিয়ম অনুসরণ করতে হবে। চলুন, যে পদ্ধতিতে আপনি যেতে পারবেন সে সম্পর্কে জানা যাক।

বাংলাদেশ থেকে যদি আপনি এই দেশে যেতে চান তাহলে আপনাকে কয়েক ক্যাটাগরির ভিসা করতে হবে। সেই ভিসা গুলোর মাধ্যমে আপনি যেতে পারবেন। আজকের আলোচনায় উপরে এ বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে। চলুন, কিভাবে আপনি যেতে পারেন সে সম্পর্কে জানা যাক।

আপনি দুটি উপায়ে যেতে পারেন একটি হল সরকারিভাবে অপরটি বেসরকারিভাবে। সরকারিভাবে বোয়েসেলের মাধ্যমে আপনি সরাসরি যেতে পারবেন, যেখানে আপনার খরচা খুবই কম হবে এবং নিরাপদে যেতে পারবেন। তাছাড়া আপনার কর্মসংস্থানের সুযোগ থাকবে, যদি আপনি সরকারী ভাবে যেতে পারেন।

বেসরকারিভাবে যদি আপনি যেতে চান সেই ক্ষেত্রে সরকার অনুমোদিত যে সকল এজেন্সি রয়েছে, সেই সকল এজেন্সির মাধ্যমে যেতে পারেন অথবা আপনার যদি ওই দেশটিতে পরিচিত ব্যক্তি থাকে বা আত্মীয়-স্বজন থাকে তাদের মাধ্যমে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা অথবা স্টুডেন্ট ভিসার মাধ্যমে যেতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনার খুবই কম খরচ হবে এবং নিরাপদে যেতে পারবেন। তবে এজেন্সির মাধ্যমে যদি যেতে চান সেক্ষেত্রে আপনাকে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।

আবেদনের নিয়মাবলীঃ বাংলাদেশে এ দেশের দূতাবাস নাই, ভারতে দূতাবাস আছে সেখানে আপনার ভিসার কাজ করতে হবে।

আবেদনের নিয়মঃ প্রথমে আপনাকে ওয়েবসাইট থেকে ভিসা ফরম ডাউনলোড করা লাগবে।

এরপরে ভিসা ফি জমা দিবেন, তাছাড়া কিছু কাগজপত্র জমা দিতে হবে। তারপর সাক্ষাৎকার নেবে এরপর আপনাকে উপযুক্ত মনে করলে এর পরে ভিসা পাবেন।

আর্জেন্টিনা যেতে কি কি লাগে

এই দেশটিতে যেতে কিছু প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস লাগে, তাই আর্জেন্টিনা যেতে কি কি লাগে? এ সম্পর্কে আপনার জানা থাকলে আগে থেকে প্রস্তুত নিয়ে যেতে পারবেন। চলুন জেনে নেওয়া যাক।
ছবি
অবশ্যই আপনার একটা বৈধ পাসপোর্ট থাকতে হবে সেই পাসপোর্ট এর মেয়াদ ৬ মাস থাকা লাগবে এবং দুইটি ফাঁকা পৃষ্ঠা প্রয়োজন হবে।

এই দেশটির দূতাবাসের ওয়েবসাইট থেকে ফরম ডাউনলোড করে সম্পূর্ণ নির্ভুলভাবে পূরণ করা লাগবে।

সাম্প্রতিক তোলা পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি লাগবে

আপনি যে দেশটিতে থাকবেন তার হোটেল বুকিং এর প্রমাণ পত্র প্রয়োজন।
আসা যাওয়ার টিকিটের ফটোকপি দিতে হবে।

৬ মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট দিতে হবে যেখানে আপনার অবশ্যই ব্যালেন্স থাকা প্রয়োজন।

আপনি যে ভ্রমণ করবেন সম্পূর্ণ ভ্রমণ বীমা থাকা লাগবে।

যদি চাকরিজীবী হয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে আপনি যে প্রতিষ্ঠানের কাছে চাকরি করছেন সেখানে অনা আপত্তি পত্র দিতে হবে।

যদি আপনাকে এই দেশটি থেকে কেউ আমন্ত্রণ জানায় সে ক্ষেত্রে তার আমন্ত্রণ নিবেন এবং সেটা প্রয়োজন হবে।

আর্জেন্টিনা ডিজিটাল যাযাবর ভিসা

অভিবাসী হিসেবে এই দেশ ডিজিটাল যাযাবর ভিসা দিয়ে থাকেন, যদি আপনাকে তারা যোগ্য মনে করে তাহলে আপনি এই অভিবাসী ভিসা করতে পারবেন। এটা একটি মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা যেখানে মেয়াদ থাকবে ৬ মাস, তারপর আপনি আরো ৬ মাস বাড়াতে পারবেন।

তবে ৯০ দিনের বেশি থাকা যায় না, যদি আপনি বেশি থাকতে চান তাহলে আবাসিক পারমিট নিতে হবে। এরপর আপনি আবেদন করবেন যাকে বলা হয় যাযাবর ভিসা। যদিও এটা ভ্রমণ ভিসা হিসেবে কাজ করে, এজন্য একে ভ্রমণ ভিসা হিসাবে অনুমতি দিয়ে থাকে।

এই ভিসার মাধ্যমে যদি আপনি যান সে ক্ষেত্রে কাজ করতে পারেন। তারা যদি নিয়োগ দেয় তাহলে আপনি মাসে প্রায় ২৫০০ ডলারের মত ইনকাম করতে পারবেন। তবে আপনি যদি কোন একটি কোম্পানিতে কাজ করেন সেক্ষেত্রে তাদের পরিকল্পনা অনুযায়ী আপনাকে কাজ করতে হবে এবং সে অনুযায়ী ভিসা আবেদন করতে হবে।

যাযাবর ভিসার যোগ্যতাঃ এজন্য কিছু যোগ্যতার প্রয়োজন রয়েছে, চলুন জানা যাক।
  • অবশ্য আপনার ১৮ বছর বয়সের বেশি হওয়া লাগবে।
  • বিদেশি নিয়োগকর্তারা আপনাকে নিয়োগ দিলে তাহলে আপনি যেতে পারবেন।
  • মাসে আপনার ২৫০০ ডলার আয় করা লাগবে।
  • তাদের কাছে কাজের প্রমাণ পত্র দেওয়া লাগবে।
  • এই দেশটিতে আপনি ১ বছর থাকতে পারবেন
  • কাজের ভিসা আপনি পরিবর্তন করতে পারবেন।
  • আপনি কাজ করার সময় অন্যান্য জায়গায় ভ্রমণ করার অনুমতি পাবেন না।
যাযাবর ভিসার সুবিধাঃ এই ভিসার জন্য অনেক সুবিধা ভোগ করতে পারবেন তা হল;

আপনি মূলত ৬ মাসের জন্য কাজ করার অনুমতি পাবেন, এতে দূরবর্তী জায়গায় কাজ করা লাগবে। এছাড়াও ৬ মাসের জন্য আবার আবেদন করতে পারবেন।

এই ভিসাকে কাজের ভিসা বলা হয় অথবা পারিবারিক ভিসায় পরিবর্তন করতে পারবেন।

বিভিন্ন জায়গায় কাজ করার অনুমতি পাবেন।

এছাড়া এ দেশের স্বাস্থ্যসেবা এবং অন্যান্য সামাজিক সুবিধা গুলো পাবেন।

তাছাড়া আরো যারা যাযাবর সম্প্রদায় রয়েছে তাদের সাথে যোগাযোগ করার অনুমতি পাবেন।

এছাড়াও সাশ্রয় মূল্যের জীবন যাপন করতে পারবেন সে রকম সুবিধা রয়েছে।

এছাড়া ওই দেশটির সংস্কৃতি ঐতিহ্য উপভোগ করার অনুমতি পাবেন, এতে কোন সমস্যা হবে না।

পরিবহন ব্যবস্থা ব্যবহার করতে পারবে যে কোন জায়গায় তারা যেতে পারবে।

যাযাবর ভিসার প্রয়োজনীয়তাঃ এদেশে থাকার জন্য আপনার কিছু ভিসার প্রয়োজনীয়তা আছে, চলুন বিষয় জানা যাক।

অবশ্যই আপনার আর্থিক তহবিল থাকতে হবে এবং তার প্রমাণপত্র থাকতে হবে।

অবশ্য আপনার বৈধ পাসপোর্ট লাগবে তার মেয়াদ ৬ মাস থাকতে হবে।

কাজের অভিজ্ঞতা থাকা লাগবে তার প্রমাণ পত্র দিতে হবে।

অবশ্যই আপনার ২৫০০ ডলারের মাসিক ইনকাম থাকে এরকম আয় থাকা লাগবে।

ব্যাংকের স্টেটমেন্ট বিবরণী থাকা লাগবে

স্বাস্থ্য বীমা করা লাগবে তার প্রমাণপত্র থাকতে হবে।

যদি আপনি ৯০ দিনের বেশি থাকার ইচ্ছা করেন সেক্ষেত্রে আবাসনের অনুমতি লাগবে।

এছাড়াও যে ব্যক্তিটি ৩ বছর যাবত এই দেশে বসবাস করে করছে তারা অবশ্যই কোন অপরাধ করে নাই, এরকম রেকর্ড যেন না থাকে সেই ধরনের প্রমাণপত্র থাকতে হবে।

আর্জেন্টিনা বেতন কত

এ দেশটা একটু উন্নত রাষ্ট্র তাই আর্জেন্টিনা বেতন কত? এ সম্পর্কে হয়তো অনেকে জানতে চান। তবে বেতন অনেক বেশি হয়ে থাকে যদি আপনার দক্ষতা থাকে চলুন জানা যাক।

যদি আপনি সাধারণ শ্রমিক হিসেবে কাজ করেন তাহলে মাসে প্রায় ৯০০ থেকে ১২০০ মার্কিন ডলারের মতো ইনকাম করতে পারবেন। যা বাংলাদেশের টাকায় ১ লক্ষ ১০ হাজার থেকে শুরু করে ১ লক্ষ ৪০ হাজার টাকার মত পাবেন।
যদি আপনার কোন কাজের প্রতি দক্ষতা থাকে সেই ক্ষেত্রে মাসে ১ হাজার ৩০০ থেকে শুরু করে ১৮০০ মার্কিন ডলারের মত বেতন পাবেন। যা আপনার বাংলাদেশের ১ লক্ষ ৬০ হাজার থেকে শুরু করে ২ লক্ষ ২০ হাজার টাকার মতো বেতন হয়ে থাকে।

যদি আপনার টেকনিক্যাল কোন কাজের অভিজ্ঞতা থাকে সে ক্ষেত্রে ২ হাজার ডলারের বেশি আপনি বেতন পেতে পারেন। তাহলে আপনার অন্যান্য দেশের চাইতে এই দেশটিতে যদি কাজ করেন অনেক বেতন পাবেন এবং অনেক সুযোগ-সুবিধা রয়েছে।

আর্জেন্টিনা এক টাকা বাংলাদেশের কত টাকা

এই দেশটির সাথে টাকার পার্থক্য হলো এদেশের টাকার মান আমাদের দেশের চাইতে কম রয়েছে। তাই আর্জেন্টিনা এক টাকা বাংলাদেশের কত টাকা? অনেকে জানতে চায়। চলুন জানা যাক।

এ দেশটির মুদ্রার নাম হল পেসো যা বাংলাদেশের টাকার চাইতে মুদ্রার মান কম রয়েছে। এদেশের ১ টাকা সমান বাংলাদেশি ০.৪৭ টাকার মতো, যা এদেশের ১০০ টাকা সমান বাংলাদেশের ৪৭.২৭ টাকা।

বাংলাদেশ থেকে আর্জেন্টিনা বিমান ভাড়া কত

আর্জেন্টিনা যারা যাওয়ার ইচ্ছা করছেন তারা জানতে চায় বাংলাদেশ থেকে আর্জেন্টিনা বিমান ভাড়া কত? আসলেই দেশটিতে বিমান ভাড়া একটু বেশি হয়ে থাকে। তবে নির্ভর করে ভালো মানের বিমানের উপর কত টাকা হবে। চলুন, জেনে নেওয়া যাক।
ছবি
এই দেশটিতে ভ্রমণ করার জন্য অনেক সময় লাগে, যেমন অন্য দেশের তুলনায় দীর্ঘ পথ পাড়ি দিতে হয় প্রায় একদিনের মত লাগে। তাই অবশ্যই বিমান ভাড়া বেশি হবে, এজন্য বাংলাদেশ থেকে যদি কোন ব্যক্তি এই দেশটিতে যেতে চায় সেক্ষেত্রে ১ লক্ষ ৪৭ হাজার টাকা থেকে প্রায় ১ লক্ষ ৭০ হাজার টাকার মত বিমান ভাড়া লাগতে পারে, তবে এটা নির্ভর করবে বিমানের উপরে, এর চেয়ে কমবেশি হতে পারে।

আর্জেন্টিনার কিছু FAQ প্রশ্ন সম্পর্কে জানুন

বাংলাদেশ থেকে আর্জেন্টিনা কত কিলোমিটার?

বাংলাদেশ থেকে এই দেশটি অনেক দূরে অবস্থিত তাই এর দুরত্ব প্রায় ১৭ হাজার কিলোমিটারের মতো।

বাংলাদেশ থেকে আর্জেন্টিনা যেতে কত সময় লাগে?

বাংলাদেশ থেকে আপনি যদি এই দেশটিতে যেতে চান সেক্ষেত্রে পুরো ১ দিনের বেশি সময় লাগে অর্থাৎ ২৫ ঘণ্টারও বেশি সময় লাগতে পারে।

আর্জেন্টিনা ভিসা পেতে কতদিন লাগে?

এদেশটির ভিসা প্রসেসিং এবং সকল কিছু মিলে আপনার ভিসা পেতে প্রায় ১৫ থেকে ২০ দিনের মতো লাগতে পারে।

আর্জেন্টিনার ভিসা পাওয়ার সম্ভাবনা কতটুকু?

এ দেশটির ভিসা পাওয়ার ক্ষেত্রে আপনার কাগজপত্র যদি সঠিক থাকে, তাহলে আপনি অতি দ্রুতই পাবেন আর যদি কোন সমস্যা থাকে তাহলে দেরি হবে।

আর্জেন্টিনার ভিসা পাওয়ার সহজ উপায় কি?

এদেশের ভিসা পাওয়ার জন্য আপনার সহজ উপায় হলো সঠিকভাবে আবেদন করো ফরম পূরণ করা লাগবে এবং প্রয়োজনীয় সঠিক কাগজপত্র জমা দেওয়া লাগবে।

লেখকের মন্তব্যঃ বাংলাদেশ থেকে আর্জেন্টিনা যেতে কত টাকা লাগে আপডেট জানুন

পরিশেষে বলা যায় যে যদি আপনি আর্জেন্টিনা যাওয়ার ইচ্ছা করে থাকেন, সেক্ষেত্রে আপনাকে সকল ডকুমেন্টসগুলো সঠিক দিতে হবে। যেহেতু অনেক সুযোগ-সুবিধা রয়েছে তাছাড়া বেতন ভাতা অনেক বেশি, সেক্ষেত্রে যেতে অনেক টাকা লাগতে পারে। তাই আর্জেন্টিনা যেতে কত টাকা লাগে? এ সম্পর্কে আর্টিকেলে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে, আশা করি আপনার উপকার হবে। পোস্টটি ভালো লাগলে আপনার বন্ধু-বান্ধব নিকট শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এম আর মাহমুদ ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪