উজবেকিস্তান কাজের ভিসা বেতন কত আপডেট জানুন

অনেকে জানতে চায় যে উজবেকিস্তান কাজের ভিসা বেতন কত? আসলে এটা নির্ভর করবে কোন কাজের উপরে ভিসা করতে চাচ্ছেন। চলুন, কোন কাজের ক্ষেত্রে কত টাকা বেতন পাবেন বিস্তারিতভাবে জেনে নেওয়া যাক।
ছবি
উজবেকিস্তান প্রতিবছরে বাংলাদেশের প্রচুর লোক নিয়ে থাকে। বিশেষ করে নির্মাণ শ্রমিক হিসাবে বাংলাদেশের লোকজন বেশি নিয়ে থাকে। তাই উজবেকিস্তান কাজের ভিসা বেতন কত? সে সম্পর্কে জানতে আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।

পোস্টসূচিপত্রঃউজবেকিস্তান কাজের ভিসা বেতন কত আপডেট জানুন

উজবেকিস্তান কাজের ভিসা বেতন কত

উজবেকিস্তানে বিভিন্ন ধরনের কাজ রয়েছে। তবে উজবেকিস্তান কাজের ভিসা বেতন কত? এ সম্পর্কে জানা থাকলে সেই কাজের অভিজ্ঞতা নিয়ে ভিসা করতে পারেন। চলুন, কোন কাজের বেতন কেমন সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

এ দেশে বিভিন্ন ধরনের কাজের উপর ভিসা দিয়ে থাকে। তবে বিশেষ করে ভবন নির্মাণের জন্য বিভিন্ন কোম্পানি কনস্ট্রাকশন ভিসার উপরে লোক নিয়ে থাকে। এজন্য ইলেকট্রিশিয়ান, লেবার কন্সট্রাকশন, প্লাম্বার, কাঠমিস্ত্রি, নির্মাণ শ্রমিক এই সব কাজগুলোর অনেক গুরুত্ব রয়েছে এবং বেতন অনেক বেশি। তাছাড়া উজবেকিস্তানে অনেকে কৃষি কাজ করে, কলকারখানা শ্রমিক, ড্রাইভিং, হোটেল ও রেস্টুরেন্টের কর্মী হিসেবে প্রচুর লোক নিয়ে থাকে এবং এদের বেতন অনেক বেশি।

উপরোক্ত কাজ গুলো করার ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন বেতন দিয়ে থাকে ১১ হাজার টাকার মত। সর্বোচ্চ ১ লক্ষ টাকার মতো বেতন দিয়ে থাকে। প্রতি সপ্তাহে ৪০ ঘণ্টার মতো কাজ করতে হবে এবং প্রতিদিন ৭ ঘন্টা কাজ করা লাগে। সপ্তাহে ৬ দিন কাজ করতে হবে ১ দিন ছুটি পাওয়া যায়। এ ছাড়া উজবেকিস্তানের কিছু কোম্পানি রয়েছে যেখানে সপ্তাহে ৫ দিন কাজ করতে হয় সে ক্ষেত্রে প্রতিদিন ৮ ঘন্টা কাজ করতে হবে। সপ্তাহে ২ দিন ছুটি পাবেন।

এ দেশটি স্বাধীন হওয়ার পরে কৃষি কাজের গুরুত্ব রয়েছে অনেক কিন্তু এর পাশাপাশি শ্রমিক নিয়ে থাকে বিশেষ করে নির্মাণ শ্রমিক। উজবেকিস্তানে কৃষি কাজের ক্ষেত্রে বেতন একটু কম হলেও প্রবাসীদের বেতন তুলনামূলক বেশি দিয়ে থাকে।

আপনি যদি নির্মাণ শ্রমিক হয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে বেতন তুলনামূলকভাবে বেশি পাবেন। সর্বনিম্ন প্রতি মাসে বেতন পাওয়া যাবে ৩০০ থেকে ৪৫০ ডলারের মত। যারা মাঝারি পর্যায় কাজ করে থাকেন যেমন ইলেকট্রিশিয়ান, টেকনিশিয়ান, মেশিন অপারেটর এই সকল কাজের ক্ষেত্রে ৩৫০ থেকে ৫০০ ডলারের মত বেতন পাবেন।

মূলত বেতন ভাতা নির্ভর করবে আপনার কাজের অভিজ্ঞতা ও দক্ষতার উপর। তবে সর্বনিম্ন ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকার মত বেতন পাবেন প্রতিমাসে কিন্তু যদি আপনার অভিজ্ঞতা আরো বেশি থাকে তাহলে ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকার মতন বেতন পেতে পারেন।

একজন নির্মাণ শ্রমিক তিনি প্রতি মাসে ৫০০ থেকে ৭০০ ডলারের মত বেতন পাবেন।
এ দেশটিতে প্রযুক্তির ক্ষেত্রে গুরুত্ব দিয়ে থাকে, তাই যদি আপনার প্রযুক্তি ক্ষেত্রে বা আইটি বিষয়ে অভিজ্ঞতা থাকে, তাহলে আপনি ১০০০ থেকে ১৫০০ ডলারের মত বেতন পাবেন এবং কিছু কিছু কোম্পানি এর চেয়েও বেশি দিতে পারে।

আপনি যদি প্রকৌশলী হয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে প্রতি মাসে প্রায় ১২০০ থেকে ১৬০০ ডলারের মত বেতন পাবেন। তাছাড়া আপনি যদি ডাটা এনালাইসিস হিসাবে যোগদান করে থাকেন, সেই ক্ষেত্রে ১০০০ থেকে ১৫০০ ডলারের মত বেতন পেতে পারেন।

আপনার যদি সফটওয়্যার ডেভেলপের ওপর অভিজ্ঞতা থাকে, তাহলে আপনি ১২০০ থেকে ২০০০ এর ডলারের মত বেতন পেতে পাবেন।

একজন হোটেল ম্যানেজার হিসেবে যদি যোগদান দিতে পারেন সে ক্ষেত্রে ৮০০ থেকে ১২০০ ডলারের মত বেতন পাবেন।

আপনি যদি ট্যুর গাইড হিসেবে চাকরি করেন সেক্ষেত্রে প্রতিমাসে ৬০০ থেকে ১০০০ ডলারের মতো বেতন পাবেন।

অনেকে কৃষি ডিপ্লোমা বা ইঞ্জিনিয়ার হয়ে থাকেন সেই বিষয়ে যদি কাজ করেন সেই ক্ষেত্রে ৯০০ থেকে ১৪০০ ডলারের মত বেতন পেতে পারেন।

আপনার যদি ইংরেজি ভাষার উপর দক্ষতা থাকে এবং ইংরেজি বিষয়ে পারদর্শী হয়ে থাকেন, তাহলে বিভিন্ন স্কুল বা কলেজে শিক্ষকতা করতে পারেন, সে ক্ষেত্রে ৭০০ থেকে ১১০০ ডলারের মত বেতন পাবেন।

উজবেকিস্তান কোন কাজের চাহিদা বেশি

উজবেকিস্তানে বিভিন্ন ধরনের কাজ রয়েছে তাই উজবেকিস্তান কোন কাজের চাহিদা বেশি? এ সম্পর্কে জানা থাকলে আপনি আগে থেকেই অভিজ্ঞতা নিয়ে গেলে অনেক টাকায় বেতন পাবেন। চলুন, কোন কাজের চাহিদা বেশি সে সম্পর্কে জানা যাক।

এ দেশে যাওয়ার পূর্বে আপনাকে আগে জানতে হবে কোন কাজে চাহিদা বেশি, সে বিষয়ে আপনি আগে থেকেই ধারণা নিলে সেই বিষয়ে ভিসা করতে পারবেন এবং কাঙ্খিত বেতন পেতে পারেন। এখানে প্রচুর পরিমাণে বাঙালি কাজ করে থাকে। তারা বিভিন্ন ধরনের কাজ করে থাকে এবং সেই অনুযায়ী বেতন ভাতা পেয়ে থাকেন।

বর্তমানে এ দেশে সাধারণত পাইপ ফিটার, পাইপিং ফর ম্যান কনস্ট্রাকশন কর্মী, পরিচ্ছন্নতা কর্মী, ওয়েল্ডার, প্লাম্বার ইত্যাদি বিষয়ে কাজ করে থাকে এবং এই কাজগুলোর প্রতি অনেক চাহিদা রয়েছে। তাই আপনি বাংলাদেশ থেকে এই বিষয়গুলোতে প্রশিক্ষণ নিয়ে যদি যেতে পারেন ভালো সেলারি পাবেন।

যদি উপরোক্ত কাজগুলোতে যদি অভিজ্ঞতা নিয়ে যেতে পারেন, তাহলে ভালো বেতনের চাকরি করতে পারবেন এবং বিভিন্ন কোম্পানি আপনার দক্ষতার উপর প্রতি মাসে বেতন বৃদ্ধি অথবা ইনক্রিমেন্ট দিতে পারে। এছাড়াও আরও বিভিন্ন ধরনের কাজ রয়েছে যেমন হোটেল ও রেস্টুরেন্ট এর কাজ, ট্যুর গাইড, হোম ডেলিভারির কাজ ইত্যাদি কাজের উপরে ভিত্তি করে আপনার মাসিক বেতন হতে পারে এবং বোনাস ভাতা, ইনক্রিমেন্টও পাবেন।

এছাড়াও যাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা ভালো রয়েছে এবং আইটি সেক্টরের দক্ষতা রয়েছে তারা এখানে গিয়ে চাকরি করতে পারবেন। যেমন ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, প্রযুক্তিবিদ ইত্যাদি বিষয়ে আপনি কাজ করতে পারবেন।

উজবেকিস্তান কাজের ভিসা

আপনি যদি উজবেকিস্তান কাজের জন্য যেতে চান, সে ক্ষেত্রে ভিসা করতে হবে। তাই উজবেকিস্তান কাজের ভিসা সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। কিভাবে আপনি ভিসা করবেন ইত্যাদি সম্পর্কে চলুন বিস্তারিত ভাবে জেনে নেওয়া যাক।
ছবি
আপনি যখন কাজের ভিসা করতে যাবেন, অবশ্যই চেষ্টা করবন বাংলাদেশে অনুমোদিত যে কোন এজেন্সির মাধ্যমে যাওয়ার জন্য তাহলে আপনি প্রতারিত হবেন না। এরপর অনলাইনের মাধ্যমে কাজের ভিসার জন্য আবেদন করা লাগবে। এই জন্য আবেদন করার ক্ষেত্রে কিছু শর্তাবলী এবং ডকুমেন্টস জমা দেওয়া লাগে। চলুন, ডকুমেন্ট সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

আপনি যদি কাজের ভিসার জন্য যেতে চান সে ক্ষেত্রে ৩ মাস মেয়াদী একটি বৈধ পাসপোর্ট অবশ্যই দরকার হবে।
এছাড়া আপনার এই দেশের যাওয়ার জন্য অবশ্যই একটা পাসপোর্ট এর ফটোকপি প্রয়োজন হবে।

আবেদনের ক্ষেত্রে আপনার পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি লাগবে।

ওয়েবসাইট থেকে ভিসা ফরম ডাউনলোড করে সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে, তা না হলে অসুবিধা হতে পারে।

আপনি যে কোম্পানির মাধ্যমে কাজ করতে চাচ্ছেন সেই কোম্পানির অবশ্যই তথ্যভিত্তিক লেটার বা অফার লেটার লাগবে।

স্বাস্থ্য পরীক্ষার ক্ষেত্রে মেডিকেল সার্টিফিকেটের প্রয়োজন হবে।

পুলিশ ভেরিফিকেশন এর সার্টিফিকেটের প্রয়োজন হবে।

কাজের ভিসা পাওয়ার ক্ষেত্রে উপলক্ষে এই ডকুমেন্টস গুলো আপনার প্রয়োজন হবে এবং এম্বাসি অথবা এজেন্সির মাধ্যমে জমা দিয়ে আবেদন করতে হবে।

উজবেকিস্তান ভ্রমণ খরচ

যদি আপনি উজবেকিস্তানে ভ্রমণ করতে যেতে চান, তাহলে উজবেকিস্তান ভ্রমণ খরচ সম্পর্কে জানতে হবে। এটা নির্ভর করবে এজেন্সির উপর এবং স্থানের উপরে। চলুন, কত টাকা ভ্রমণ খরচ হতে পারে সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

দেশটিতে ভ্রমণ করার জন্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং মনমুগ্ধকর জায়গায় রয়েছে। তাই আপনি এখানে ভ্রমণ করতে পারেন। তবে ভ্রমণ করার সম্পর্কেও ধারণা রাখতে হবে। চলুন, কত টাকা খরচ হতে পারে জানা যাক।

পাসপোর্ট করার ক্ষেত্রে আপনার খরচ হতে পারে ৫০০০ টাকার মত। ভিসা আবেদন করার ক্ষেত্রে ১২ থেকে ১৩ হাজার টাকা লাগতে পারে। আর বিমান ভাড়া যাবত আপনার ৩ থেকে ৪ লক্ষ টাকার মত খরচ হতে পারে। এ দেশে যাওয়ার পরে আপনি বিভিন্ন যানবাহনের ভাড়া এবং থাকা খাওয়া সব কিছু নিজের বহন করতে হবে।

এই ক্ষেত্রে আপনার ভ্রমণের ক্ষেত্রে খুবই কম খরচে যাতায়াত করা যাবে এবং গাড়ি ভাড়া খুবই কম হয়ে থাকে। সেই ক্ষেত্রে ১ থেকে ২ ডলারের মত খরচ হতে পারে। এছাড়াও অল্প টাকায় আপনি ভালো বাসে ভ্রমণ যেতে পারবেন। এখানে যদি আপনি ১ মাসের মত ভ্রমণ করেন, সে ক্ষেত্রে বাস ভাড়া বা যাতায়াতের ক্ষেত্রে এক স্থান থেকে আরেক স্থানে বাসের ভাড়া খুবই কম খরচ হবে। সেক্ষেত্রে ৩০০ থেকে ৪০০ ডলারের মতো খরচ হতে পারে।

উজবেকিস্তান ভিসার দাম কত

অনেকে বিভিন্ন ধরনের ভিসার দাম সম্পর্কে জানতে চান, তাই উজবেকিস্তান ভিসার দাম কত? চলুন, কোন ভিসার কত দাম সে সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে তুলে ধরা যাক।
ছবি
আপনি যদি কাজের ভিসার মাধ্যমে যেতে চান, সেক্ষেত্রে ভিসার দাম একটু বেশি হতে পারে। কাজের ভিসার ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যেতে হবে। এ বিষয়ে অবশ্যই ধারণা নিতে হবে। বাংলাদেশ থেকে যদি কাজের ভিসায় যেতে চান, তাহলে ভালো এজেন্সির মাধ্যমে যাওয়ার চেষ্টা করবেন।
এক্ষেত্রে আপনার কাজের ভিসার ক্ষেত্রে খরচ হতে পারে ৩ লক্ষ টাকা থেকে শুরু করে ৪ লক্ষ টাকার মত। আর যদি কোন দালালের মাধ্যমে যেতে চান, এতে আপনার বেশি খরচ হতে পারে। সেক্ষেত্রে ৫ থেকে ৬ লাখ টাকার মত খরচ হতে পারে।

তবে সবচাইতে ভালো হয় এ দেশে যদি আপনার কোন আত্মীয়-স্বজন থাকে তার মাধ্যমে যেতে পারেন, তাহলে খুবই কম খরচ হবে। সে ক্ষেত্রে ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ২ লক্ষ টাকা খরচ হতে পারে।

উজবেকিস্তান কাজের ভিসা সম্পর্কে FAQ প্রশ্ন সম্পর্কে জানুন

উজবেকিস্তান কাজের ভিসা পেতে কত সময় লাগে?

আপনি যদি কাজ করার উদ্দেশ্যে যেতে চান সে ক্ষেত্রে কাজের ভিসা পেতে ৪ থেকে ৬ সপ্তাহের মতো সময় লাগতে পারে। তবে এটা আপনার নিয়োগ কর্তার ওপর ও আবেদনের প্রক্রিয়ার ক্ষেত্রে নির্ভর করবে।

বাংলাদেশ টু উজবেকিস্তান বিমান ভাড়া কত?

বাংলাদেশ থেকে এ দেশে বিমানের মাধ্যমে যেতে আপনার খরচ হবে ৫০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ১ লক্ষ ৭০ হাজার টাকার মত।

উজবেকিস্তান টাকার মান কত?

এ দেশের ১ টাকা সমান বাংলাদেশের ০.০০৯৩ টাকার মত প্রায়।

উজবেকিস্তান ই ভিসা পেতে কত কতদিন লাগে?

এ দেশে যাওয়ার জন্য অবশ্যই আপনাকে ই ভিসায় আবেদন করতে হবে অর্থাৎ অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। সেক্ষেত্রে ই ভিসা পেতে ৩ থেকে দিন থেকে ১ মাসের মত সময় লাগতে পারে।

উজবেকিস্তানে কতদিন থাকা যায়?

এটা নির্ভর করবে ভিসার মেয়াদের উপরে এবং ভিসার মেয়াদ অনুযায়ী আপনি এ দেশে কতদিন থাকতে পারবেন, সেটা নির্ভর করবে।

লেখকের শেষ মন্তব্যঃ

পরিশেষে বলা যায় যে আপনি যদি উজবেকিস্তানে যেতে চান সেই ক্ষেত্রে এ দেশের কাজের সম্পর্কে জানতে হবে। এ দেশের বিভিন্ন কাজের বেতন কাঠামো বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে, এজন্য যে কাজের চাহিদা বেশি সেই কাজের যদি অভিজ্ঞতা থাকে, তাহলে অনেক বেতন পাবেন। তাই উজবেকিস্তান কাজের ভিসা বেতন কত? এ সম্পর্কে আর্টিকেলে আলোচনা করা হয়েছে, আশা করি আপনার উপকারে আসবে পোস্টটি ভাল লাগলে আপনার বন্ধু বান্ধবের নিকট শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এম আর মাহমুদ ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪