বাংলাদেশ থেকে আরমেনিয়া যেতে কত টাকা লাগে ও বেতন সম্পর্কে জানুন
অনেকে জানতে চায় যে, আরমেনিয়া যেতে কত টাকা লাগে? কাজের ভিন্নতার কারণে ভিসার দামও আলাদা হয়ে থাকে। তাই আপনাকে ভিসার দাম সম্পর্কে জানতে হবে। চলুন, কোন ভিসার কত দাম সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
বাংলাদেশ থেকে অনেক লোকজন আর্মেনিয়াতে কাজের জন্য গিয়ে থাকে, এক্ষেত্রে আপনার কাজের দক্ষতা থাকলে বেতন বেশি পাবেন। এই জন্য ভিসার দাম সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। তাই আরমেনিয়া যেতে কত টাকা লাগে? সম্পর্কে জানতে আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে করুন।
পোস্টসূচিপত্রঃবাংলাদেশ থেকে আরমেনিয়া যেতে কত টাকা লাগে ও বেতন সম্পর্কে জানুন
আরমেনিয়া যেতে কত টাকা লাগে
বাংলাদেশের অনেক মানুষ আর্মেনিয়াতে যায় তবে আরমেনিয়া যেতে কত টাকা লাগে? সে সম্পর্কে অনেকে জানেনা। তাই আর্মেনিয়ার ভিসা দাম সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। চলুন, আর্মেনিয়া ভিসার দাম সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
আর্মেনিয়া যাওয়ার ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের ভিসা পাওয়া যায়। যেমন আপনি কাজের জন্য ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যেতে পারেন। এছাড়াও ভ্রমণের জন্য টুরিস্ট ভিসা, আর্মেনিয়ায় বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে, সেখানে পড়াশোনার জন্য স্টুডেন্ট ভিসা করতে হবে। অনেকে আর্মেনিয়া বিজনেস করতে যায় সেখানে বিজনেস ভিসায় যাওয়া যাবে। তবে সার্বিকভাবে বিবেচনা করলে গড় হিসাবে ভিসার দাম হবে, যদি আপনি নিজেই আবেদন করেন সেক্ষেত্রে ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা থেকে ২ লক্ষ ২০ হাজার টাকার মত লাগবে।
তাছাড়া আপনি যদি আর্মেনিয়ায় সরকারি ভাবে যান, তাহলে ৩ লক্ষ থেকে ৫ লক্ষ টাকার মত লাগবে। এছাড়া যদি আপনি কোন এজেন্সির মাধ্যমে গেলে ৭ থেকে ১০ লক্ষ টাকার মত লাগতে পারে। এছাড়াও আর্মেনিয়ায় যাওয়ার ক্ষেত্রে বিমান ভাড়া ৫০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ১ লক্ষ টাকার মত লাগতে পারে। তবে আপনার যদি কোন আত্মীয় স্বজন আর্মেনিয়াতে থাকে তাহলে তার মাধ্যমে ভিসা আবেদন করতে পারেন, এক্ষেত্রে খরচ কম হবে। চলুন, বিভিন্ন ভিসার দাম সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা যাক।
টুরিস্ট ভিসা খরচঃ আর্মেনিয়ায় যাওয়ার ক্ষেত্রে আপনার সময় সীমা রয়েছে, ৩ দিন থেকে শুরু করে ৭ দিন ১৫ দিন সর্বোচ্চ ৩০ দিন পর্যন্ত থাকতে পারেন। অন্যান্য দেশের ক্ষেত্রে ৩ মাস থাকা যায়। তবে আর্মেনিয়ায় যখন আপনার সময় শেষ হয়ে যাবে সেই ক্ষেত্রে এ দেশের আভ্যন্তরীণ যে মন্ত্রণালয় রয়েছে এর মাধ্যমে নতুন করে আবেদন করতে হবে। টুরিস্ট ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে আপনি যদি বাংলাদেশী হয়ে থাকেন সেই ক্ষেত্রে আবেদন ফি ৪০০০ টাকা থেকে শুরু করে ১১ হাজার টাকার মত লাগতে পারে। তবে যদি আপনি নিজে আবেদন করেন সে ক্ষেত্রে এর কম লাগবে।
ওয়ার্ক পারমিট ভিসা খরচঃ আর্মেনিয়াতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসার ক্ষেত্রে সরকারিভাবে তেমন খরচ নেই। এই ভিসার ফি ১ লক্ষ ১০ হাজার এ দেশীয় ডলার জমা দিতে হবে। তবে কিছু ক্ষেত্রে ছাড় রয়েছে যেমন শিক্ষকতা মহান পেশা এদের ক্ষেত্রে এই ফি আরো কম করে থাকে। সে ক্ষেত্রে অবশ্যই তার প্রমাণপত্র ও অভিজ্ঞতার সার্টিফিকেট সকল কিছুই দেখাতে হবে। তাই এ দেশের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করলে ভিসা পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। এছাড়া বিমান ভাড়া সহ ২ থেকে ৩ লক্ষ টাকা লাগবে। আর যদি এজেন্সির মাধ্যমে যান তাহলে ৮ থেকে ১০ লক্ষ টাকার মত লাগতে পারে।
স্টুডেন্ট ভিসা খরচঃ আর্মেনিয়া স্টুডেন্ট ভিসার ক্ষেত্রে খুবই কম খরচ হয়ে থাকে। অনলাইনের মাধ্যমে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট থেকে আবেদন করবেন। এক্ষেত্রে আপনার আবেদন ফি ২০ হাজার থেকে ২৫ হাজার টাকার মত খরচ হবে। তাছাড়া ব্যাংক স্টেটমেন্ট দেখাতে হবে, কাগজপত্র থাকতে হবে, সবকিছুই অনলাইনের মাধ্যমেই কার্যক্রম শেষ করবেন। সব মিলে আপনি যদি নিজে আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেন সে ক্ষেত্রে আপনার ২ থেকে ৩ লক্ষ টাকা লাগবে।
আর্মেনিয়া এজেন্সির মাধ্যমে গেলে স্টুডেন্ট ভিসায় ৫ থেকে ৭ লক্ষ টাকার মত খরচ হতে পারে। তাই আপনি নিজেই যে কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে গিয়ে আবেদন করতে পারেন। তাছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি হওয়ার জন্য আপনার কিছু যোগ্যতা থাকতে হবে যেমন প্রয়োজনীয় কিছু ডকুমেন্টস, জাতীয় পরিচয় পত্র এবং বৈধ পাসপোর্ট থাকতে হবে। এই সকল বিষয় গুলো আপনার সঠিক থাকতে হবে, তাহলে আপনি এ দেশে যাওয়ার জন্য অনুমতি পাবেন। যদি আপনি ভিসা পাওয়ার অনুমতি পান সে ক্ষেত্রে আপনি পাঁচ বছর পড়াশোনা করতে পারবেন।
বিজনেস ভিসা খরচঃ আপনি যদি আর্মেনিয়াতে বিজনেস ভিসায় যেতে চান, সে ক্ষেত্রে এই ভিসার মাধ্যমে আপনি ব্যবসা-বাণিজ্য অথবা বিভিন্ন সভা, অনুষ্ঠান করতে পারবেন। অথবা ব্যবসার ক্ষেত্রে আপনি বিভিন্ন ধরনের সম্মেলন করতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনি ৩ দিন অথবা ১০ দিন পর্যন্ত অনুমতি পাবেন। এতে আপনার ১৫০ থেকে ২৩০ মার্কিন ডলারের মত খরচ হবে। এছাড়া আপনার থাকা খাওয়া বা আনুষাঙ্গিক সকল কিছু মিলে আপনি যদি ৭ দিন থাকেন, তাহলে প্রায় ৫০০ থেকে ৭০০ মার্কিন ডলারের মত খরচ হতে পারে। আর যদি এজেন্সির মাধ্যমে যান, তাহলে আরো বেশি খরচ হবে।
আর্মেনিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি
আপনি যখন কাজ করবেন সে ক্ষেত্রে কোন কাজের চাহিদা বেশি। তাই আর্মেনিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি? এজন্য আপনাকে জানতে হবে। কোন কাজের চাহিদা বেশি চলুন, আর্মেনিয়া চাহিদা সম্পন্ন কাজগুলো সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
আর্মেনিয়াতে আইটি সেক্টরের কাজের প্রতি গুরুত্ব দিয়ে থাকে যেমন সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, সাইবার সিকিউরিটি কাজের ক্ষেত্রে অথবা নেটওয়ার্ক ইঞ্জিনিয়ার ইত্যাদি কাজগুলোর অনেক গুরত্ব থাকে। এছাড়া আপনি যদি ইলেকট্রিশিয়ান, মেকানিক্যাল, ইঞ্জিনিয়ারিং হয়ে থাকেন, সেই ক্ষেত্রে অনেক বেতনে হয়ে থাকে। তাছাড়া এই দেশটি যেহেতু বিভিন্ন ধরনের নির্মাণ কাজ করে থাকে সে ক্ষেত্রে নির্মাণ শ্রমিকের প্রয়োজন হয়। তাই নির্মাণ শ্রমিকের কাজ গুলো অনেক দাম রয়েছে।
আর্মেনিয়াতে বিভিন্ন ধরনের টেক্সি বা ডেলিভার সার্ভিস করার জন্য ড্রাইভার এর প্রয়োজন হয়। তাই আপনি ড্রাইভিং বিষয়ে যেতে পারেন। এছাড়াও যেহেতু বিভিন্ন হোটেল বা রেস্টুরেন্টে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার জন্য পরিচ্ছন্নতা কর্মীর প্রয়োজন, তাই ক্লিনারের কাজের চাহিদা অনেক রয়েছে। এছাড়াও ওয়েব ডিজাইনার, গ্রাফিক্স ডিজাইনার বিভিন্ন ধরনের কাজের গুরুত্ব রয়েছে। শিক্ষক-শিক্ষিকা প্রাইভেট টিচার ইত্যাদি কাজের অনেক গুরত্ব রয়েছে। তাই আপনি এই কাজ গুলো যদি অভিজ্ঞতা বা দক্ষতার সাথে করতে পারেন তাহলে ভিসা করে এ দেশে যেতে পারেন।
আর্মেনিয়া বেতন কত
আর্মেনিয়া বিভিন্ন কাজের ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের বেতন দিয়ে থাকে। তাই আর্মেনিয়া বেতন কত? এ সম্পর্কে আপনার জানা প্রয়োজন। তাই আপনার কাজের বেতন কত হবে, চলুন সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
আপনার যদি কাজের দক্ষতা থাকে সে ক্ষেত্রে যে কোন দেশে গেলেই বেশি বেতন পাবেন। আর্মেনিয়াতে দক্ষ শ্রমিকদের মূল্যায়ন করা হয় বেশি, তাহলে সাধারণ অন্য শ্রমিকের চেয়ে প্রায় ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা বেশি পাওয়া যায়। এছাড়া যতদিন আপনি কাজ করবেন ততদিন আরও বেতন বেশি পাবেন। যাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা রয়েছে, তারা মাসে ৭০ হাজার থেকে ১ লক্ষ টাকার মতো বেতন পেয়ে থাকে। আবার অনেকে পার্ট টাইম কাজ করে থাকে সে ক্ষেত্রে তারা ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকার মত পায়।
যদি হোটেল বা রেস্টুরেন্টে কাজ করেন তাহলে ৫০ হাজার থেকে ৭০ হাজার টাকার মতো বেতন পাবেন। তাছাড়া একজন ক্লিনার মাসে ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা বেতন পায়। আর্মেনিয়ায় কৃষকদের অনেক সম্মান করে থাকে, সেক্ষেত্রে মাসে থেকে ৫০ হাজার থেকে ৮০ হাজার টাকার মত বেতন পেয়ে থাকে। আপনি যদি ডাক্তার হিসেবে চাকরি করেন তাহলে ১ লাখ টাকা থেকে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকার মত বেতন পাবেন। আইসিটি বা সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টে যারা কাজ করে তাদের মাসে ১ লাখ থেকে ১ লক্ষ ৩০ হাজার টাকার মত বেতন পায়।
আর্মেনিয়াতে যারা শিক্ষক তাদের অনেক সম্মান করে থাকে, এদের ক্ষেত্রে ৯০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকার মতো বেতন পেয়ে থাকে। এছাড়া নির্মাণ শ্রমিক হিসেবে যারা কাজ করে তারা সাধারণত ২০ হাজার থেকে ৩০ হাজার টাকার মত বেতন পায়। তাছাড়া ড্রাইভারের অনেক মূল্যায়ন রয়েছে তারাও ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকার মত বেতন পেয়ে থাকে। যারা ডেলিভারি ম্যান হিসেবে কাজ করেন তারা ১৭ হাজার থেকে ২০ হাজার টাকার মতো বেতন পেয়ে থাকে। যারা আইনজীবী রয়েছেন এই পেশা হিসেবে জব করেন তারা সাধারণত ৪৫ হাজার থেকে ১ লাখ টাকার মতো বেতন পেয়ে থাকে।
আর্মেনিয়া যেতে কি কি লাগে
আর্মেনিয়া যাওয়ার ক্ষেত্রে ভিসা আবেদনের জন্য বিভিন্ন ধরনের কাগজপত্র প্রয়োজন হয়। তাই আর্মেনিয়া যেতে কি কি লাগে? এ সম্পর্কে জানতে হবে। এজন্য আপনাকে অবশ্যই কিছু ডকুমেন্টস জমা দিতে হবে। চলুন, এ বিষয়ে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
অবশ্যই আপনি যখন আবেদন করবেন সেই ক্ষেত্রে কোম্পানির অফার লেটার লাগবে। এছাড়াও সকল কাগজপত্র এ দেশের দূতাবাসে জমা দিতে হবে। যেমন পাসপোর্ট, ছবি, এছাড়াও কাজের অভিজ্ঞতার সার্টিফিকেট, স্বাস্থ্য পরীক্ষা নিরীক্ষার সার্টিফিকেট, এগুলো প্রয়োজন হবে। আপনার এই ভিসা কার্যক্রম শেষ করতে প্রায় ২ থেকে ৩ সপ্তাহের মত সময় লাগতে পারে। তাছড়া কাজের ক্ষেত্রে যদি ভিসা করেন সে ক্ষেত্রে ১ থেকে ২ বছরের মত সময় থাকবে। এরপরে আবার নতুন করে রিনিউ করতে হবে, এ দেশে আবেদনের জন্য যা প্রয়োজন তা সকল কিছু ওয়েবসাইটে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
আর্মেনিয়া ভিসার আবেদন
আর্মেনিয়া যাওয়ার ক্ষেত্রে আপনার ভিসা আবেদন করা লাগবে। তাই আর্মেনিয়া ভিসার আবেদন সম্পর্কে জানা থাকতে হবে এবং কিছু ডকুমেন্টস ও কাগজপত্র গুলো সংগ্রহ করে রাখবেন। চলুন, ভিসার আবেদন সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
আবেদনের জন্য অবশ্যই এ দেশের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করবেন, এরপর আবেদন ফরম ডাউনলোড দেবেন। তারপর আবেদন ফরম সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে। এছাড়াও পাসপোর্ট, ছবি এবং অন্যান্য কাগজপত্র গুলো স্ক্যান করে আপলোড করে দিবেন। তাছাড়া এ গুলো অনলাইনের মাধ্যমে জমা দিতে হবে। এছাড়াও এক দুই দিন পর পর আপনি অবশ্যই ওয়েব সাইটে দেখবেন। যেহেতু বাংলাদেশে এর দূতাবাস নাই, যার কারণে আপনি ভারতে গিয়ে দূতাবাসে সকল কিছুই জমা দিবেন। এক্ষেত্রে অবশ্যই আপনি সতর্কতার সাথে কাজ করবেন।
আর্মেনিয়া সম্পর্কে যে প্রশ্ন গুলো করা হয় (FAQ)
আর্মেনিয়া যেতে কত বয়স লাগে?
আপনি যখন কাজের ভিসা করবেন সেই ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ২১ বছর বয়স হতে হবে। তবে অন্যান্য ভিসার ক্ষেত্রে বয়সের ভিন্নতা আছে।
আর্মেনিয়া যেতে কত সময় লাগে?
মূলত এটা নির্ভর করবে আপনি কেমন ধরনের বিমানে যাবেন। তাই ভালো মানের বিমানের মাধ্যমে গেলে ১৫ ঘন্টা থেকে ২৪ ঘণ্টার মতো সময় লাগবে।
বাংলাদেশ থেকে কি আর্মেনিয়ায় কাজের সুযোগ আছে?
বাংলাদেশের লোকজন এখানে কাজ করতে পারবেন কেননা এ দেশে অনেক কাজ রয়েছে, সেক্ষেত্রে আপনাকে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা করতে হবে।
ই-ভিসা পাওয়ার কতটা সহজ?
যদি আপনি সঠিকভাবে কাগজপত্র জমা দেন, তাহলে থেকে ৭ দিনের মধ্যেই এই ভিসা পাবেন।
আর্মেনিয়া ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা?
এ দেশের ১ টাকা বাংলাদেশি টাকায় পরিবর্তন করলে ৩২ পয়সার মত হবে, হয়তো এটা কম বেশি হতে পারে।
লেখকের শেষ বক্তব্যঃ
পরিশেষে বলা যায় যে আপনি যদি আর্মেনিয়াতে কাজ করতে চান, সে ক্ষেত্রে ভিসা খরচ এবং ভিসার মেয়াদ ইত্যাদি সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। যেহেতু আরমেনিয়া কাজের ক্ষেত্রে অনেক গুরুত্ব দিয়ে থাকে তাই আপনি বাংলাদেশ থেকে কাজের প্রতি দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা নিয়ে যাবেন। তাহলে অনেক টাকা বেতন পাবে। এজন্য আর্মেনিয়াতে যাওয়ার ক্ষেত্রে ভিসার দাম সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। তাই আরমেনিয়া যেতে কত টাকা লাগে? এ সম্পর্কে আর্টিকেলে উপস্থাপন করা হয়েছে। আশা করি আপনার কাজে লাগবে পোস্টটি ভাল লাগলে আপনার বন্ধু বান্ধবের নিকট শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ
এম আর মাহমুদ ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url