দক্ষিণ কোরিয়ায় কৃষি কাজের জন্য লোক নিয়োগ ও বেতন কত ২০২৫ আপডেট জানুন

অনেকে জানতে চায় যে, দক্ষিণ কোরিয়া কৃষি কাজের বেতন কত? আসলে দক্ষিণ কোরিয়ার কৃষি কাজের বেতন নির্ভর করবে আপনার কাজের ধরনের উপরে। চলুন, কৃষি কাজের বেতন সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জেনে নেওয়া যাক।

বাংলাদেশের অনেক শ্রমিক প্রতিবছরে দক্ষিণ কোরিয়াতে কৃষি কাজের জন্য যাচ্ছে। তবে কৃষি কাজের শ্রমিকের বেতন কত হবে সে সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। তাই দক্ষিণ কোরিয়া কৃষি কাজের বেতন কত? এ সম্পর্কে জানতে আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।

বাংলাদেশের অনেকে দক্ষিণ কোরিয়ায় বিভিন্ন কাজে যাচ্ছে। তাই দক্ষিণ কোরিয়া কৃষি কাজের বেতন কত? এ সম্পর্কে অনেকে জানতে চায়। চলুন, কৃষি বিষয়ে যে কাজগুলো রয়েছে তার বেতন ও সুযোগ-সুবিধা ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

দক্ষিণ কোরিয়ায় সাধারণত কৃষি খাতের গুরুত্ব দিয়ে থাকে বেশি, এজন্য প্রতিবছরে বাংলাদেশ থেকে অনেক লোক নিয়োগ দিয়ে থাকে। তাই বাংলাদেশের অনেক মানুষ দক্ষিণ কোরিয়াতে কৃষি কাজ করার জন্য যাচ্ছে। এক্ষেত্রে আপনার বেতন ভাতা নির্ভর করবে আপনি কোন ধরনের কাজ করবেন অভিজ্ঞতা দক্ষতা ইত্যাদির উপরে নির্ভর করবে। দক্ষিণ কোরিয়াতে কৃষি কাজের শ্রমিকরা সাধারণত মাসে ১ লক্ষ ২০ হাজার থেকে শুরু করে ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা বেতন পেয়ে থাকে। এছাড়া আরো অনেক সুযোগ সুবিধা রয়েছে যেমন বাসস্থান, চিকিৎসার সুব্যবস্থা করা।

দক্ষিণ কোরিয়া প্রতি বছরে কৃষি কাজের জন্য নির্দিষ্ট সময়ে অর্থাৎ মৌসুম সময় জন্য লোক নিয়োগ দিয়ে থাকে। দক্ষিণ কোরিয়ায় সাধারণত কৃষি শ্রমিকদের বেতন দেয় ১ লাখ থেকে দেড় লক্ষ টাকার মত। তাছাড়া ওভার টাইম করতে পারবেন। এই কৃষি খাতকে উন্নয়ন করার জন্য তারা বিভিন্ন দেশ থেকে কর্মী নিয়োগ দিয়ে থাকে। এই কৃষি কাজ করার জন্য ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যেতে হবে। সিজনাল ভিসায় ১০ মাসের জন্য কাজ করা লাগতে পারে, সেক্ষেত্রে আপনি এই ১০মাসে প্রায় ১২ লক্ষ টাকার মত ইনকাম করতে পারবেন।

দক্ষিণ কোরিয়ায় কৃষি ভিসায় যাওয়ার জন্য কিছু সরকার অনুমোদিত এজেন্সি রয়েছে তাদের মাধ্যমে কাগজপত্র জমা দিতে হবে। এছাড়াও অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করা লাগবে, এক্ষেত্রে আপনাকে কোম্পানি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য কাজের অফার করবে। এই ভিসায় আপনি যেতে পারবেন, এক্ষেত্রে বিভিন্ন কোম্পানি তাদের মৌসুমী ফসলের জন্য লোক নিয়োগ দিয়ে থাকে। তবে এ সকল কাজে আপনাকে অবশ্যই দক্ষ হতে হবে তাহলে আপনি ১ লক্ষ টাকা থেকে শুরু করে ১ লক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকার মতো বেতন পাবেন।

দক্ষিণ কোরিয়ায় যারা বাংলাদেশ থেকে কৃষি কাজের জন্য যেতে চাচ্ছেন তাদের কিছু শর্ত থাকবে তাহলো; আপনি যে কৃষি কাজের জন্য যাবেন সে কাজের জন্য উপযুক্ত হতে হবে। এছাড়াও কাজের প্রতি মনোযোগী হতে হবে, অভিজ্ঞতা থাকা লাগবে। তাহলে বিভিন্ন ধরনের সুযোগ-সুবিধা পাবেন। এক্ষেত্রে দক্ষিণ কোরিয়ার যে স্থানীয় এজেন্সি গুলো রয়েছে তাদের আপনি সহযোগিতা নিতে পারেন এবং তাদের মাধ্যমে আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারেন। তাই আপনি দক্ষিণ কোরিয়াতে কৃষি কাজ করার জন্য অভিজ্ঞতা নিয়ে ভিসা করতে পারেন।

অনেকেই বলবে যে দক্ষিণ কোরিয়া যেতে হলে অবশ্যই ভাষা শিখতে হবে। তবে আপনি যদি কৃষি কাজে ৮ মাসে মৌসুমী কাজের জন্য যান তাহলে ভাষা শিখতে হবে না। এক্ষেত্রে কাজের অভিজ্ঞতা থাকলেই চলবে এবং খুবই কম খরচে আপনি এই মৌসুমীর ভিসায় যেতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনার প্রায় ১ লক্ষ থেকে দেড় লক্ষ টাকার মত বেতন পাবেন। এই ৮ মাসে মোটামুটি ১২ লাখ টাকার মত ইনকাম করতে পারবেন। কৃষি কাজ করার পাশাপাশি আরো বিভিন্ন ধরনের কাজ রয়েছে, সেগুলো কাজের মাধ্যমে আপনি যেতে পারেন।

দক্ষিণ কোরিয়াতে প্রতিবছর ফসল উঠানোর জন্য লোক নিয়োগ দেওয়া হয়ে থাকে, পাশাপাশি মৌসুমী কাজের জন্য যেমন শুটকি মাছ প্রক্রিয়াজাতকরণের জন্য লোক নিয়োগ দিয়ে থাকে, সবজির বাগান করার জন্য আবার সেগুলো বিক্রি করার জন্য খন্ডকালীন বা মৌসুমী জব করতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনার একজন কর্মীর থাকা খাওয়া এবং বেতনের ব্যবস্থা করে থাকে। খুবই কম মূল্যে এই কাজের জন্য আপনি যেতে পারবেন। যে কর্মীগুলো উপরোক্ত কাজ গুলো করছেন তাদের সাধারণত ১ লক্ষ টাকার উপরে বেতন পেয়ে থাকে।

দক্ষিণ কোরিয়াতে কৃষি কাজের উপর অনেক গুরুত্ব দিয়ে থাকে, সেই ক্ষেত্রে মৎস্য চাষের ক্ষেত্রে নিয়োগ দিয়ে থাকে। এক্ষেত্রে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য তারা কর্মী নিয়োগ দেয় আবার সারা বছরের জন্য নিয়োগ দিয়ে থাকে। এজন্য দেখা যাচ্ছে বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের লোকজনকে অগ্রাধিকার দিয়ে থাকে, কেননা তারা সমুদ্রের তীরবর্তী বসবাস করার কারণে মৎস্য চাষের প্রতি অভিজ্ঞতা বেশি থাকে। এই ক্ষেত্রে দক্ষিণ কোরিয়াতে যদি আপনি যেতে চান তাহলে এই মৎস্য চাষের উপর যদি অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে যেতে পারেন। এতে মাসে ১ থেকে ২ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

দক্ষিণ কোরিয়াতে কৃষি কাজের পাশাপাশি আরও বিভিন্ন ধরনের কর্মী বাংলাদেশ থেকে যাচ্ছে। তাদের বেতন ভাতা সম্পর্কে চলুন, জেনে নেওয়া যাক। একজন ন্যূনতম শ্রমিক সে মাসে প্রায় ৩০ থেকে ৫০ হাজার টাকার মতো বেতন পায়। এছাড়াও দক্ষিণ কোরিয়াতে যারা অভিজ্ঞতা সম্পন্ন শ্রমিক রয়েছেন তারা মাসে ১ লাখ টাকার মত বেতন পায়। এছাড়াও যারা ক্লিনার, ফ্যাক্টরি, নির্মাণিক শ্রমিক কাজ করে তারা মাসে ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকার মতো বেতন পেয়ে থাকে। এছাড়াও দক্ষিণ কোরিয়াতে হোটেল বা রেস্টুরেন্টের যারা কাজ করেন তারা ৬০ থেকে ৯০ হাজার টাকার মত বেতন পেয়ে থাকে।

আপনি যদি দক্ষিণ কোরিয়াতে কৃষি কাজের জন্য যেতে চান সেই ক্ষেত্রে দক্ষিণ কোরিয়া কৃষি কাজের ভিসা খরচ সম্পর্কে জানতে হবে। চলুন কৃষি কাজের ক্ষেত্রে যে ভিসা করবেন সে ক্ষেত্রে আপনার কত টাকা খরচ হতে পারে। সে সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

দক্ষিণ কোরিয়াতে আপনি যদি সরকারিভাবে কৃষি কাজে যান সে ক্ষেত্রে খরচ কম হবে আর যদি বেসরকারি ভাবে যেতে চান সে ক্ষেত্রে একটু বেশি খরচ হবে। বাংলাদেশ থেকে প্রচুর পরিমাণ এই কৃষি কাজের জন্য দক্ষিণ কোরিয়াতে যাচ্ছে। তারা মৌসুমী কাজের জন্য যায় আবার অনেকে স্থায়ী কৃষি কাজের জন্য যাচ্ছে, বিভিন্ন ফার্মে কাজ করছে, যাদের অভিজ্ঞতা রয়েছে তারা বেশি বেতন পেয়ে থাকে। তবে যদি সরকারিভাবে দক্ষিণ কোরিয়াতে কৃষি ভিসায় যেতে চান সেক্ষেত্রে খরচ হবে ২ থেকে ৩ লক্ষ টাকার মত। তাছাড়া যদি বেসরকারি মাধ্যমে যেতে চান সে ক্ষেত্রে ৭ থেকে ৮ লক্ষ টাকা লাগবে।

আপনি যদি দক্ষিণ কোরিয়াতে কাজের জন্য যেতে চান সেক্ষেত্রে দক্ষিণ কোরিয়া কৃষি কাজের ভিসা পেতে কি কি লাগে? এ সম্পর্কে জানতে হবে। চলুন এ বিষয়ে বিস্তারিতভাবে জেনে নেওয়া যাক।

দক্ষিণ কোরিয়া প্রতিটা বছরই তাদের কৃষি কাজের জন্য লোক নিয়োগ দিয়ে থাকে। সেক্ষেত্রে আপনি যদি এ কৃষি কাজের জন্য যেতে চান তাহলে আপনার প্রয়োজনীয় কিছু কাগজপত্র লাগবে। এছাড়াও এদেশের কৃষি যন্ত্র গুলো উন্নত মানের তাই এই যন্ত্রগুলো চালানোর প্রশিক্ষণ থাকতে হবে। তাই অবশ্যই এ দেশের কৃষি যন্ত্রপাতি বা প্রযুক্তি গুলো কিভাবে চালাতে হয় সে সম্পর্কে অভিজ্ঞতা নিয়ে যাবেন। কেননা আপনি যদি এ সকল প্রযুক্তি চালানোর অভিজ্ঞতা না থাকে তাহলে এ দেশে গিয়ে বিপদে পড়বেন।

কৃষি কাজের জন্য যে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস গুলো লাগবে তাহল; অবশ্য বৈধ পাসপোর্ট, এর মেয়াদ থাকা শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট, শারীরিক ফিটনেস এর জন্য মেডিকেল সার্টিফিকেট, পুলিশ ভেরিফিকেশন সার্টিফিকেট, কৃষি কাজের অভিজ্ঞতার জন্য উপজেলা কৃষি অধিদপ্তর থেকে সার্টিফিকেট নিয়ে যেতে হবে, এছাড়াও কৃষির যন্ত্রপাতি ব্যবহার অভিজ্ঞতা সার্টিফিকেট দিতে হবে। এছাড়া আরো যদি কোন কাগজপত্র বা ডকুমেন্টস প্রয়োজন হয়, সেক্ষেত্রে অবশ্যই এজেন্সির মাধ্যমে জেনে নিবেন এবং এ কাগজপত্র গুলো দক্ষিণ কোরিয়ার দূতাবাসের জমা দিতে হবে।

দক্ষিণ কোরিয়াতে বিভিন্ন কাজের জন্য শ্রমিক নিয়োগ দেওয়া হয়। তাই দক্ষিণ কোরিয়া শ্রমিকের বেতন কত? এ সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। শ্রমিকদের বেতন কত হয়ে থাকে সম্পর্ক বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

বাংলাদেশ থেকে অনেক লোকজন দক্ষিণ কোরিয়াতে শ্রমিক হিসেবে কাজ করে থাকে। দক্ষিণ কোরিয়াতে শ্রমিকদের বেতন ভাতা অনেক বেশি। তাই যদি কোন কোম্পানির কাজ করে সেক্ষেত্রে তাদের কাজে অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতার উপর নির্ভর করে বেতন ভাতা দিয়ে থাকে। একজন শ্রমিক যদি সাধারণভাবে কোন কোম্পানির কাজ করে সেই ক্ষেত্রে ৫০ থেকে ৮০ হাজার টাকার মত বেতন পায়। তাছাড়া আপনি যখন দীর্ঘদিন যাবত কাজ করবেন সেক্ষেত্রে মাসে লক্ষ টাকার উপরেও বেতন পাবেন। তাছাড়া বিভিন্ন ফার্মে যদি কাজ করলে মাসে ৫০ থেকে ১ লক্ষ টাকার মত ইনকাম করতে পারবেন।

দক্ষিণ কোরিয়াতে বিভিন্ন ধরনের কাজ আছে তার মধ্যে দক্ষিণ কোরিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি? এ সম্পর্কে আপনার জানা থাকলে সেই কাজের উপর ভিত্তি করে অভিজ্ঞতা নিয়ে গেলে বেশি বেতন পাবেন। চলুন, বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

দক্ষিণ কোরিয়া যেহেতু শিল্প উন্নত একটি দেশ যেখানে বিভিন্ন ধরনের প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এছাড়াও আইটি সেক্টরের গুরুত্ব দিয়ে থাকে, এজন্য কৃষি কাজ থেকে শুরু করে শিল্প কল কারখানা সকল ক্ষেত্রে প্রযুক্তির ব্যবহার করে থাকে। তাই যদি বাংলাদেশ থেকে দক্ষিণ কোরিয়াতে কাজের উদ্দেশ্যে ভিসা যান, তাহলে এই প্রযুক্তির ব্যবহার সম্পর্কে জানতে হবে এবং অভিজ্ঞতা নিতে হবে। তাহলে আপনি ভালো বেতনে চাকরি করতে পারবেন। তাছাড়া এদেশে কৃষি নির্মাণ, ফ্যাক্টরের শ্রমিক, ডেলিভারি ম্যান, হোটেলের পরিচ্ছন্নতা কর্মী ইত্যাদি কাজের চাহিদা প্রচুর পরিমাণে থাকে।

আপনি যদি বাংলাদেশ থেকে কৃষি ভিসায় দক্ষিণ কোরিয়ায় যেতে চান সেক্ষেত্রে দক্ষিণ কোরিয়া কৃষি ভিসা আবেদন সম্পর্কে জানতে হবে। তাহলে সঠিক ধারণা পাবেন। চলুন, কিভাবে আবেদন করলে সঠিক হবে সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

দক্ষিণ কোরিয়া যেহেতু কৃষিক্ষেত্রে গুরুত্ব দিয়ে থাকে বেশি এবং বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষই এই কৃষি কাজে দক্ষিণ কোরিয়াতে যাচ্ছে। সেক্ষেত্রে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা করতে হবে। আর এজন্য প্রথমত দক্ষিণ কোরিয়ার সরকারি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনাকে প্রবেশ করতে হবে। এরপরে আবেদন ফরম ডাউনলোড করে সঠিকভাবে তথ্যগুলো পূরণ করতে হবে। এরপর পাসপোর্ট, জাতীয় পরিচয়, রঙিন ছবি, ব্যাংকের স্টেটমেন্ট, মেডিকেল সার্টিফিকেট, পুলিশ ভেরিফিকেশন সার্টিফিকেট, এ ছাড়া আপনি কাজের অভিজ্ঞতার সার্টিফিকেট। সকল ডকুমেন্টস গুলো দক্ষিণ কোরিয়ার দূতাবাসে জমা বিবেন।

বাংলাদেশের টাকার মানের চেয়ে কম সেক্ষেত্রে ১ টাকা সমান বাংলাদেশের ০.০৮৫ টাকা

বাংলাদেশ থেকে এদেশে যেতে প্রায় ৫ ঘন্টা ১৫ মিনিট সময় লাগে

এদেশের মুদ্রার নাম হলো ওন

বাংলাদেশ থেকে এদেশের দূরত্ব প্রায় ৪০০০ কিলোমিটার কমবেশি হতে পারে।

বাংলাদেশ থেকে এ দেশে যাওয়ার জন্য বিমান ভাড়া ৪০ থেকে ৫৫ হাজার টাকার মত।

পরিশেষে বলা যায় যে যদি কৃষি কাজের প্রতি দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে দক্ষিণ কোরিয়াতে কৃষি কাজের জন্য ভিসা করেতে পারেন। এক্ষেত্রে অন্যান্য দেশের তুলনায় বেশি বেতন পাবেন। তাই বাংলাদেশ থেকে অবশ্যই আপনি অভিজ্ঞতা নিয়ে যাবেন। তাহলে লক্ষ টাকার উপরে বেতন পেতে পারেন। তাই দক্ষিণ কোরিয়া কৃষি কাজের বেতন কত? এ সম্পর্কে আর্টিকেলে বিস্তারিতভাবে তুলে ধরা হয়েছে, আশা করি আপনি দক্ষিণ কোরিয়ার বেতন সম্পর্কে ভালো একটি ধারণা পাবেন। পোস্টটি ভাল লাগলে আপনার বন্ধু বান্ধবের শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ