হালাকু খানের বাগদাদ আক্রমণের কারণ ও ফলাফল এবং এর ধ্বংসের ইতিহাস জানুন

অনেকে জানতে চায় হালাকু খানের বাগদাদ আক্রমণের কারণ ও ফলাফল সম্পর্কে। আসলে আব্বাসীয় খেলাফতের পতন হয়েছিল এই হালাকু খানের আক্রমণের কারণে। চলুন, কিভাবে হালাকু খান বাগদাদ ধ্বংস করেছিল সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
ছবি
বাগদাদ নগরী সবচাইতে সৌন্দর্যে ভরপুর ছিল কিন্তু খলিফার অবহেলার কারণে হালাকু খান এই অঞ্চলকে ধ্বংস করে দেয়। তাই হালাকু খানের বাগদাদ আক্রমণের কারণ ও ফলাফল সম্পর্কে জানতে আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।

পোস্টসূচিপত্রঃহালাকু খানের বাগদাদ আক্রমণের কারণ ও ফলাফল এবং এর ধ্বংসের ইতিহাস জানুন

হালাকু খানের বাগদাদ আক্রমণের কারণ ও ফলাফল

বাগদাদ নগরী বিখ্যাত ছিল কিন্তু হালাকু খান আক্রমণ করেন। তাই হালাকু খানের বাগদাদ আক্রমণের কারণ ও ফলাফল সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। চলুন, হালাকু খান কিভাবে এই বাগদাদ আক্রমণ করেছিলেন সেটা সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাক।

হালাকু খান তিনি বাগদাদ নগরী ধ্বংস করেছিলেন এর পিছনে কিছু কারণ ছিল। তিনি খলিফা আল মোসতাসিম বিল্লাহ কে আত্মসমর্পণ করতে বলেছিল কিন্তু খলিফা আত্মসমর্পণ করেনি। এ জন্য হালাকু খান রাগান্বিত হয়ে যায় এবং বাগদাদ নগরী ধ্বংস করে দেয়। তবে এই বাগদাদ নগরী আক্রমণ করার পিছনে আরো কিছু কারণ রয়েছে। আব্বাসীয় খলিফা মোস্তাসিম বিল্লাহ এর কিছু সম্প্রদায়ের মধ্যে যখন গোল যোগাযোগ সৃষ্টি হয় সে ক্ষেত্রে খলিফা তার পুত্রকে আদেশ দিয়েছিলেন যে শিয়াদেরকে ধ্বংস করে দাও। যার কারণে শিয়া মন্ত্রী জেনেছিলেন খলিফার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার জন্য হালাকু খানকে বাগদাদ আক্রমণের জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন।
তাছাড়াও হালাকু খান কিছু গুপ্ত ঘাতক সম্প্রদায় কে নির্মল করার জন্য মুস্তাসিম বিল্লাহ খলিফার কাছে সাহায্য প্রার্থনা করেছিল কিন্তু খলিফা সেটা শুনিনি বা তার আবেদন গ্রহণ করে নাই। তাছাড়াও রাজনৈতিক ও সামরিক অরাজকতা সৃষ্টি করার কারণে এই সমস্যা সৃষ্টি হয়। মূলত খলিফা অবহেলা করেছিল দায়িত্ব পালনে সে ক্ষেত্রে হালাকু খান রাগান্বিত হয়ে যায় এবং বাগদাদ নগরীকে ধ্বংস করার পায়তারা করে। হালাকু খান ১২৫৮ খ্রিস্টাব্দে বাগদাদ নগরী অবরোধ করেছিল। তার সেনাবাহিনী ধ্বংস শুরু করেছিল।

পরবর্তীতে হালাকু খান এইভাবে যখন বাগদাদ নগরী ধ্বংস করার জন্য উঠে পড়ে লেগেছিল। সে ক্ষেত্রে বিভিন্ন জায়গায় ধ্বংসযজ্ঞ শুরু করে, এতে খলিফা ভয় পেয়ে যায় পরবর্তীতে খলিফা আত্ম রক্ষা করে প্রাণভিক্ষের জন্য আবেদন করে। তবে এক্ষেত্রে তিনি আশ্বাস দিয়েছিল এবং নগরবাসীকে অস্ত্র ত্যাগ করার জন্য বলে খলিফা তখন তার নগরবাসীকে অস্ত্র ত্যাগ করতে বলে এবং পরবর্তীতে হালাকু খান বিশ্বাসঘাতকতা করে তার সেনাবাহিনীরা, নিরস্ত্র মানুষদেরকে হত্যা করে। এই হত্যাকাণ্ডে প্রায় ২০ লক্ষ মানুষকে করা হত্যা করেছিল। যার কারণে রক্তে লাল হয়ে গিয়েছিল নদীতে।

হালাকু খান কে ছিলেন

বাগদাদ নগরীর ধ্বংস করেছিলেন। তাই হালাকু খান কে ছিলেন? আমাদের জানা প্রয়োজন। কেননা তিনি কিভাবে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হলেন এবং তার পরিচয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

হালাকু খানের পিতার নাম ছিল তুলুই। তিনি ছিলেন পঞ্চম সন্তান কিন্তু শৈশবকাল থেকে অন্যান্য ভাইদের চাইতে অনেক মেধাবী ছিলেন এবং চাতুর ছিলেন, তার মা একজন বিখ্যাত নেতার সন্তান ছিল। যার কারণে পারিবারিকভাবেই তিনি অনেক যুদ্ধক্ষেত্রে পারদর্শী সে প্রশাসক বা সেনা দলের নেতা হিসেবে অনেক সাফল্য অর্জন করেছে। যার কারণে বিভিন্ন অভিযান সফলতা অর্জন করেন। এছাড়াও তিনি বাগদাদ নগরী ও সিরিয়া দখল করেন। এই সকল দেশগুলোতে হত্যাকাণ্ড চালায়, তিনি আব্বাসীয় শেষ খলিফাকে এবং তার পরিবারসহ নৃশংসভাবে হত্যা করেছিল।

বাগদাদ নগরীর প্রতিষ্ঠাতা ইতিহাস

বাগদাদ নগরী আব্বাসীয় খেলাফতের অন্যতম ছিল। তাই বাগদাদ নগরীর প্রতিষ্ঠাতা ইতিহাস অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কেননা বাগদাদ নগরী পরবর্তীতে হালাকু খান ধ্বংস করে দেয়। চলুন, বাগদাদ নগরীর ইতিহাস সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাক।
ছবি
বাগদাদ নগরী প্রতিষ্ঠা করার পিছনে সবচেয়ে বড় অবদান খলিফার মনসুরের। তিনি ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হওয়ার পর আব্বাসীয় বংশকে শক্তিশালী করেন। তিনি একাধারে অনেকগুলো রাজ্য দখল করেছিল। তার মধ্যে অন্যতম হলো বাগদাদ নগরী এই নগরীটা প্রাচীর দিয়ে ঘেরা, এতে বিভিন্ন ধরনের মসজিদ কর্মচারীদের অট্টালিকা সহ বিভিন্ন ধরনের উদ্যান সুসজ্জিত করেছিল। এছাড়াও বাগদাদ নগরীকে সৌন্দর্য বৃদ্ধি করেছিল। এছাড়াও শিক্ষা ক্ষেত্রে জ্ঞান গরিমা সভ্যতা সকল দিক দিয়ে উন্নত ছিল। তাছাড়া খলিফা মনসুর সকল মানুষের বসবাসের জন্য বাগদাদ নগরী উপযুক্ত করেছিল।

বাগদাদ নগরী ধ্বংস করেন কে

বাগদাদ নগরী ধ্বংস হয়েছিল যা অত্যন্ত দুঃখজনক কিন্তু এই বাগদাদ নগরী ধ্বংস করেন কে? সম্পর্কে আমাদের জানা প্রয়োজন। কিভাবে কেন ধ্বংস করল সেটাও জানা প্রয়োজন। চলুন, বাগদাদ নগরীর ধ্বংসের কারী ব্যক্তির নাম সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
বাগদাদ নগরী ধ্বংস করেছিল হালাকু খান। তিনি তার বাহিনী নিয়ে নিজের স্বার্থ হাসিলের জন্য এই বাগদাদ নগরী ধ্বংস করেন। এটা ছিল মুসলমানদের একটি প্রধান শহর যা হালাকু খান তার বাহিনী দিয়ে ধ্বংসস্তূপ করে দেন। তাছাড়া এই বাগদাদ নগরীর প্রাসাদ থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের সৌন্দর্য জিনিস ধ্বংস করে দেয়। এছাড়াও অধিবাসীদের হত্যা লুটপাট অরাজকতা সৃষ্টি করে। বাগদাদ নগরীর বিভিন্ন ধরনের ইমারত অট্টালিকা ধ্বংস করে দেয়। এছাড়াও হালাকু খানের নেতৃত্বে তার এই বাহিনী বাগদাদ নগরীতে প্রবেশ করে। তাছাড়াও সকল জিনিসপত্র ধ্বংস করার পাশাপাশি লক্ষ লক্ষ মানুষকে হত্যা করেছিল।

বাগদাদ নগরী ধ্বংসের ইতিহাস

বাগদাদ নগরী বিভিন্ন কারণে ধ্বংস হয়ে যায়। তাই বাগদাদ নগরী ধ্বংসের ইতিহাস সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। কেননা এই বাগদাদ নগরী অত্যন্ত সুন্দর একটি শহর ছিল। চলুন, এ বিষয়ে বিস্তারিতভাবে জেনে নেওয়া যাক।

বাগদাদ নগরী ধ্বংস করেছিলেন হালাকু খান। তিনি তার বিশাল বাহিনী নিয়ে বাগদাদকে অবরোধ করেছিলেন এবং আব্বাসীয় শেষ খলিফা এই বাহিনীকে প্রতিরোধ করার মত ক্ষমতা তার ছিল না। যার কারণে হালাকু খান ৬৫৬ সালের দিকে অবরোধ করে রাখেন, এছাড়া ১০ দিনের মত অবরোধ করে খলিফাকে এবং তার পরিবার সহ হত্যা করে। খলিফার সৈন্যবাহিনীকে হত্যা করে এবং বিভিন্ন ধন-সম্পদ লুটপাট করে নেয়। এতে শহরবাসীকে নিহত করেছিল, এছাড়াও বাগদাদের প্রায় সব লোককে হত্যা করেছিল। শুধুমাত্র খ্রিস্টান ও শিয়া ব্যতীত তাছাড়াও খলিফার পুত্রকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে হত্যা করেছিল।

খলিফা হালাকু খানের কাছে হীরা জহরত অনেক কিছুই পাঠিয়েছিল কিন্তু তারপরে হালাকু খান খলিফাকে এবং পরিবারসহ হত্যা করে। হালাকু খান বাগদাদ নগরী দখল করে নেয় এবং খলিফাকে আবদ্ধ করে রাখে পরবর্তীতে একটি বিচারের জন্য আহ্বান করে এবং হালাকু খান ও খলিফার মধ্যে চুক্তি হয় কিন্তু তাদের যুক্তি থাকা সত্ত্বেও সে বিশ্বাসঘাতকতা করে এবং খলিফার যত বাহিনী এবং যত লোকজন ছিল সকলকে হত্যা করে। সাধারণ লোকদেরকে হত্যা করেছিল কিন্তু তার দরবারে তাদেরও সেই একই পরিণত করেছিল কেউ প্রাণে বেঁচে যেতে পারে নাই।

সাধারণ জনগণের একটা ধারণা ছিল যে খলিফার রক্ত সাধারণত জমিনে পতিত হবে না এবং এতে অসুবিধা সৃষ্টি হবে। এজন্য হালাকু খান খলিফা কে হত্যা করার ব্যাপারে একটু সমস্যা ছিল, এজন্য হালাকু খানের উপদেষ্টা তাকে পরামর্শ দিয়েছিল যে খলিফার রক্ত যেন জমিনে না পড়ে কিন্তু তার মৃত্যু যেন হয়। এজন্য খলিফাকে সুতির একটি কার্পেট দিয়ে বা কোন একটা কাপড়ের মধ্যে মুড়িয়ে তাকে হত্যা করা হয়। এই হালাকু খান বাগদাদ নগরীর যত হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছিল। তাই ইতিহাসে সাক্ষী হয়ে থাকবে। বাগদাদ নগরীর মোট জনসংখ্যা মাত্র ২৫ লাখ তার মাঝে ১৮ লাখ মানুষকে তিনি হত্যা করেছিল।

বাগদাদ নগরী কোথায় অবস্থিত

অনেকে জানতে চায় যে, বাগদাদ নগরী কোথায় অবস্থিত? ইসলামের ইতিহাসে বাগদাদ নগরী অনেক গুরুত্ব রয়েছে। কেননা বাগদাদ নগরী সর্বশেষ আব্বাসীয় খলিফা মুস্তাসিম বিল্লাহ শাসন করেছিল। চলুন, এই নগরী কোথায় অবস্থিত সে সম্পর্কে জানা যাক।

মুসলমানদের ইতিহাসে বাগদাদ নগরীর একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান। এ নগরী মূলত ফারসি শব্দ থেকে এসেছে, এর অর্থ হল ন্যায়পরায়ণতা। যা হাজার বছরে ইতিহাসে এই নগরীর কথা উঠে এসেছে। এই বাগদাদ নগরী প্রতিষ্ঠা করেছিলেন আবু জাফর আল মনসুর। তিনি এই বাগদাদ নগরীকে রাজধানী বানিয়েছিল কিন্তু পরবর্তীতে হালাকু খান বাগদাদ নগরী ধ্বংস করেছিল। যা মুসলিম বিশ্বের ইতিহাসে একটি স্মরণীয়। খলিফা আল মনসুর মুসলিম শাসক হিসেবে বাগদাদকেই রাজধানী হিসেবে পছন্দ করেছিলেন। এটা উপশহর হিসেবে পরিচিত যা ইরাকের টাইগ্রিস ও ইউফ্রেটিস নদীর তীরে অবস্থিত।

কত খ্রিস্টাব্দে বাগদাদ নগরী ধ্বংস হয়

অনেকে জানতে চায় যে, কত খ্রিস্টাব্দে বাগদাদ নগরী ধ্বংস হয়? আসলে বাগদাদ নগরী ধ্বংসের সময়টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল। কেননা বাগদাদ নগরীর ধ্বংস হওয়ার কারণে অসুবিধা হয়। চলুন, বাগদাদ নগরীর ধ্বংসের সময় সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
বাগদাদ নগরী খলিফার মনসুর সুন্দর করে সাজানোর পরে পরবর্তীতে হালাকু খান এই বাগদাদ নগরী ধ্বংস করেছিল। তিনি চেঙ্গিস খানের বংশধর অর্থাৎ চেঙ্গিস খানের নাতি। এ হালাকু খান ৩ লক্ষ সৈন্য নিয়ে বাগদাদের দিকে রওনা হয়েছিল। তার মধ্যে প্রায় মঙ্গল ১ লাখ সৈন্য ছিল। এছাড়াও বিভিন্ন উপজাতী আরো ১ লাখ ছিল। সেই সাথে বিভিন্ন ধরনের রাষ্ট্র থেকে তিনি সৈন্য নিয়ে আসেন। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের সরঞ্জাম ভাঙ্গার জন্য তিনি জ্ঞানের কারিগর বিশেষজ্ঞ সকলকে হাজির করেছিলেন। পরবর্তীতে ১২৫৮ সালে এই বাগদাদ নগরী হালাকু খান ধ্বংস করে দেয়।

বাগদাদ নগরী কোন নদীর তীরে অবস্থিত

বাগদাদ নগরী একটি ছোট্ট শহর যেটা বিখ্যাত নদীর তীরে অবস্থিত। তাই বাগদাদ নগরী কোন নদীর তীরে অবস্থিত? তাই এই বিখ্যাত নদী সম্পর্কে আমাদের জানতে হবে। তাছাড়াও শহরটি নদীর তীরে অবস্থিত হওয়ার কারণে গুরুত্ব রয়েছে। চলুন এ বিষয়ে জেনে নেওয়া যাক।
ছবি
বাগদাদ নগরী খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি স্থান, যা খলিফা আল মনসুর রাজধানী শহর বানিয়েছিল। এই বাগদাদ নগরী দজলা নদীর তীরে অবস্থিত। এই নদীটি এমন একটা স্থানে অবস্থিত যেখান থেকে মানুষজন নৌপথে সিরিয়া, মেসোপটেমিয়া সহ বিভিন্ন দেশের সাথে যোগাযোগ করা যেত। এমনকি চীনের সাথেও তারা যোগাযোগ করেছে। মেসোপটেমিয়া থেকে লক্ষাধিক শ্রমিক ও শিল্পী নিয়ে এসে এই শহরটি সাজিয়েছিল। এই নগরী নির্মাণ করতে খলিফার প্রায় ৫০ লক্ষ দিরহামের মতো খরচ হয়। খলিফা এই শহরটিকে রাজধানী শহর বানানোর কারণে সৌন্দর্যমন্ডিত করেছিল।

আজকের এই আর্টিকালের লেখক
মোঃ মাহমুদুল ইসলাম
বি,এ অনার্সঃ ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা
এম, এঃ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা।

উপসংহারঃ

পরিশেষে বলা যায় যে হালাকু খান বাগদাদ নগরী ধ্বংস করে ইসলামের ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে আছে। এছাড়া বাগদাদ নগরীকে খলিফা আল মনসুর রাজধানীর শহর বানিয়েছিল এবং মানুষের বসবাস করার জন্য উপযুক্ত করেছিল। এখানে শিক্ষা নগরী থেকে শুরু করে সকল দিক দিয়ে উন্নত করেছিল কিন্তু হালাকু খান তার নিজের স্বার্থের জন্য এত সুন্দর বাগদাদ নগরীকে ধ্বংস করেছিল। এছাড়াও এর পিছনে আরো অনেক কারণ ছিল, তাই হালাকু খানের বাগদাদ আক্রমণের কারণ ও ফলাফল সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলে উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি, আশা করি আপনার উপকার হবে। পোস্টটি ভাল লাগলে আপনার বন্ধু-বান্ধবের নিকট শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এম আর মাহমুদ ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url
Md. Mahmudul Islam
Md. Mahmudul Islam
আমি ডিজিটাল মার্কেটিং এক্সপার্ট ও সরকারি চাকরি করি। আমি অনলাইনে বিভিন্ন বিষয়ে লেখালেখি করে ইনকাম করি, এছাড়াও ব্লগিং, SEO ও টেকনোলজি বিষয় নিয়ে নিয়মিত লেখালেখি করি। এই কাজের উপর আমার ৩ বছরের অভিজ্ঞতা রয়েছে।