বাংলাদেশ থেকে মেক্সিকো যেতে কত টাকা লাগে সর্বশেষ তথ্য জানুন
অনেকে জানতে চায় যে, বাংলাদেশ থেকে মেক্সিকো যেতে কত টাকা লাগে? আসলে আপনি কি ধরনের ভিসায় যাবেন তার উপর নির্ভর করবে কত টাকা লাগবে। চলুন, মেক্সিকো যাওয়ার ক্ষেত্রে কত টাকা লাগতে পারে সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
বাংলাদেশ থেকে মেক্সিকো যাওয়ার ক্ষেত্রে একটু বেশি খরচ হয়ে থাকে। এ জন্য আপনি যদি সরকারি ভাবে যেতে পারেন তাহলে কম খরচ হবে। তাই বাংলাদেশ থেকে মেক্সিকো যেতে কত টাকা লাগে? এ সম্পর্কে জানতে আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।
পোস্টসূচিপত্রঃবাংলাদেশ থেকে মেক্সিকো যেতে কত টাকা লাগে সর্বশেষ তথ্য জানুন
বাংলাদেশ থেকে মেক্সিকো যেতে কত টাকা লাগে
বাংলাদেশ থেকে অনেকে মেক্সিকো যেতে চায় কিন্তু বাংলাদেশ থেকে মেক্সিকো যেতে কত টাকা লাগে? সে সম্পর্কে হয়তো জানে না। চলুন, কত টাকার মধ্যে আপনি ভিসা করতে পারবেন সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
আপনি যদি এ দেশে যেতে যান চান, সেক্ষেত্রে বৈধ উপায়ে যেতে হবে। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের ভিসা ক্যাটাগরির রয়েছে। তাই চলুন ভিসা ক্যাটাগরি গুলো সম্পর্কে জানা যাক।
- টুরিস্ট ভিসায় যেতে পারবেন।
- ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যেতে পারবেন
- স্টুডেন্ট ভিসায় যাওয়া যাবে
- পারিবারিক ভিসায় যাওয়া যেতে পারে
- রেসিডেন্সি পার্মানেন্ট ভিসায় যেতে পারবেন।
বাংলাদেশ থেকে আপনি যদি সরাসরি যেতে চান সেই ক্ষেত্রে শ্রমিক ভিসায় যাওয়া কঠিন। এ জন্য আপনি স্টুডেন্ট বা টুরিস্ট ভিসায় যাওয়ার চেষ্টা করবেন। তারপরে কাজের ভিসা করতে পারবেন।
বাংলাদেশ থেকে যদি আপনি ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় বা কাজ করার উদ্দেশ্যে যেতে চান, সে ক্ষেত্রে খরচ হতে পারে ৮ থেকে ১০ লক্ষ টাকার মত। তবে অন্যান্য আনুষঙ্গিক খরচসহ ১২ থেকে ১৫ লাখ টাকার মত খরচ হতে পারে।
ওয়ার্ক পারমিট ভিসা খরচঃ আপনি যদি কাজের উদ্দেশ্যে যেতে চান সে ক্ষেত্রে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা করতে হবে। এই ভিসা করার জন্য নিম্নলিখিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ যোগ্যতা এবং কাগজপত্র লাগে। চলুন, জেনে নেওয়া যাক।
- অবশ্যই আপনার বৈধ পাসপোর্ট লাগবে যার মেয়াদ কমপক্ষে ৬ মাস থাকা লাগবে।
- তাছাড়া আপনি যে জব করবেন সে কোম্পানির অফার লেটার লাগবে।
- যদি শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রয়োজন হয় তাহলে তার প্রমাণপত্র প্রয়োজন হবে।
- চাকরি অনুযায়ী আপনার অভিবাসন অফিস থেকে অনুমোদন দিতে দিবে।
- স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য মেডিকেল সার্টিফিকেট এবং পুলিশ ভেরিফিকেশন সার্টিফিকেটের প্রয়োজন হবে
উপরোক্ত এই কাগজপত্র গুলো ও যোগ্যতা থাকার পরে আবেদন ফরম সঠিকভাবে পূরণ করে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলো জমা দিতে হবে। তারপর আপনাকে ইন্টারভিউ এর জন্য ডাকবে। আপনি যদি অংশগ্রহণ করেন এবং ভালো পারফরমেন্স করতে পারেন, তাহলে পরবর্তীতে ভিসা ফি পরিশোধ করতে হবে। এই ভিসা আবেদন ফি ২০৫ মার্কিন ডলারের মত। তাছাড়া সর্বোপরি আপনার খরচ হবে প্রায় ৯ থেকে ১০ লক্ষ টাকার মত।
টুরিস্ট ভিসা খরচঃ আপনি যদি পর্যটন বা ভ্রমণ করতে যেতে চান, সে ক্ষেত্রে ১৮০ দিনের জন্য যেতে পারবেন। এছাড়া আপনি ৯০ দিন পর্যন্তও থাকতে পারবেন, এক্ষেত্রে আপনার ভিসা আবেদন এর ক্ষেত্রে খরচ হবে ৫৪ ডলারের মত। তাছাড়া আপনার কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র লাগবে। যেমন পাসপোর্ট থাকতে হবে, সেই পাসপোর্ট এর কিছু ফাকা পৃষ্ঠা লাগবে।
তারপরে এই দেশের দূতাবাসের কর্মী ভিসার সাথে এটা সংযুক্ত করে দিবে। এই ভিসার মাধ্যমে যদি আপনি যেতে চান তাহলে সর্বমোট বিমান ভাড়া, হোটেল বুকিং ইত্যাদি খরচ হবে ৪ থেকে ৫ লক্ষ টাকার মত।
স্টুডেন্ট ভিসা খরচঃ আপনি যদি এ দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করার উদ্দেশ্যে যেতে চান, সে ক্ষেত্রে স্টুডেন্ট ভিসায় আবেদন করতে হবে। এই ভিসা পাওয়ার ক্ষেত্রে সময় লাগতে পারে ১৮০ দিনের মতো। এই দেশে আপনি ছাত্র অবস্থায় গেলে অবশ্যই ভিসা বাধ্যতামূলক করতে হবে। আবার অনেকেই দেখা যায় ভ্রমণ ভিসায় ভ্রমণ করতে যায়। পরবর্তীতে সে স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করলে, সেখানে স্টুডেন্ট ভিসা পেতে পারে।
এজন্য এই ভিসা প্রক্রিয়া ও ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে আবেদন ফি লাগবে ৩৬ ডলারের মত। তাছাড়া এখানে যাওয়ার পরে আপনার অস্থায়ীভাবে একটি প্রেসিডেন্সি কার্ডের প্রয়োজন হবে। সে ক্ষেত্রে ফি জমা দিতে হবে, সর্বোপরি আপনার কত টাকা খরচ হবে এটা নির্ভর করবে বিশ্ববিদ্যালয়ের খরচ, থাকা খাওয়া এবং অন্যান্য খরচের উপর।
কাজের ভিসার খরচঃ আপনি যদি এ দেশে বৈধভাবে কাজ করতে চান সে ক্ষেত্রে অবশ্যই সঠিকভাবে ভিসা আবেদন করতে হবে এবং কাজ করার জন্য আপনাকে অবশ্যই ওয়ার্ক পারমিট ভিসা করতে হবে। এজন্য কিছুদিন আপনাকে অপেক্ষা করতে হবে, তারপর আবেদনটি নিয়োগ কর্তার কাছে গ্রহণযোগ্য হলে আপনি কাজের জন্য প্রস্তাব পেতে পারেন।
সাধারণত বিদেশীদের ক্ষেত্রে চাকরি পাওয়া সহজ তখনই হয়, যদি আপনি ইংরেজিতে ভালো পারদর্শী হতে পারেন। তাহলে বিভিন্ন স্কুল বা বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে চাকরি করতে পারবেন। যদি আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা ভালো থাকে এবং ইংরেজিতে ভালোভাবে ভাষা প্রয়োগ করতে পারেন। তাহলে আপনি শিক্ষকতা করে অনেকটাই বেতন পাবেন।
আর যদি বিভিন্ন কোম্পানিতে জব করার ইচ্ছা করেন, সে ক্ষেত্রে ইংরেজি ভাষা জানা থাকলে তবে খুবই কম টাকার মধ্যে যেতে পারবেন। তারপরও আনুমানিক আপনার ১০ থেকে ১২ লাখ টাকার মত খরচ হতে পারে।
বাংলাদেশ টু মেক্সিকো বিমান ভাড়া
বাংলাদেশ থেকে আপনি যদি বিমানের মাধ্যমে যেতে চান সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশ টু মেক্সিকো বিমান ভাড়া কত হবে? সেটা নির্ভর করে বিমানের কোয়ালিটির উপরে। তাই চলুন কত টাকা যাওয়া যাবে সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
বাংলাদেশ থেকে যারা এ দেশে যেতে চাচ্ছেন তাদের বিমান ভাড়া কত হতে পারে। এ বিষয়ে জানার প্রয়োজন। তবে ভাড়া নির্ভর করবে বিভিন্ন এয়ারলাইন্স কোম্পানির উপর। বিমানের দুটি ক্যাটাগরি থাকে একটি হল বিজনেস ক্যাটাগরি ও ইকোনোমিক ক্লাসের। এক্ষেত্রে ভাড়া কম বেশি হয়। চলুন, কোন বিমানের কত টাকা ভাড়া সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
এমিরেটস এয়ারলাইন্স এর মাধ্যমে যদি মেক্সিকো যেতে চান, সে ক্ষেত্রে আপনার ভাড়া হতে পারে ২ লাখ ৫০ হাজার থেকে শুরু করে ৩ লাখ টাকার মত। এছাড়াও এর চেয়ে যদি ভালো মানের বিমানে যেতে চান সে ক্ষেত্রে ৪ লাখ ৮০ হাজার টাকার মত খরচ হবে।
সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্স এই বিমানের মাধ্যমে যদি যেতে চান তাহলে আপনার ভাড়া হবে ২ লক্ষ ৬ হাজার থেকে শুরু করে ২ লক্ষ ৭৬ হাজার টাকার মতো এবং বিজনেস ক্লাসের সিটের ভাড়া হবে ৩ লাখ ৮০ হাজার থেকে শুরু করে ৫ লাখ ৮০ হাজার টাকার মতো খরচ হবে।
কাতার এয়ারওয়েজ এর মাধ্যমে যদি যেতে চান সে ক্ষেত্রে নরমাল বিমানের মাধ্যমে গেলে ২ লাখ ৩০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে তিন লাখ টাকার মত লাগতে পারে। তাছাড়া যদি বিজনেস ক্লাসের বিমানের মাধ্যমে যান সে ক্ষেত্রে আপনার ৩ লাখ ৯৬ হাজার থেকে শুরু করে ৫ লাখ ২৫ হাজার টাকার মত খরচ হবে।
ব্রিটিশ এয়ারওয়েজ বিমানের মাধ্যমে যদি যাওয়ার ইচ্ছা করেন সে ক্ষেত্রে ইকোনমিক ক্লাসের সিটের ভাড়া হবে ২৩৬ হাজার টাকা থেকে শুরু করে আপনার ৩ লাখ ১৬ হাজার টাকার মত লাগবে। আর বিজনেস ক্লাসের সিটের ভাড়া হবে ৪ লক্ষ ১৬ হাজার থেকে ৫ লক্ষ ৮৫ হাজার টাকার মত খরচ হবে।
চায়না সাউদার্ন এয়ারলাইন্সের মাধ্যমে যদি যেতে চান সেই ক্ষেত্রে আপনার ২ লাখ ২৫ হাজার থেকে শুরু করে ৩ লাখ টাকার মত খরচ হবে। এছাড়া এর চেয়ে ভালো মানের বিমানে যদি যেতে চান সে ক্ষেত্রে ৭ লাখ টাকার মতো খরচ হতে পারে।
ইতিহাদ এয়ারলাইন্স এর মাধ্যমে যেতে চান সে ক্ষেত্রে আপনার লোকাল বিমানের ভাড়া ২ লক্ষ ১৫ হাজার থেকে শুরু করে ২ লাখ ৮০ হাজার টাকার মত হবে এবং ভালো মানের বিমানের মাধ্যমে গেলে আপনার ৪ লাখ থেকে ৫ লাখ ৫০ হাজার টাকার মত খরচ হতে পারে।
মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্সের মাধ্যমে যদি যেতে চান সে ক্ষেত্রে আপনার ২ লক্ষ ১৬ হাজার থেকে শুরু করে ৪ লক্ষ ৫০ হাজার টাকার মত খরচ হতে পারে।
টার্কিশ এয়ারলাইন্স ভালো মানের বিমানে গেলে খরচ হবে ৫ থেকে ৭ লক্ষ টাকার মত। আর লোকাল বিমানের মাধ্যমে গেলে ২ লাখ ৩৬ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকার মতো খরচ হবে।
বাংলাদেশ থেকে মেক্সিকো কত কিলোমিটার
যেহেতু এই দেশটি বাংলাদেশ থেকে অনেক দূরে অবস্থিত। তাই বাংলাদেশ থেকে মেক্সিকো কত কিলোমিটার? চলুন, সে সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
বাংলাদেশ থেকে এ দেশে যাওয়ার জন্য অনেক সময় লাগবে, কেননা দূরত্ব বেশি। তাই আপনি বাংলাদেশ থেকে যদি এ দেশে যেতে চান, তাহলে সে রকম সময় হাতে নিয়ে যেতে হবে। তবে বাংলাদেশ থেকে এ দেশের দূরত্ব হলো ১৪৫৬০ কিলোমিটারের মতো। যেহেতু অনেক দুরে অবস্থিত তাহলে আপনাকে সেভাবে প্রস্তুতি নিয়ে যেতে হবে।
বাংলাদেশ থেকে মেক্সিকো যেতে কত সময় লাগে
যেহেতু বাংলাদেশ থেকে মেক্সিকো অনেক দূরত্ব। তাই একটু সময় বেশি লাগবে, তাই বাংলাদেশ থেকে মেক্সিকো যেতে কত সময় লাগে? এ সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। তাহলে সেভাবে প্রস্তুতি নিতে পারবেন।
যারা আসলে বাংলাদেশ থেকে এ দেশে যাওয়ার ইচ্ছা করতেছেন, তাদের সময় সম্পর্কে জ্ঞান রাখা প্রয়োজন। তবে আপনি যদি বাংলাদেশ থেকে এই দেশে যেতে চান, তাহলে বিমানের উপর নির্ভর করবে কত সময় লাগবে। যদি ভালো মানের বিমানের মাধ্যমে যেতে পারেন, সে ক্ষেত্রে একটু সময় কম লাগবে। আর যদি লোকাল বিমানের মাধ্যমে যেতে চান সেক্ষেত্রে সময় আরো বেশি লাগবে।
আরাবুল
তবে সরাসরি কোন বিমানে যেতে পারবেন না, মাঝখানে একটি বিরতি দিতে হবে। সেখানে সময় আরো একটু বেশি লাগবে, সে ক্ষেত্রে মোটামুটি সময় লাগবে ২২ ঘন্টা থেকে ২৪ ঘন্টার মত। যদি বিমানগুলো দুই থেকে তিনবার বিরতি দেয়, সে ক্ষেত্রে আপনার সময় লাগবে ৩৬ থেকে ৪০ ঘণ্টার মতো। এছাড়াও যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে হয়তো আরও ১ ঘন্টার মত বেশি লাগতেও পারে। তাই এরকম সময় আপনার হাতে প্রস্তুতি নিয়ে যাবেন।
মেক্সিকো বেতন কত
মেক্সিকোতে বিভিন্ন ধরনের কাজ রয়েছে, তাই মেক্সিকো বেতন কত? এটা মূলত কাজের উপরে নির্ভর করবে কত টাকা বেতন হতে পারে। চলুন, জেনে নেওয়া যাক।
আপনি যদি কনস্ট্রাকশনের কাজ করেন বা সহকারী হিসেবে কাজ করেন, সেক্ষেত্রে প্রতি মাসে ৮০০ থেকে ৯০০ ডলারের মতো বেতন পাবেন। এছাড়াও মেক্সিকোতে কনস্ট্রাকশনের মিস্ত্রির কাজের অনেক গুরুত্ব রয়েছে। যদি আপনি ভালোভাবে দক্ষতার সাথে কাজ করতে পারেন সে ক্ষেত্রে প্রতিমাসে ১ হাজার থেকে ১২০০ ডলারের মত বেতন পেতে পারেন।
আপনি যদি হোটেল কর্মী হিসেবে কাজ করেন, সেক্ষেত্রে ৭০০ থেকে ৮০০ ডলারের মতো বেতন পাবেন। এছাড়াও ওভারটাইম করলে আরো বেশি বেতন পাওয়া যেতে পারে। তাছাড়া মেক্সিকোতে সবচাইতে বেতন বেশি দিয়ে থাকে যে কাজ তাহল; আইটি সেক্টরে, তাই যদি আপনার প্রযুক্তিগত জ্ঞান থাকে এবং কম্পিউটারের কাজ জানা থাকে সে ক্ষেত্রে ২ হাজার ডলারের উপরে বেতন পেতে পারেন।
মেক্সিকোতে সাধারণত দক্ষ শ্রমিকদের মূল্যায়ন করা হয় বেশি, যদি আপনার যে কোন কাজের ক্ষেত্রে দক্ষতা থাকে তাহলে সর্বনিম্ন ২৫০ থেকে ৪০০ ডলারের মতো মাসে বেতন পেতে পারেন। আর যদি দক্ষ পেশাজীবী হয়ে থাকেন যেমন ইঞ্জিনিয়ার, ডাক্তার, প্রযুক্তিরবিদ ইত্যাদি। তাহলে মাসে ৬০০ ডলার থেকে শুরু করে ১৫০০ ডলারের মত বেতন পেতে পারেন। এছাড়াও ফ্রিল্যান্সার বা অনলাইনে যারা কাজ করে তাদের ইনকাম বেশি হয়ে থাকে।
বাংলাদেশ থেকে মেক্সিকো যাওয়ার ক্ষেত্রে FAQ প্রশ্ন সম্পর্কে জানুন
মেক্সিকো ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পেতে কত সময় লাগে?
যদি আপনি সঠিক ভাবে ভিসা আবেদন করতে পারেন এবং ডকুমেন্টস গুলো জমা দিতে পারেন, তাহলে ৪ থেকে ৬ সপ্তাহ মতো সময় লাগতে পারে।
মেক্সিকো ওয়ার্ক পারমিট ভিসার মেয়াদ কতদিন?
প্রাথমিক পর্যায়ে আপনি ১ থেকে ২ বছরের মত অনুমোদন পাবেন, পরবর্তীতে নবায়ন করতে পারবেন।
মেক্সিকো যাওয়ার সবচেয়ে কম খরচ কোন মাসে হয়?
মে থেকে জুন মাসের মধ্যে যদি আপনি যেতে পারেন, তাহলে খরচ কম হবে। কেননা এই সময় লোকজন খুবই কম যায়।
বাংলাদেশে কি মেক্সিকো দূতাবাস আছে?
হ্যা, বাংলাদেশে ঢাকার মধ্যে এ দেশের দূতাবাস রয়েছে যার মাধ্যমে আপনি যেতে পারবেন।
উপসংহারঃ
পরিশেষে বলা যায় যে আপনি যদি বাংলাদেশ থেকে মেক্সিকো হতে চান সে ক্ষেত্রে ভিসার দাম ভিসা ক্যাটাগরির উপরে নির্ভর করবে। তাই বাংলাদেশ থেকে মেক্সিকো যেতে কত টাকা লাগে? এ সম্পর্কে আর্টিকেলে বিস্তারিতভাবে তুলে ধরা হয়েছে, আশা করি আপনার উপকার হবে। পোস্টটি ভালো লাগলে আপনার বন্ধু বান্ধবের উপর শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ
এম আর মাহমুদ ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url